পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/২২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब७दष्ठ ब्रष्न्बव्ी দাবাদশ পরিচ্ছেদ ঃ অতিথি-সৎকার হেমচন্দ্র গহে প্রত্যাগমন করিয়া এক সন্দের অশব সজিজত করিয়া তদ্যুপরি আরোহণ করিলেন ; এবং অশোেব কশাঘাত করিয়া মহাবনাভিমখে যাত্রা করিলেন। নগর পার হইলেন ; তৎপরে প্রান্তর। প্রান্তরেরও কিয়দংশ পার হইলেন, এমন সময়ে অকস্মাৎ স্কন্ধাদেশে গরতের বেদনা পাইলেন। দেখিলেন, সকন্ধে একটি তীর বিদধ হইয়াছে। পশ্চাতে অশেবর পদধবনি শ্রত হইল। ফিরিয়া দেখিলেন, তিন জন আশাবারোহী আসিতেছে। হেমচন্দ্র ঘোটকের মািখ ফিরাইয়া তাহাদিগের প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন। ফিরিবামাত্র দেখিলেন, প্রত্যেক আশীবারোহী তাঁহাকে লক্ষ্য করিয়া এক এক শরসন্ধান করিল। হেমচন্দ্ৰ বিচিত্র শিক্ষাকৌশলে করস্থ শল্যান্দোলন দবারা তীরত্ৰয়ের আঘাত এককালে নিবারণ করিলেন। আশবারোহিগণ পানববাের একেবারে শারসংযোগ করিল। এবং তােহা নিবারিত হইতে না। হইতেই পােনকবার শরত্রয় ত্যাগ করিল। এইরুপ অবিরতহস্তে হেমচন্দ্রের উপর বাণিক্ষেপ করিতে লাগিল। হেমচন্দ্র তখন বিচিত্র BBBBBBDJ uBS DBDBBDeeDe S BBBBS BBD DBDBBB BBB BBBBBBBB SBBB BBBBBB নির্যাকরণ করিতে লাগিলেন ; কদাচিৎ দই এক শার অশবশরীরে বিন্ধ হইল মাত্র। স্বয়ং অক্ষত রহিলেন । বিস্মিত হইয়া আশাবারোহিত্রয় নিরস্ত হইল। পরসপরে কি পরামর্শ করিতে লাগিল। হেমচন্দ্র সেই অবকাশে একজনের প্রতি শরত্যাগ করলেন। সে অব্যৰ্থ সন্ধান। শার একজন আশবারোহীর ললাটমধ্যে বিদ্ধ হইল। সে আমনি অশবপৎঠচু্যত হইয়া ধরাতলশায়িত হইল। তৎক্ষণাৎ অপর দই জনে অশোক কশাঘাত করিয়া, শািলযগল প্ৰণত করিয়া হেমচন্দ্রের প্রতি ধাবমান হইল। এবং শলক্ষেপযোগ্য নৈকট্য প্রাপিত হইলে শীলক্ষেপ করিল। যদি তাহারা হেমচন্দ্রকে লক্ষ্য কবিয়া শাল ত্যাগ করিত, তবে হেমচন্দ্রের বিচিত্র শিক্ষায় তাহা নিবারিত হওয়ার সম্পভাবনা ছিল, কিন্তু তােহা না করিয়া আক্ৰমণকারীরা হেমচন্দ্রের আশবপ্রতি লক্ষ্য করিয়া BBSBDDBDBBB BBDBDB SS SSss BSB BBDD DBBBuB BDBBDBB BBcB BB BD S BB শািল নিবারিত হইল, অপরের নিবারিত হইল না। শাল অশেবর গ্রীবাতলে বিদধ হইল। সেই আঘাত প্রাপিত মাত্র সে রমণীয় ঘোটক মামনুষ হইয়া ভূতলে পাডিল । সশিক্ষিতের ন্যায় হেমচন্দ্ৰ পতনশীল অশব হইতে লম্বফ দিয়া ভূতলে দাঁড়াইলেন। এবং পলকমধ্যে নিজ করস্থ করাল শল উন্নত করিয়া কহিলেন, “আমার পিতৃদত্ত শাল শত্র রক্ত পান না করিয়া কখন ফেরে নাই ।” তাঁহার এই কথা সমাপতি হইতে না হইতে তদগ্রে বিদধ হইয়া দ্বিতীয় অৰ্শবারোহী ভূতলে পতিত হইল । ইহা দেখিয়া তৃতীয় অশ্বারোহী অশ্বের মািখ ফিরাইয়া বেগে পলায়ন করিল। সেই শান্তশীল। হেমচন্দ্র তখন অবকাশ পাইয়া নিজ স্কন্ধবিন্ধ তীর মোচন করিলেন। তীর কিছ. অধিক মাংসভেদ করিয়াছিল--মোচন মাত্র অতিশয় শোণিতস্রতি হইতে লাগিল। হেমচন্দ্ৰ নিজ বস্ত্র DBBB DBBB BBBBBB 00uS BBBS gBB S BBeD DBBD DBB DBeBDBDS BBB BB রক্তক্ষতি হেতু দািব্বল হইতে লাগিলেন। তখন বঝিলেন যে, যবন-শিবিরে গমনের আদ্য আর কোন সম্পভাবনা নাই। অশব হত হইয়াছে—নিজবল হত হইতেছে। অতএব অপ্রসন্ন মনে, ধীরে ধীরে, নগরাভিমখে প্রত্যাবত্ত না করিতে লাগিলেন। হেমচন্দ্র প্রান্তর পার হইলেন । তখন শরীর নিতান্ত অবশ্য হইয়া আসিল—শোণিতস্রোতে সৰ্ব্বব্যাঙগ আদ্র হইল ; গতিশক্তি রহিত হইয়া আসিতে লাগিল। কম্পেট নগরমধ্যে প্রবেশ করিলেন। আর যাইতে পারেন না। এক কুটীরেব নিকট বীটবক্ষিতলে উপবেশন করিলেন। তখন রজনী প্রভাত হইয়াছে। রাত্ৰিজাগরণ-সমস্ত রাত্রির পরিশ্রম-রক্তস্রাবে বলহানি—এই সকল কারণে হেমচন্দ্রের চক্ষতে পথিবী ঘারিতে লাগিল। তিনি বক্ষমলে পশুঠ রক্ষা করিলেন। চক্ষ মাদ্রিত হইল—নিদ্ৰা প্রবল হইল-চেতনা অপহৃত হইল। নিদ্রাবেশে সবপেন যেন শনিলেন, কে গায়িতেছে, “কণাটকে গঠিল। বিধি মণিাল অধমে।” SR SR SR