পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/৩২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*おや বঙ্কিম-প্রসঙ্গ স্পর্শ করিবে। তখন তান স্বাকৃত হইলেন। পীড়ার সময় প্রলাগে বলিয়াছিলেন, “আমি এমনই পাষণ্ড যে, আমার গুরুদেব আসিলেন আমি তাঙ্গাকে চিনিতে পারিলাম না” এই বাক্য শুনিয় তাহার গুরুদেব আসিয়াছিলেন কি না জানিবার জন্ত সকলে উৎসুক হইলেন, এবং অনুসন্ধানে জানা গেল, তাহার পীড়ার পূর্বে এক জন সাধুবেশধারী সন্ন্যাসী আসিয়া তাহার সহিত সাক্ষাং করিয়াছিলেন। তাছার পীড়ার সময় আরও একটি ঘটনা ঘটিয়াছিল। র্তাঙ্গর কনিষ্ঠ পুলের পুত্র বিপিনচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের প্রথম পুত্র ভূমিষ্ঠ হয়, এবং যাদবচন্দ্র প্রপৌত্ৰ-মুখদর্শনে বঞ্চিত হন নাই। যথাসময়ে তিনি পুত্র পৌত্র ও আত্মীয়গণ বেষ্টিত ষ্টয়া জাহ্নবীর পুণ্য-সৈকতে প্রাণ বিসর্জন করেন। তাহার পরলোকগমনে সকলেই দেখিলেন যে, তাহার গুরুদেব, বৈতরণী সৈকতে আবির্ভূত সেই মহাপুরুষের ভবিষ্যৎবাণী ছত্ৰে ছত্ৰে সত্যে পরিণত হইয়াছিল। অতঃপর খড়ম ও পৈতার কথা কিছু বলিব । যাদবচন খড়ম ও পৈত অতিশয় যত্ন ও ভক্তির সহিত রক্ষা করিতেন। পুত্ৰগণের প্রতি আদেশ ছিল যে, তিনি যেমন ভক্তির সহিত উঠা রাথিয়াছেন, যদি তাহারা উক্ত সেইরূপে রাথিতে সাহস করেন, তাহা হইলে তাহ রাখিবেন, নচেৎ তাহার মৃত্যুর পর জিনিস দুট গঙ্গার জলে বিসর্জন দিলেন । পিতার পরলোকগমনের পর দ্রব্য দুটি রাখিতে পুত্ৰগণের ভরসা না হওয়ায়, উছ গঙ্গার নিৰ্ম্মল নীরে নিক্ষিপ্ত হইয়াছিল। শুনিতে পাওয়া যায় যে, যজ্ঞোপবী