बभ्कञ। রচনাবলী (৩) সমাজের প্রতি অত্যাচার। যে বলকে সমাজ অবৈধ বল বিবেচনা করে, সমাজমধ্যে কাহারও প্রতি সেই বল প্রযক্ত হইলেই সমাজের প্রতি অত্যাচার হইল। কিন্তু যখন তাৎকালিক আৰ্যসমাজ ক্ষত্ৰিয়কৃত এই বলপ্রয়োগকে প্রশস্ত ও বিহিত বলিত, তখন সমাজের আর বলিবার অধিকার নাই যে, আমার প্রতি অত্যাচার হইল। যাহা সমাজসম্মমত, তদ্দ্বারা সমাজের উপর কোন उाऊाष्ट्र श्श नाझे । আমরা এই তত্ত্ব এত সবিস্তারে লিখিলাম, তাহার কারণ আছে। সভদ্রাহরণের জন্য কৃষ্ণদ্বেষীরা কৃষ্ণকে কখনও গালি দেন নাই। তক্তজন্য কৃষ্ণপক্ষ সমর্থনের কোন আবশ্যকতা ছিল না। আমার দেখাইবার উদ্দেশ্য এই যে, বিলাত হইতে যে ছোট মাপকাটিটি আমরা ধার করিয়া আনিয়াছি, সে মাপকাটিতে মাপিলে, আমাদিগের পািব্ব পরিষাগত অতুল সম্পত্তি অধিকাংশই বাজেয়াপ্ত হইয়া যাইবে। আমাদিগের সেই একববরি গজ বাহির করা চাই। फडूथ* अब्रिह छम-धा॰टबमाझ সভদ্রাহরণের পরে খান্ডবদাহে কৃষ্ণের দশন পাই। পান্ডবেরা খাগডবপ্রস্থে বাস করিতেন। তাঁহাদিগের রাজধানীর নিকট খাগডব নামে এক বহৎ অরণ্য ছিল। কৃষ্ণাঙ্কজনে তাহা দগ্ধ করেন। তাহার বক্তান্তটি এই। গলপটা বড় আষাঢ়ে রকম। পৰ্ব্বকালে শ্বেতাক নামে একজুন রাজা ছিলেন। তিনি বড় যাজ্ঞিক ছিলেন। চিরকালই যজ্ঞ করেন। তাঁহার যজ্ঞ করিতে করিতে ঋত্বিক ব্রাহ্মণেরা হয়রাণ হইয়া গেল। তাহারা আর পারে না-সাফ জবাব দিয়া সরিয়া পড়িল। রাজা তাহাদিগকে পীড়াপীড়ি করিলেন-তাহারা বলিল, “এ রকম কাজ আমাদের দ্বারা হইতে পারে না।--তুমি রদের কাছে যাও।” রাজা রদের কাছে গেলেন-রদ্র বলিলেন, “আমরা যজ্ঞ করি না-এ কাজ ব্ৰাহ্মণের। দৰাবাসা এক জন ব্ৰাহ্মণ আছেন, তিনি আমারই অংশ-আমি তাঁহাকে বলিয়া দিতেছি।” রাদ্রের অন্যুরোধে, দৰাবাসা রাজার যজ্ঞ করিলেন। ঘোরতর যজ্ঞ-বার বৎসর ধরিয়া ক্রমাগত অগ্নিতে ঘাতধারা। ঘি খাইয়া অগ্নির Dyspepsia) উপস্থিত। তিনি ব্ৰহ্মার কাছে গিয়া বলিলেন, “ঠাকুর! বড় বিপদ, খাইয়া খাইয়া শরীরের বড় গ্রানি উপস্থিত হইয়াছে, এখন উপায় কি ?” ব্ৰহ্মা যে রকম ডাক্তারি DDBBBDS DBBDD LLCLCC LCLLLLLCLLL CCCLELLLMM DBB S DD DDBBDSDBBDS DBBB যদি পীড়া হইয়া থাকে, তবে আরও খাও । খাগডব বনটা খাইয়া ফেল-পীড়া আরাম হইবে।” শনিয়া অগ্নি খান্ডব বন খাইতে গেলেন। চারি দিকে হা হা করিয়া জাবলিয়া উঠিলেন। কিন্তু বনে অনেক জীবজন্তু বাস করিত-হাতীরা শাড়ে করিয়া জল আনিল, সাপের ফণা করিয়া জল আনিল, এই রকম বনবাসী পশপেক্ষিগণ মিলিয়া আগন নিবাইয়া দিল। আগােন সাত বার জীবলিলেন, সাত বার তাহারা নিবাইল। অগ্নি। তখন ব্রাহ্মণের রােপ ধারণ করিয়া কৃষ্ণাঙ্গাজনের সম্মখে গিয়া উপস্থিত হইলেন। বলিলেন, “আমি বড় পেটক, বড় বেশী খাই, তোমরা আমাকে খাওয়াইতে পাের ?” তাঁহারা স্বীকৃত হইলেন। তখন তিনি আত্মপরিচয় দিয়া ছোট রকমের প্রার্থনা জানাইলেন—“খাপডব বনটি খাব। খাইতে গিয়াছিলাম, কিন্তু ইন্দ্ৰ আসিয়া বান্টি করিয়া আমাকে নিবাইয়া দিয়াছে-খাইতে দেয় নাই।” তখন কৃষ্ণাঙ্গজনি অস্ত্র ধরিয়া বন পোড়াইতে গেলেন। ইন্দ্ৰ আসিয়া বান্টি করিতে লাগিলেন, অজ্ঞজনের বাণের চোটে বান্টি বন্ধ হইয়া গেল। সেটা কি রকমে হয়, আমরা কলিকালের লোক তাহা বঝিতে পারি না। পারিলে, অতিবন্টিতে ফসল রক্ষার একটা উপায় করা যাইতে পারিত। যাই হোক-ইন্দ্ৰ চটিয়া যাদ্ধ আরম্ভ করিলেন। সব দেবতা অস্ত্ৰ লইয়া তাঁহার সহায় হইলেন। কিন্তু অজ্ঞজনকে আটিয়া উঠিবার যো নাই। ইন্দ্ৰ পাহাড় ছড়িয়া মারিলেন-অজ্ঞজনে বাণের চোটে পাহাড় কাটিয়া BDDDBDBD S DDD gBBB DBDB DDDB DDDB BBDBSBB DBDBD DBDDBD BDDB uBBDD হইত। ) শেষ ইন্দ্র বজুপ্রিহারে উদ্যত-তখন দৈববাণী হইল যে, ইহারা নরনারায়ণ প্রাচীন ঋষি *
- পাঠক দেখিয়াছেন, এক স্থানে কৃষ্ণ বিষ্ণর কেশ; এখানে প্রাচীন ঋষি, আবার দেখিব, তিনি বিষ্ণর অবতার। এ কথার সামঞ্জস্যচেন্টায় বা খন্ডনে আমাদের কোন প্রয়োজন নাই। কৃষ্ণচরিত্রই ४ाभ अभद्ध5 ।
O8
