পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o

  • of

ASAMSAASAAAS দেবতত্ত্ব । 7–F «ντ-t", ζει, αν και তাহার নামকরণ করিবে; ইহাতে তাহার | পাপনাশ হয়; এইরূপ দ্বিতীয় ও তৃতীয় | নাম দিবে ; ইহাতেও পাপনাশ হয়। প্রজাপতি কুমারকে বললেন, “তোমার নাম রুদ্র হউক।” তাহার যখন હરે নামকরণ হইল, অগ্নি তাহার মূৰ্ত্তি হইল, কারণ অগ্নিই রুদ্র, রোদন করিয়াছিল, বলিয়া রুদ্র । সে বলিল, “আমি অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমাকে নাম দাও।” প্রজাপতি বলিলেন,“ তুমি সৰ্ব্ব হইলে ।” তাহাকে যখন এই নাম দেওয়া হইল, জল তাহার মূৰ্ত্তি হইল, কারণ জলই সৰ্ব্ব, জল হইতে এ সকল জন্মিয়াছে। সে | বলিল, “আমি অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমা কে নাম দাও।” প্রজাপতি বলিলেন, “ তুমি পশুপতি হইলে ।” যখন তাহাকে এই নাম দেওয়া হইল, ওষধি তাহার মূৰ্ত্তি হইল, কারণ ওষধিই পশুপতি; এই নিমিত্ত পশুর ওষধি পাইলে পরাক্রান্ত হয়। সে বলিল, “আমি | অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমাকে নাম দাও।” প্রজাপতি বলিলেন,“ তুমি উগ্র হইলে।” || | যখন তাহাকে এই নাম দেওয়া হইল, বায়ু তাহার মূর্তি হইল, কারণ বায়ুই উগ্র, } থাকে, লোকে বলে যে উগ্র বহিতেছে। | আমাকে নাম দাও।” প্রজাপতি বলি | 88 | দাও ” এই নিমিত্ত পুত্র জন্মিলে } এই নিমিত্ত যখন প্রবল বাতাস বহিতে, | সে বলিল, “আমি অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, লেন, “তুমি অশনি হইলে ।” তাহাকে | ন কালে যে সকল দেবতার উপাসনা । । যখন এই নাম দেওয়া হইল, বিদ্যুৎ তা হার মুক্তি হইল, কারণ বিদ্যুৎই অশনি, এই নিমিত্ত যে বিদ্যুতের আঘাতে মরে, লোকে বলে অশনির (অর্থাৎ বজ্রের) অ|ঘাতে মরিয়াছে। সে বলিল, “আমি অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমাকে নাম দাও।” । প্রজাপতি বলিলেন, “তুমি ভব হইলে।” । যখন তাহাকে এই নাম দেওয়া হইল, পর্জন্য তাহার মূৰ্ত্তি হইল, কারণ পর্জন্যই ভব, পর্জন্য হইতেই সকল হয়। সে বলিল, “আমি অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমাকে নাম দাও।” প্রজাপতি বলিলেন, “তুমি মহাদেব হইলে ।” তাহাকে যখন এই নাম দেওয়া হইল,চন্দ্রমা তাঙ্গার মূৰ্ত্তি । হইল, কারণ প্রজাপতিই চন্দ্রমা, প্রজাপতিই মহাদেব । সে বলিল, “আমি । অসৎ হইতে শ্রেষ্ঠ, আমাকে নাম দাও।” প্রজাপতি বলিলেন, “তুমি ঈশান হ ! ইলে ।” তাহাকে যখন এই নাম দেওয়া হইল, আদিত্য তাহার মূৰ্ত্তি হইল, কারণ আদিত্যই ঈশান, আদিত্যই এসকল । শাসন করিতেছেন । সে বলিল, “ আমি এত হইয়াছি; আমাকে তার নাম দিও না ।” অগ্নির এই আটট মূৰ্ত্তি, কুমার নবম।” 烹 | শতপথ ব্রাহ্মণ হইতে যে উপাখ্যানটী উদ্ধত হইল, তাহার অভ্যস্তরে প্রবেশ করিয়া দেখিলে বোধ হইবে যে, রুদ্রের । রূপে অগ্নিরই প্রবলত, কিন্তু তথায় স্বৰ্য্য, । চন্দ্র, বায়ু প্রভৃতিরও স্থান আছে। প্রাচী- ' প্রচলিত ছিল, সকলই সময়ে সময়ে aussi احساس سحسیستم اس