বঙ্গ দশম, কা: ১২৮২ | ಇaಣದಧ টেই পদ্মলোচন শাহার কাপড়ের দোকান। পদ্মলোচন খোদ,—সেই পোড়ার মুখে কাপুড়ে মিন্সে–একজোড়া নূতন কুঞ্জদার শান্তিপুরে কাপড় হাতে করিয়া আনিয়াছিল, এখন দ্বার খোলা পাইয়া তাহা রাধারাণীকে দিল । বলিল “ রাধারাণীর এই কাপড়।” রাধারাণী বলিল, “ ওমা! আমার কিসের কাপড়!” পদ্মলোচন—সে বাস্তবিক পোড়ার মুথো কি না, তাহা আমরা সবিশেষ জানি ন!—রাধারণীর কথা শুনিয়া কিছু বিস্মিত হইল। বলিল, “ কেন, এই যে এক বাবু এখনই আমাকে নগদ দাম দিয়া বলিয়া গেল, যে এই কাপড় এখনাই ঐ রাধারাণীকে দিয়া এসো ।” রাধারাণী তখন বলিল, “ ওম সেই গো ! সেই। তিনিই কাপড় কিলে পাঠিয়ে দিরেচেন । হাগা, পদ্মলোচন!”-- রাধারাণীর পিতার সময় হইতে পদ্ম রাধারণী । \రి రి) পদ্ম। আমি বলি তোমাদের কুটুম্ব । আমি চিনি না. । যাহা হোক, পদ্মলোচন চারি টাকার কাপড় আবার মায় মুনফা আট টাকা সাড়ে চোঁদ আমায় বিক্রয় করিয়াছিলেন, আর অধিক কথা কহিবার প্রয়োজন নাই বিবেচনা করিয়া প্রসন্নমনে দোকানে । ফিরিয়া গেলেন । এদিকে রাধারণী, প্রাপ্ত টাকা ভাঙ্গা ইয়া মার পথ্যের উদ্যোগের জন্য বাজারে গেল । বাজার করিয়া, তৈল আনিয়l, প্রদীপ জলিল। মার জন্য যৎকিঞ্চিৎ রন্ধন করিল। স্থান পরিস্কার করিয়া, মাকে অন্ন দিবে, এই অভিপ্ৰায়ে ঘর বাঁটাইতে লাগিল । বাট।ইতে একখানা কাগজ কুড়াইয়া পাইল—হাতে করিয়া তুলিল-—“ এ কি মা !” মা, দেখিয়া বলিল—একখানা নোট । - রাধারাণী বলিল, “তবে তিনি ফেলিয়। 阿羽{C5a ” মা, বলিলেন, “ ই । তোমাকে দিয়া লোচন ইহাদের কাছে সুপরিচিত— | অনেক বারই ইহুদিগের নিকট, যখন মুদিন ছিল, তখন, চারি টাকার কাপড়ে শপথ করিয়া আট টাকা সাড়ে বার আনা, আর দুই আনা মুনফা লইয়া ; ছিলেন-- ‘ ছা পদ্মলোচন—বলি সে বাৰুটিকে চেন?” পদ্মলোচন বলিল, “ তোমরা চেন না ?” রাধা । না | - سمسطضضعضع গিয়াছেন । দে থ, লেখা আছে “ রাধা রণীর জন্য ।” - রাধারণী বলিল, “ হা মা, এমন লোক কে মা !” - মা বলিলেন, “ তাহার নাম ও নোটে পাছে কেহ চোরা নোট বলে, এই জন্য নাম লিপিয়া দিয়া গিয়া । ছেন । র্তাহার নাম রুক্মণীকুমার রায়।” : পরদিন, মাতায় কন্যায়, রুক্মিণীকুমার রায়ের অনেক সন্ধান করিল । কিন্তু লে থ আছে ।
পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৩৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।