i বঙ্গদর্শন কাঃ, ১২৮২ 1) _শুধু নয়নবানে কেন, শুনিয়াছি বাঙ্গা লির মেয়ে নাকি পুষ্পবান প্রয়োগেও বড় সুপটু। হিন্দু সাহিত্যেক্ত পুষ্পশরে, আর এই বঙ্গ কামিনীগণের পরিত্যক্ত পুষ্পশরে.কোন সম্বন্ধ আছে কি না তাহ আমি জানি না ; যদি থাকে, তবে বাঙ্গালির মেয়েকে দুরাকাজিনী বলিতে হইবে । শুনিয়াছি কোন বাঙ্গালি কবি নাকি লিখিয়াছিলেন, “ কিছর মিছায় ধনু, ধরে ফুলবান ;” এখন কথাটা একটু ফিরাইয়া বলিতে হইবে “ কিছার মিছার ফুল, মারে ফুলবান ।” যাহা হউক, ফুলবান সচরাচর প্রচলিত না হইয়া উঠে। বাঙ্গালায় ইংরেজ টেক। ভার হইবে —আমার সর্বদা ভয় করে, আমি এই গরিব দোকানদারের ছেলে, দুটাকার লোভে সমুদ্র পার হইয়া আসিয়াছি— কে জানে কখন, বঙ্গকুলকামিনীগ্রেরিত কুমুমশর আসিয়া, এই ছেড়া তাম্বু ফুটা করিয়া, আমার হৃদয়ে আঘাত করিবে, ...్న (>) উঠ উঠ রাতি পোহায়; শুক্ল—ত্রয়োদশীয় সোনার চাদ একূল ফেলে ঐ পালায়, উড়িষ্যার পথে প্রভাত । t) { আমি অমনি ধপাস করিয়া চিতপাত হইয়া পড়িয়া যাইব! হায়! তখন আমার কি হইবে! কে মুখে জল দিবে ! আমি এমত বলি না, যে সকল বাঙ্গালির মেয়ে এরূপ ফেলিংপিস, অথবা সকলই এরূপ পুষ্পক্ষেপণী প্রেরণে সুচতুরা । তবে কেহ কেহ বটে, ইহা আমি জনরবে অবগত হইয়াছি । শুনিয়াছি, তাহারা নাকি ভর্তুনিয়োগানুসারেই এরূপ কার্য্যে প্রবৃত্ত। এই ভর্তুগণ দেশীয় শাস্ত্রানুসারে এই পদ্ধতি অবলম্বন করিয়াছেন । হিন্দুদিগের যে চারিট বেদ আছে—তাহার মধ্যে চাণক্য শ্লোক নামক বেদে (আমি এসকল শাস্ত্রে বিশেষ ব্যুৎ- | পন্ন হইয়াছি) লেখা আছে যে - আত্মানং সততং রক্ষেৎ দারৈরপি ধনৈরপি, ইহার অর্থ এই হে পদ্মপলাশ লোচনে শ্ৰীকৃষ্ণ ! আমি আপনার উন্নতির জন্য । তোমাকে এই বনফুলের মালা দিতেছি, - তুমি গলায় পর! - ... too, *}
.ே $ উড়িষ্যার পথে প্রভাত ।* ভেবে—ঘুম্য়ে আছে বসুমতী ধীরি ধীfর চোর পালায় । কিবা—বহুরূপী নিশাপতি—- ভানুর র্যাকে অস্ত যায়
- নীলগিরিমালা বালেশ্বর হইতে পুরযায়ী পন্থার কিয়ন্ধর পশ্চিমে থাকিয়া নিরবচ্ছিন্নভাবে চলিয়াছে—এই পথের উপর অশ্ব-শকটে শুক্ল ত্রয়োদশীর তিমিরশেষ রাত্রির প্রভাত বর্ণন –ছন্দঃমাত্রাবৃত্ত ।
ـتـنتتقية _:
بایستی نخستین ترتیب مع