बभ्क ब्र, •ाबद्द्या হিন্দধমের আলোচনা কিছ প্রবলতা লাভ করিয়াছে। ধৰ্ম্মমান্দোলনের প্রবলতার এই সময়ে কৃষ্ণচরিত্রের সবিস্তারে সমালোচনা প্রয়োজনীয়। যদি পরাতন বজায় রাখিতে হয়, তবে এখানে বজায় রাখিবার কি আছে না আছে, তাহা দেখিয়া লইতে হয়। আর যদি পরাতন উঠাইতে হয়, ভূয়স্থলও কৃষ্ণচরিত্রের সমালােচনা চাই, কেন না, কুককে না উঠাইয়া দিলে পরোক্তন উঠন aNT t ইহা ভিন্ন আমার এক গরতের উদ্দেশ্য আছে। ইতিপকেব* “ধৰ্ম্মতত্ত্ব” নামে গ্রন্থ প্রকাশ করিয়াছি। তাহাতে যে কয়টি কথা বঝাইবার চেন্টা করিয়াছি, সংক্ষেপে তাহা এই— “১ । মনষ্যের কতকগালি শক্তি আছে। আমি তাহার বত্তি নাম দিয়াছি। সেইগলির অনশীলন, প্রস্ফারণ ও চরিতার্থতায় মনষ্যেত্ব। ২ । তাহাই মনষ্যের ধৰ্ম্ম । ৩। সেই অনুশীলনের সীমা, পরস্পরের সহিত বত্তিগলির সামঞ্জস্য। ৪ । তাহাই সখি।” এক্ষণে আমি স্বীকার করি যে, সমস্ত বত্তিগলির সম্পণে অনশীলন, প্রস্ফারণ, চরিতার্থতা ও সামঞ্জস্য একাধারে দলভ। এ সম্পবন্ধে ঐ গ্রন্থেই যাহা বলিয়াছি, তাহাও উদ্ধত করিতেছি :- “শিষ্য।...জ্ঞানে পান্ডিত্য, বিচারে দক্ষতা, কায্যে তৎপরতা, চিত্তে ধৰ্ম্মমাত্মতা এবং সরসে রসিকতা, এই সকল হইলে, তবে মানসিক সব্বাঙ্গীণ পরিণতি হইবে। আবার তাহার উপর भाद्भौद्धिक সুন্টু পরিণতি আছে, অর্থাৎ শরীর বলিষ্ঠ, সংস্থ, এবং সববিধ শারীরিক ক্রিয়ায় সদক্ষ হওয়া চাহ। 求 米 本 এরােপ আদশ কোথায় পাইব ? এরােপ মনষ্য ত দেখি না। গর। মনষ্যে না দেখ, ঈশ্বর আছেন। ঈশ্বরই সব্বাঙ্গীণ সাফাত্তির ও চরম পরিণতির একমাত্র উদাহরণ।” পানশাচ - “অনন্তপ্রকৃতি ঈশ্বর উপাসকের প্রথমাবস্থায় তাহার আদশ হইতে পারেন না, ইহা সত্য, কিন্তু ঈশ্বরের অনকারী মনষ্যেরা, অর্থাৎ যাঁহাদিগের গণাধিক্য দেখিয়া ঈশ্বরাংশ বিবেচনা করা যায়, অথবা যাঁহাদিগকে মানবদেহধারী ঈশ্বর মনে করা যায়, তাঁহারাই সেখানে বাঞ্ছনীয় আদশ হইতে পারেন। এই জন্য যীশখন্ট খীস্টীয়ানের আদশ, শাক্যসিংহ বৌদ্ধের আদশ। কিন্তু এরােপ ধৰ্ম্মম পরিবদ্ধক আদশ যেরপ হিন্দশাস্ত্ৰে আছে, এমন আর পথিবীর কোন ধৰ্ম্মপাস্তকে নাই।-কোন জাতির মধ্যে প্রসিদ্ধ নাই। জনকাদি রাজষি, নারদাদি দেবষি, বশিষ্ঠাদি ব্রহ্মষি, সকলেই অনশীলনের চরমাদশ । তাহার উপর শ্ৰীরামচন্দ্র, যধিষ্ঠির, অর্জন, লক্ষণ, দেবৱত ভীষ্মম প্রভৃতি ক্ষত্ৰিয়গণ আরও সম্পণেতা-প্রাপ্ত আদর্শ। খীষ্ট ও শাক্যসিংহ কেবল উদাসীন, কৌপীনধারী নিৰ্ম্মল ধৰ্ম্মমবেত্তা। কিন্তু ইহারা তা নয়। ইহারা সব্বগণবিশিষ্ট -ই হাদিগেতেই সব্বব্যাত্তি সব্বাঙ্গসম্পন্ন সফীত্তি পাইয়াছে। ইহার্য সিংহাসনে বসিয়াও উদাসীন; কাম কহন্তেও ধৰ্ম্মেমবেত্তা; রাজা হইয়াও পন্ডিত; শক্তিমান হইয়াও সব্বজনে প্ৰেমময়। কিন্তু এই সকল আদশের উপর হিন্দরে আর এক আদর্শ আছে, যাঁহার কাছে আর সকল আদশ খাটো হইয়া যায়-যধিস্ঠির যাঁহার কাছে ধৰ্ম্মম শিক্ষা করেন, স্বয়ং অজ্ঞজন যাঁহার শিষ্য, রাম ও লক্ষণ যাঁহার অংশমাত্র, যাঁহার তুল্য মহামহিমাময় চরিত্র কখন মনষ্যেভাষায় कौखिऊ श्श नारे।” এই তত্ত্বটা প্রমাণের দ্বারা প্ৰতিপন্ন করিবার জন্যেও। শ্ৰীকৃষ্ণচরিত্রের ব্যাখ্যানে প্রবত্ত হইয়াছি। Duuu BDBBYKDB DuD DBB DBDS DBBD BDDDD DBDD DDD আদৌ এখানে দাইটি গারতের আপত্তি উপস্থিত হইতে পারে। যাঁহারা দঢ় বিশ্বাস করেন। যে, কৃষ্ণ ভূমন্ডলে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন, তাঁহাদের কথা এখন ছাড়িয়া দিই। আমার সকল
- ধৰ্ম্মমতত্ত্ব, কৃষ্ণচরিত্রের প্রথম সংস্করণের পরে এবং এই দ্বিতীয় সংস্করণের পর্বে প্রচারিত হইয়াছিল।
8Oኪ፥
