পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

! s२ যে, $ вид дв ন রুক্ষজ্ঞশ জীব আমাকে আজি বিরক্ত করিল, আমার নেশা দূর করিয়া আমাকে লেখকের তাসমে বসাইল। একেই i বলে মানব অহঙ্কার । But man is the Lord of Creation.—but Ti–yet!" স্বাস্তবিক মনুষ্যের অই অহঙ্কারের কথাটি মনে হইলে এত মশার কামড়েও হাস্য পায় । কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন বেদব্যাস স্বকলমে কলমবন্দী করিলেন, যে, “ ব্যাসন্তু লারায়ণঃ স্বয়ং ” “ ইংলণ্ডের অন্ধকবি লিখি য়াছেন, যে, —

  • গদ্যে পদ্যে অচেষ্টিত সাধন সাধিব ।”

আমাদের বাঙ্গালির সাহিত্য বিপাক বি. পত্তে মধুস্থদন শ্ৰীমধুসুদন লিখিয়াছেন,

  • -*

রচিব মধুচক্র গৌড়জনগণ যাহে আনন্দে করিবে - পান, সুধা নিরবধি ;– মানবাবতার মহাপ্রভু হর্শেল লিথি লেন, যে, " মানব-স্বষ্টির মহাপ্রভু।” আমি কমলাকান্তও মধ্যে মধ্যে উত্তম । পুরুষের গৌরব গান করিয়া থাকি। এ সকল কি হাস্যকর নহে? সত্যসত্যই কি মনুষ্য স্বষ্টিকাণ্ডে একেশ্বর প্রভূ ? এই যে, ভারতবর্ষে বৎসর বৎসর সহস্ৰ কমলাকাস্তুের দপ্তর। ইংরেজি অবারের তর্ক আছে । লইয়। এত বাকব্যয় করিতে কমলাকাস্তের মত নবায় পারে, ভব্যয় পারে লা ।

  • শুনিয়াছি এই ইংরেজি কথা কয়টিতে ব্যাকরণের তর্ক আছে । দুইটি

অধ্যয় বাতুল জ্ঞানবাপীর জল আনিয়া মশা করিতে যায় । সেই জল স্পর্শ করিলেই যে জীব যুক্ত হয় তাহ জানে না । তার নবদ্বীপের শ্ৰীমহাপ্রভূর মেলার যে কিরূপ } বিন্দ্রপ করিয়াছে, তাহ ত বুঝিতেই পারিলাম না। ... - শ্ৰীভীষ্মদেব রোশনবীশ ।

(मश्र ब*{म केब ०२४२ ॥ সহস্র প্রাণী আশীবিষ বিষে তাড়িত । গতিতে শমনসদনে রপ্তানি হইতেছে, yet man is the Lord of Creation? এই যে কোথাও একটি ক্ষিপ্ত শৃগালের দৌরাত্ম্য হইলে অমনি শত শত ভগ্ন পাইক সাপ্তাহিক পত্রে পোলিশের বি- | রুদ্ধে প্রবন্ধ প্রকটিত হইতে থাকে,—yet man is the Lord of Creation & যে, বীডন সাহেবের বেলবিডিয়র বাসে চিত্র প্রদর্শনের প্রথম দিনে, একটি শাৰ্দ্দ । লের পিঞ্জরদ্বার আবদ্ধ ছিল বলিয়া শত শত শ্বেত পুরুষ উৰ্দ্ধশ্বাসে পলায়নপর হইলেন, বিবিদের ত কথাই নাই! yet man is the Lord of Creation যে মানব বাতবৃষ্টি হইতে রক্ষার জন্য অনবরত গুহা রচনা করিতেছে, কীট পতঙ্গ বিনাশের জন্য দিবারাত্রি যন্ত্র স্বষ্টি করি- , তেছে, তাহার এরূপ আত্মগরিমা ভাল দেখায় না । সাগরের জলবুদবুদ সাগর শাসক নাম ধারণ করিলে ভ{ল দেখায় । ন! ৷ ভীষণ মারীভয়ে, গ্রাম, নগর, দেশ অঞ্চল নির্মানব হইতেছে, তবু বলিবে মানব হৃষ্টির একেশ্বর ! ব্যোম দেবের নিশ্বাস প্রশ্বাসে চীন হইতে পীরু উৎসন্ন হইয়া যাইতেছে, তৰু বলিবে মানব বিশ্বসংসারের একেশ্বর ! দেবী ধর- , গীর হৃদয়াবৰ্ত্তভরে, উদগীরিত বহ্নি রাশি জীব কাকুল পরিপূরিত জনপদ জলন্ত কবরে গ্রোথিত করিতেছে, তবু কি পাল ত হইবে—যে মানব বিশ্বরাজ্যের রাজা! আর এই মৃদু মধুর তারস্বরামু“করণ কারী অণুপতঙ্গে আমাকে ব্যতি ব্যস্ত করিয়া তুলিয়াছে,--তথাপি আমাকে । বলিতে হইবে যে আমি ও আমার সজা । তি গণ প্রকৃত ধরাধিপ! এ অমৃত বাদে বলিলেই যদি यहे দুবৃত্তগণ দূরীভূত । কোন প্রয়োজন নাই । আমি সৰ্ব্বেশ্বর