, (t ૦ ર বৌদ্ধ মত ও তৎসমালোচন । _ złu'w•ïau ফfs, « جه | নিম্পত্তি অর্থাৎ শুক্র শোণিতের নিম্পত্তি | অর্থাৎ যেমন অবিদ্যা সংস্কার উৎপত্তির প্রতি হেতু, তেমনি আবার সংস্কারও এইরূপ : হয় । এইরূপে নামরূপ শব্দে গর্ভস্থ সকল বুদবুদপ অবস্থা পৰ্য্যস্ত গ্রহণ করিতে হইবে । তৎপরে যড়ায়তন অর্থাৎ ইক্রিয়। ইন্দ্রিয়, বিজ্ঞান ৪ ধাতু ও রূপ এই দুইটির সংযোগে উৎপন্ন হয় বলিয়া झेशंद्र नाय बङ्गांशङन । नांग, क्र”, ७ ইন্দ্রিয় এই তিনের সংযোগ হওয়ার নাম স্পর্শ। স্পর্শ হইতে স্বথাকার বেদনা, বেদন হষ্টতে বিযয় কৃষ্ণা, বিষয়তৃষ্ণ হইতে প্রবৃত্তি এই প্রবৃত্তিঅনুসারে ধৰ্ম্মধৰ্ম্ম, এই ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম হইতে জাতি অর্থাৎ নানা দেহোৎপত্তি। এতদূরে পঞ্চস্কন্ধ উৎপত্তির কথা বলা হইল। এই উৎপন্ন পঞ্চ স্বন্ধের পরিপাক হয়, সেই পরিপাকের নাম বাৰ্দ্ধক্য (ইহাকে জরাস্কন্ধ বলে ) তৎপরে নাশ হয় । অর্থাৎ যে বলে স্কন্ধ সমুদয় সংহত ছিল সে বলের লয় হইলে সকলই লয় হইল—থাকিল সেই মূল ধাতু মাত্র। ঐ রূপ নাশ হইলে তৎপ্রতি স্নেহ ভাবাপন্ন জীবের অন্তর্নাহ জন্মে । এই অন্তর্দাহের নাম শোক । শোক উপস্থিত হইলে “হা পুত্ৰ ’’ বলিয়। বিলাপ করে । এই বিলাপের নাম পরিবেদন । যাহা ইষ্ট নয়, অর্থাৎ মনের অনুকুল নয়, তাহার অনুভব হওয়ার নাম দুঃখ । এই দুঃখ হইতে ফুৰ্মনস্তা অর্থাৎ মনোব্যথ: জন্মে। এতদ্ভিন্ন মান অপমান প্রভৃতি বিকারান্তর জন্মিয় থাকে । এই সকল গুলি পরস্পর পরস্পরের হইয়। হেতু সদভাবে অবস্থান করিতেছে
- -v---
অবিদ্যান্তর উৎপত্তির হেতু । প্রাচীন বৌদ্ধগণ জগৎপরীক্ষা সম্বন্ধে মত প্রকাশ করিয়াছেন । বিজ্ঞানবাদী বৌদ্ধগণের মতে ভোক্ত আত্মা নাই । বিজ্ঞানই আত্মা এবং বিজ্ঞানই আত্মার ভোগা । বিজ্ঞান ব্যতীত পদার্থস্তির এজগতে নাই। এই বিজ্ঞান নিরোধের নামই মুক্তি। ক্ষণিকত্ব বুদ্ধি জন্মাইবার নিমিত্ত বেীদ্ধের ধ্যান করিয়া থাকেন । বৌদ্ধদিগের দর্শন শাস্ত্রীয় ভাষার কতিপয় উদাহরণ নিয়ে প্রদর্শিত হইল । বৌদ্ধদৰ্শন আর্য্যদর্শন (গৌতমাদি) कार्टिना ধাতু छूड হেতুক প্রকার ड; ;श्रृं কারণ আলয় বিজ্ঞান গর্ভস্থজীবের প্রথম জ্ঞান পুদগল দেহ প্রতীত্য } কার্য্য প্রতীয়হেতুক ভাব উৎপাদ উৎপত্তি নিরোধ ধবংস প্রতিসং ੇ খ্যা རྩཤད་ "} ಇg Fr নিরোধ - আবরণভাব আকাশ ஆண்