। चन-दश् चांद्रiश्नग्नि पश। তাহার জন্য আশঙ্কাও অধিক । | যদি চক্ষু পায়, তাহার পক্ষে চক্ষু বড় 8 o o বাঙ্গালি কবি কেন ? ( هیچ مه :coh «به» «ة তাহাতেই মধু আছে আর বৈষ্ণবধৰ্ম্মে যেসকল ভাব আছে, সে সকলই জীবন্ত —তাহাতে তরঙ্গ আছে, বেগ আছে, চাঞ্চল্য আছে। যশোদার বাৎসল্য জীবস্তু বাৎসল্য, কেন না হাজার হইলেও কৃষ্ণ নিজের পুত্র নহে । সুতরাং এ বাৎ সল্যের সঙ্গে আশঙ্কা আছে । যশোদা পুত্রহীন, কৃষ্ণ র্তাহার বহু আরাধনার লাভ হয় জন্মান্ধ অাদরের ধন । অন্ধকারের মধ্যে যে আলোক পাইয়াছে, তাহার আলোক বড় অ মুল্য। গোপাঙ্গনাদিগের অনুরাগ জীবন্ত, কেন না এ রস পরকীয়, সুতরাং উগ্র, তীব্র এবং বেগবান । রাধিকার ভালবাসাও জীবন্ত,কেন না এ প্রণয়ের ভিতর ভয় আছে, লজ্জা আছে, বিপদ আছে, কলঙ্ক আছে, লুকাচুরি আছে। বৈষ্ণবধৰ্ম্মের অন্তর্গত সকল ভাবই জীবন্ত । বৈষ্ণবধৰ্ম্ম প্রেমের ধৰ্ম্ম, আগা গোড়ী সবই মধুর, সবই সুন্দর, সবই কোমল । বঙ্গীয় কবিকুলতিলকগণ এই রসে মজিলেন ; এই তরল ধৰ্ম্মের উপর কবিত্বের তরলতা ঢালিলেন—যাহা মধুর, সুন্দর, কোমল, তাহার উপর আরও
- পূৰ্ব্বতন আলঙ্কারিকের স্বকীয় নায়িকাকেই প্রাধান্য দিয়াছেন, কিন্তু বৈষ্ণব আলঙ্কারিকদিগের মতে পরকীয়াই প্রধান স্থলাভিষিক্ত ।
- অলঙ্কারকৌস্তুভ দেখ । ,
- ---------
মাধুর্য, আরও সৌন্দৰ্য্য, আরও কোমলতা চাপাইলেন ; চাপাইয়া, কৃষ্ণরাধিকার প্রণয়ে এক অপূৰ্ব্বমোহিনীশক্তি দিলেন। রাধিকার ত কথাই নাই, কৃষ্ণও এক অপুৰ্ব্ব জিনিষ হইয়া উঠিলেন । কখন যোগী সাজিয়া রাধিকার কুঞ্জে প্রেমভিক্ষা করিলেন, কখন রাধিকার মুখ রাখিবার জন্য শ্যামা সাজিলেন, এবং স্বয়ং রোগী হইয়া স্বয়ংই বৈদ্য হইলেন ; আবার কখন মনের বেগে পায়ে ধরিয়া কঁাদি লেন,— ত্বমসি মম জীবনং ত্বমসি মম ভূষণং ত্বমসি মম ভবজলধিরত্নং। রাধিক কখন গুরুমানে মাতিয়া কৃষ্ণকে ভৎসনা করিলেন, হরি হরি! যাচি মাধব যাহি কেশব মা বদ কৈতববাদং তামকুসর সরসীরূহলোচন যা তব হরতি বিষাদং । কখন আবার প্রেমে বিভোর হইয়া আদর করিলেন, - তুমি আমার .পরাণ অধিক, হিয়ার পুত্তলী, এ দুটি আঁখির তারা । একজন কবি, অনুপম মধুকর-নিকরকরম্বিত কোকিল-কুজিত কুঞ্জকুটীর সাজাইলেন, তাহার চতুর্দিক সরস বসন্তের শোভাপূর্ণ করিলেন, তাহার ভিতর ললিতলবঙ্গলতাপরিশীলনকোমল মলয় সমীরকে মৃদু২ সঞ্চালিত করিলেন— হরি এইখানে বসন্তোৎসব করিবেন। - تفتتتنت تتقلص