pignung Nghwmlly
- ***বে স্থলে শপথ দ্বারাও চৌরসংসৰ্গ হইতে মাক্তি লাভ হয়, সে স্থলে মিথ্যা বাকী প্রয়োগ করাই শ্ৰেয়ঃ। সে মিথ্যা নিশ্চয়ই সত্যসম্বরূপ হয়।”
ইহা ভিন্ন প্রচলিত ধৰ্ম্মশাস্ত্র হইতে প্রাণাত্যয়ে বিবাহে ইত্যাদি কথা পনরক্ত হইয়াছে। কৃষ্ণকথিত সত্যতত্ত্ব এইরূপ। ইহার স্থলে তাৎপৰ্য্য এইরূপ বাবা গেল যে, ৯। যাহা ধৰ্ম্মান মোদিত, তাহাই সত্য, যাহা ধৰ্ম্মবিরাদ্ধ, তাহা অসত্য। ২ । যাহাতে লোকের হিত, তাহাই ধৰ্ম্ম । ৩ । অতএব যাহাতে লোকের হিত, তাহাই সত্য। যাহা তদ্বিরাদ্ধ, তাহা অসত্য। ৪ । এইরুপ সত্য সব্বদা সৰু বস্থানে প্রষোক্তব্য। কৃষ্ণভক্ত বলিতে পারেন যে, ইহার অপেক্ষা উৎকৃষ্ট সত্যতত্ত্ব কোথাও কথিত হইয়াছে, এমন যদি দেখাইতে পাের, তবে আমরা কৃষ্ণের মত পরিত্যাগ করিতে প্ৰস্তৃত আছি। যদি তাহা না পাের, তবে ইহাই আদশ মনষ্যোচিত বলিয়া স্বীকার কর। উপসংহারে আমার ইহাও বক্তব্য যে, যন্দ্বারা লোক রক্ষা বা লোকহিত সাধিত হয়, তাহাই ধৰ্ম্মম , আমরা যদি ভক্তি সহকারে এই কৃষ্ণোক্তি হিন্দধমের মািলস্বরপ গ্রহণ করিতে পারি, তাহা হইলে হিন্দধমেমরি ও হিন্দজাতির উন্নতির আর বিলম্ব থাকে না। তাহা হইলে, যে উপধন্মের ভস্মরাশিমধ্যে, পবিত্র এবং জগতে অতুল্য হিন্দধৰ্ম্ম প্রোথিত হইয়া আছে, তাহা অনলপকালে কোথায় উড়িয়া যায়। তাহা হইলে শাস্ত্রের দোহাই দিয়া কুক্ৰিয়া, অনাথক সামর্থ্যব্যয় ও নিৰ্ম্মফল কালাতিপাত, দেশ হইতে দারীভূত হইয়া সংকলম ও সদনক্ষষ্ঠানে হিন্দসমাজ প্রভান্বিত হইয়া উঠে। তাহা হইলে ভন্ডামি, জাতি মারামারি, পরস্পরের বিদ্বেষ ও অনিন্টচেলােটা আর থাকে না। আমরা মহতী কৃষ্ণকথিত নীতি পরিত্যাগ করিয়া, শালপাশি ও রঘানন্দনের পদানত--লোকহিত পরিত্যাগ করিযা তিথিতত্ত্ব মলমাসতত্ত্ব প্রভৃতি আটাইশ তত্ত্বের কচকচিতে মন্ত্রমািন্ধ। আমাদের জাতীয় উন্নতি হইবে ত কোন জাতি অধঃপাতে যাইবে ? যদি এখনও আমাদের ভাগ্যোদয় হয়, তবে আমরা সমস্ত হিন্দ একত্রিত হইয়া, নমো ভগবতে বাসদেবায় বলিয়া কৃষ্ণপাদপদ্মে প্ৰণাম করিয়া, তদািপদিষ্ট এই লোকহিতাত্মক ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিব।” তাহা হইলে নিশ্চিতই আমরা জাতীয় উন্নতি সাধিত করিতে পারিব। সপ্তম পরিচ্ছেদ-কশৰাধ অজািন কৃষ্ণের কথা বঝিলেন, কিন্তু অন্তর্জন ক্ষত্ৰিয়, প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিবার জন্য ব্যাকুল। অতএব যাহাতে দই দিক রক্ষা হয়, কৃষককে তাহার উপায় অবধারণা করিতে বলিলেন। BDB DBDBS BBD DDDD DDuDuS DBBB DDD DBBDDDuDB BBBDB একটা কথা বল, তাহা হইলেই, তাঁহাকে বধ করার তুল্য হইবে। অজ্ঞজনে তখন যধিষ্ঠিরকে অপমানসচক বাক্যে ভংসিত করিলেন। কিন্তু কৃষককে আবার এক বিপদে ফেলিলেন। বলিলেন, আমি জ্যেষ্ঠ ভ্রাতাকে অপমানিত করিয়া গারতের পাপ করিয়াছি, অতএব আত্মহত্যা করিব। এই বলিয়া আবার অসি নিস্কোষিত করিলেন। কৃষ্ণ তাঁহারও মাতৃর সোজা ব্যবস্থা করিলেন। বললেন, আত্মশ্লাঘা সািজনের মাতুব্বরপে। কথাটা কিছমাত্র অন্যায় নহে। অচ্যুজনি তখন অনেক আত্মক্কায়া করিলেন। তখন সব গোল মিটিয়া গেল। কৃষ্ণ, অজ্ঞজনের সারথি, কিন্তু যেমন অঙ্কজনের অশ্বের যন্তা, তেমনি এখন স্বয়ং অভিজনেরও নিয়ন্তা। কখনও অর্জনের আজ্ঞায় কৃষক স্নাথ চালান, কখনও কৃষ্ণের আভায় অক্ষাজীবন চলেন। এখন কৃষ্ণ, অজ্ঞজনকে কণীবিধে নিষিক্ত করিলেন। t ১- এই কণীবিধ মহাভারতের একটি প্রধান ঘটনা। বহুকাল হইতে ইহার সত্ৰপাত হইয়া LBDDuLLYS TuBBB BBB BuBDBD uuuBB DDMB DBBD DD BB BBuuY জন্য দিগ্বিজয় করিয়াছিলেন, রক্ষণ একাই দিব্যোধনের জন্য দিবিজয় করিয়াছিল। BBsBSBBS DDBS SuB uuBuBB S BSBBB BDBDS BBLBBuuBDB BDBDBD DBLBeBD D BBS , Στ. --- SzY BLBLBLB LTST D B LLLLL LDDLSYYBB BDiB YYBDB LBDBDBB YY
