soro:Tzro- - - -- ৰঙ্গ পশম, অশ্বি: .-৮২ !) नृङा । ২৭৯ ! দীন ক্ষীণ স্বপ্রাচীন,বলিয়া দাসীরে ঘৃণা, করোনা করোনা প্রিন্স রেখোহে স্মরণে৷ ছেলেগুলি বটে কালে,কিন্তু পিতৃভক্তিআলে৷ সমুজ্জ্বল তাহদের হৃদয় কমল । কালো বলে অবহেলা, করন প্রভুত্ব ৰেলা, ক্ষুধা হলে খেতে দিও অল্প আর জল ॥ জননীয় কাছে গিয়ে,বলিবে হে বিবরিয়ে, ভকক্তিবৎসল। তিনি করুণার খনি।-- আমার যাতনা যত, সকলি ত অবগত আছেন ইন্দিরারূপ ইণ্ডিয়াজননী ॥ অনুপম বেশভূষায় অনুপমরূপিণী কত শত চাপল্যে মৃত্য করিতেছে ; যেন আপনার সৌন্দর্য্যে আপনিই বিভোর হইয়া পরিবেষ্টমান অসংখ্য দর্শকদিগকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গের শোভা অকাতরে বিতরণ করিতেছে ; যেন মুগ্ধা অসীমোৎসাহে নারী-সুলভ কৃপণতা হারাইয়াছে—বহুরূপিণী অসংখ্য চক্ষুগণে নিমেষ পরিবর্তমান নবনব লক্ষচ্ছবি নিমেষে নিমেষে বিলাইতেছে-নানাভঙ্গী মধুর নানারূপের নানা জ্যোতি দেখাইতেছে— প্রফুল্ল উৎসের দ্যায় "চারিদিকে সৌন্দর্ষ্য বর্ষণ করিতেছে । মাসরের মধ্যস্থলে নৰ্ত্তকী ; রমণীয় আকর্ষণে আকৃষ্ট হইয়া চারিদিকে মণ্ডলাকারে লোকের শক্ত মৃত্য । এককথা আছে বাকি একথাটা সত্য নাকি,— তুমি মোরে স্বপনে করিতে দরশন ? একথা শুনিয়া আর, সুখের নাহিক পার, আনন্দের পারাবারে মগ্ন মম মন । এসে যত কুলবালা, সাজায়ে বরণ ডাল, ঘন হুলস্থলী রৰে ছাও হে গগন । ব্রাহ্মণ পড়হ বেদ, আর কি আমার খেদ, নী যাচিতে এসেছেন মম প্রাণধন ॥ হৃদয়রঞ্জন মম নয়নঅঞ্জন – দুৰ্গতিগঞ্জন মম দাসীত্বভঞ্জন ৷ * বেণুরব-গ্রোৎসাহিত গম্ভীর-ভুজঙ্গ-ফণায় ! ধীর মুহচাপল্য একবার অভিনীত হইল। । পরক্ষণেই বাহুদ্বয়ে, উড্ডয়নচতুর ক্রীড়মান পক্ষীর পক্ষের নানা প্রকার লীলাবিধুনন অভিনীত হইতে লাগিল। উদ্ধাঙ্গে মন্দ বাতানোলিত বল্লরী গদগদ বিলাসে খেলিতে লাগিল । নর্তকী কভু নারীর পুষ্পাৰচয়ম অভিনয় করিল, কন্তু লজ্জাবতীর দেহের সলজ্জ ভাব, চরণের সলজগতি,কভু যুবতীবিলাসিনীর বিলাস ভাব, বিলাসগতি, কভু খণ্ডিতার ক্রোধ কডু নবযৌবন চপলার নানা ছন্দে বক্ষলগ্ন করতল শয্যাশায়ী শিশুসোহাগ অভিনয় করিল,ইত্যাদি ইত্যাদি । - এই কথাবিহীন ভঙ্গাজীবন মুকের অভিনয় তাললয়ৰদ্ধ, যেমন কথা-জীবন জমাট বাধিয়াছে। নর্তকীর করম্বয়ে ডমরু ão
পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৮৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।