অবশিষ্ট অবয়ব পঞ্চ স্কন্ধাত্মক.চৈত্ত পদার্থ দ্বারা পূরণ হয়। যথা— “রূপ বিজ্ঞান বেদন সংজ্ঞা সংস্কার ংজ্ঞকাঃ পঞ্চ স্কন্ধাশিচত্ত চৈত্তাত্মকাঃ” (শঙ্করাচার্যাধুত বুদ্ধ বাক্য) সবিষয় ইন্দ্রিয়কে রূপ স্কন্ধ বলে(বিষয় সকল বহিঃস্থ হইলেও অন্তঃস্থ ইন্দ্রিয় স্বারাই উহার উপলব্ধি ) বাহ বস্তু কিছু নাই, সমস্তই অন্তঃস্থ বিজ্ঞান ধাতুর পরি नाम ७हे भण्डद्र खैशान यहे शन *ई তেই হইয়াছে ।
- অ ই মহমিত্যালয় বিজ্ঞানং রূপস্কন্ধঃ” আমি আমি, আমার আমার, এবং প্রকার অহং ভাবাপন্ন সৰ্ব্বদা উৎপন্ন
জ্ঞান প্রবাহের নাম বিজ্ঞান স্কন্ধ । সুখ দুঃখাদির অনুভব হওয়ার নাম বেদন স্কন্ধ । ইহা গো, ইহা মহিষ, উহ। তখ, এই প্রকার ভেদ ব্যবহার সম্পাদক নাম বিশিষ্ট বিকল্লাত্মক প্রতীক্তির নাম সংজ্ঞা স্কন্ধ। রাগ, দ্বেষ, মোহ, ধৰ্ম্ম, মধৰ্ম্ম ইত্যাদি অন্তরীণ ভাবসমূহকে সংস্কার স্কন্ধ বলে । (বৌদ্ধ মতে ধৰ্ম্মধৰ্ম্ম কেবল চিত্তগত সংস্কার মাত্র ) “বিজ্ঞ: লস্কন্ধশ্চিত্ত মাত্মাচ অন্যচ্চারস্কন্ধা শ্চৈন্তাচ সকললোকযাত্রা নিৰ্ব্বাহকাঃ” উক্ত পঞ্চস্কন্ধের মধ্যে যেটি বিজ্ঞান স্কন্ধ, তাহার অপর নাম চিত্ত এবং | আত্মা । অপর ৪ স্কন্ধের নাম চৈত্ত । তাও নাই। জগতের সকল ভাবই അഞ്ജു`അഞ്ജുജ (r-ম, কা: ১২৮২। বৌদ্ধ মত ও তৎসমালোচন । د • ه !. ভৌতিক সমুদায় জগতের এক অবয়ব ক্ষণিক, তবে স্থির বলিয়া প্রতীতি হয় এই মতে আত্মার নিত্যতা নাই, স্থির- | দের ত্ববিদ্য। (এই অবিদ্যায় রাগ, দ্বেষ, ; তাহা প্রবাহের শক্তিতে । বৰ্ত্তমান দেহে প্রতিক্ষণেই স্রোতের ন্যায় বিজ্ঞানধাতুর উৎপত্তি বিনাশ হইতেছে। যদি মধ্যে ব্যবধানকাল থাকিত তাহাহইলেই প্রতীতি হইও, ব্যবধান নাই বলিয়াই যেন বাল্য হইতে মরণ পর্ষ্যস্ত এক আত্মাই ভোগ করিতেছেন বলিয়া প্রতীতি ३३ ।। * গ্রয়োদন্যৎ সংস্কৃতং ক্ষণিকঞ্চ” । (শঙ্করাচার্য্যধৃত বোধিচিত্ত বিবরণ) অfর্য্যদিগের মতে যেমন ভাব বিকার ৬. বৌদ্ধদিগের মতে ভাববিষ্কার বিংশতিরও অধিক । যথ} i “ অবিদ্যা সংস্কারে বিজ্ঞানং মামরূপং ষড়ায়তনং স্পশোঁ বেদনাতৃষ্ণোপাদানং ভবো জগতি জরামরণং শোকঃ পরিবেদন দুঃখং দুর্মনস্তাইতোৰং জাতীয় কাইতরেতর হেতুকা:-(শঙ্করাচাৰ্য্যধূত বৌদ্ধ স্বত্রম্) | ক্ষণিক বস্তুতে স্থিয়ত্ব বুদ্ধিয় নাম | অবিদ্যা । জগতের সকল পদার্থই ক্ষণিক,কিন্তু ও ১০ ৪ বৎসর ও ১০ বৎসর | } আছে বা থাকিবে ইত্যাদি বুদ্ধিই আমা মোহু জন্মে—পশ্চাৎ সংস্কার জন্মে । সেই ংস্কার বিজ্ঞানকে अद्माश्च গর্ভস্থ আলয় বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান । এই আলয় বিজ্ঞান ক্রমশঃ শরীরস্থ ৪ প্রকার ধাতু উপযুক্ত | তাপে সংহত করে তাহারা পরস্পর পরম্পরের স্বভাধ প্রকাশ করিয়া পরস্পরকে পরিপাক করে । তৎপরে রূপ