পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬০৫

ساس&ة ، بله مa... , ' ' ' - vu অভিমন্যুরে পরিবেশটিন পৰেিবক বিনাশ করিয়াছিলে, তখন তোমার ধৰ্ম্ম কোথায় ছিল ? হে কণী ! তুমি যখন তত্তৎকালে অধৰ্ম্মানন্ঠান করিয়াছ, তখন আর এ সময় ধৰ্ম্মম ধৰ্ম্ম করিয়া তলদেশ শতেক করিলে কি হইবে ? তুমি যে এখন ধৰ্ম্মপরায়ণ হইলেও জীবন সত্ত্বে মাক্তিলাভ করিতে সমর্থ হইবে, ইহা কদাচ মনে করিও না। পর্বে নিষধদেশাধিপতি নল যেমন পঙ্কর দ্বারা দ্যতক্ৰীড়ায় পরাজিত হইয়া পনরায় রাজা লাভ করিয়াছিলেন, তদুপ ধৰ্ম্মপরায়ণ পাণ্ডবগণও ভুজবলে সোমাদিগের সহিত শত্রগণকে বিনাশ করতঃ রাজা লাভ করিবেন। ধন্তরাষ্ট্ৰতনয় গণ অবশ্যই ধৰ্ম্মম সংরক্ষিত পাপড়বগণের হন্তে নিহত হইবে।” কৃষ্ণের কথা শনিয়া কণ লােজায় মস্তক অবনত করিলেন। তার পর পািব্বমত যাদ্ধ কয়িয়া, অজািনবাণে নিহত হইলেন। अर्थंभ नब्रिाछा-मठबाधनबध কণ মরিলে, দায্যোধন শল্যকে সেনাপতি করিলেন। পৰদিনের যন্দ্ধে যধিস্ঠির ক্ষত্রিয় হইয়া কাপরষতা-কলঙ্ক সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন। এ কলঙ্ক অপনীত করা নিতান্ত আবশ্যক। সব্বদেশী কৃষ্ণ আজিকার প্রধান যাদ্ধে তাঁহাকে নিযক্ত করিলেন। তিনিও সাহস করিয়া শল্যের সহিত যাদ্ধ করিয়া তাঁহাকে বধ করিলেন। সেই দিন সমস্ত কৌরবসৈন্য পাশডবগণ কর্তৃক নিহত হইল। দাই জন ব্রাহ্মণ, কৃপ ও অশ্বথামা, যদ্যবংশীয় কৃতবাজ্জমা এবং সম্বয়ং দায্যোধন, এই চারি জন মাত্র জীবিত রহিলেন। দৰ্য্যোধন পলাইয়া গিয়া দ্বৈপায়ন হ্রদে ডুবিয়া রহিল। পাণ্ডবগণ খাজিয়া সেখানে তাহাকে ধরিল। কিন্তু বিনা যাদ্ধে তাহাকে মারিল না। যধিস্ঠিরের চিরকাল স্থলবদ্ধি, সেই স্থলবদ্ধির জন্যই পাণ্ডবদিগের এত কািট। তিনি এই সময়ে সেই অপৰিবা বদ্ধির বিকাশ করলেন। তিনি দায্যোধনকে বললেন “তুমি অভীষ্মন্ট আয়ধ গ্রহণপক্ষবাক আমাদের মধ্যে যে কোন বীরের সহিত সমাগত হইয়া যাদ্ধ করা। আমরা সকলে রণস্থলে অবস্থানপৰিবাক যাদ্ধব্যাপাব নিরীক্ষণ করিব। আমি কহিতেছি যে, তুমি আমাদের মধ্যে একজনকে বিনাশ করিতে পারিলেই সমদায় রাজ্য তোমার হইবে।” দৰ্য্যোধন বলিলেন, আমি গদ্যযন্ধ করিব। কৃষ্ণ জানিতেন, গদ্যযন্ধে ভীম ব্যতীত কোন পাগড়াবই দায্যোধনের সমকক্ষ নহে। দায্যোধন অন্য কোন পাশডবকে বন্ধে আহত করিলে, পাণ্ডবদিগের আবার ভিক্ষাবত্তি অবলম্ববন করিতে হইবে। কেহ কিহু বলিলেন না, সকলেই বলদপ্ত; যধিনেিষ্ঠরকে ভৎসিনার ভার কৃষ্ণই গ্রহণ করিলেন। সেই কাৰ্য্য তিনি বিশিষ্ট প্রকারে নিন্মবাহ वर्ग:कांक्षन् । দায্যোধনও অতিশয় বলদীপ্ত, সেই দপো যধিস্ঠিরের বন্ধির দোষ সংশোধন হুইল । দষ্যোধন বলিলেন, যাহার ইচ্ছা হয়, আমার সঙ্গে গদা যন্ধে প্ৰবত্ত হও। সকলকেই বধ করিব। তখন ভীমই গদা লইয়া যাদ্ধে অগ্রসর হইলেন। এখানে আবার মহাভারতের সাের বদল। আঠার দিন যাদ্ধ হইয়াছে, ভীম দায্যোধনেই সব্বদাই যাদ্ধ হইয়াছে গদাষদ্ধও অনেক বার হইয়াছে, এবং বরাবরই দৰ্য্যোধনই গদাধন্ধে ভীমের নিকট পরাভব প্রাপ্ত হইয়াছে। কিন্তু অ্যাজ সরে উঠিল যে, ভীম গদাষীদ্ধে দায্যোধনের তুল্য নহে। আজ ভীম পরাভূতপ্ৰায়। আসল কথাটা ভীমের সেই দারণ প্রতিজ্ঞা। সভাপপেস্বৰ্ণ যখন দ্যতক্ৰীড়ার পর, দৰ্য্যোধন দ্ৰৌপদীকে জিতিয়া লইল, যখন দঃশাসন একবস্ত্রা রাজপথলা দ্ৰৌপদীকে কেশাকাষণ করিয়া সভামধ্যে আনিয়া বিবসন্ত্রা করিতেছিলেন, তখন ভীম প্ৰতিজ্ঞা কাল্পছিলেন যে, আমি দঃশাসনকে বধ করিয়া তাহার বিক চিরিয়া রক্ত খাইব। ভীম মহাশিমশানতুল্য বিকট রণস্থলে দঃশাসনকে নিহত করিয়া রক্ষসের মত তাহার তপ্ত শোণিত BD DDS DBDBDB DDD DDDDBDBDBDS DD BBB BBB DDBB SS DBuB BDBDS BB সভামধ্যে “হ্যালিতে হাসিতে দ্রৌপদীর প্রতি দণ্টিপাত করতঃ বসন উত্তোলনপািৰবাক সম্পৰ্কৰাক্ষল, সম্পন্ন বজ্ৰতুল্য দৃঢ় কুদলীদন্ড ও করিশমন্ডের ন্যায় প্রবীয় মধ্য উন্ন তাঁহাকে দেখাইলেন তখন uu DLBBDT DDDBDBBS DD DDBBLB YBLBLBDB DDuDu Lu BB DDSDBBuBD DD BDzS