~ ○○ミ - مس-سیدیم. همه حماسم مسیحی سی--------------------------------------------------------------------------------------------------- به سیسمس------------------------- আর্যকালের লক্ষ্য মধ্যকাল, (অর্থাৎ যে সময় স্মৃতি ও নানাবিধ পুরাণ প্রকটিত হয়।) এই আর্যকাল ও পরাভূত কাল এতদুভয়ের অন্তরাল কালকে আচাৰ্য্য কাল বলিয়া জানিতে হইবে। পরাভূত.কাল, বর্তমান কাল ৫০০ বৎসর পর্য্যস্ত গ্রহণ করা গেল । এই ৪ট কালের সহিত উপরোক্ত ৪ট বিষয়ের প্রত্যেক সম্বন্ধ থাকিবে । এক্ষণে বৈদিক কালের ভাষাসম্বন্ধে লেখা যাইতেছে । ভারতবর্ষের প্রধান ভাষা সংস্কৃত । তদ্ভিন্ন অন্য ভাষাও দেখা যাইতেছে । এইরূপ আদিমকালেও ছিল কিনা ? অনু সন্ধান করিলে ছিল বলিয়াই প্রতীতি হয়। সংস্কৃতের অবস্থা কথঞ্চিৎ বুঝা যাইতে পারে বটে, কিন্তু অন্য ভাষা কিরূপ আকারে ছিল, তাহা বুঝা যায় I না । বৈদিক গ্রন্থ সকল পৰ্য্যালোচনা করিলে স্পষ্টই প্রতীতি হয়, সংস্কৃত ভিন্ন ভাষান্তরেরও প্রচার ছিল, এবং তাহা এক্ষণকার ন্যায় শ্রেণীবিশেষে বিভিন্ন আকারে ছিল। দেবতারা কিম্ব আর্যের । দ্বন্ধণেন ন মেচ্ছিত বৈ নাপভাষিত মাছকে “গেী” বলিতেন ; তৎকালে অসুরেরা তাহাকে “ গাবী” “গোনী” “ গোপোৎলী” ইত্যাদি বলিত । র্তাহারা শুক্রদিগকে “ হে অরর !" বলিয়া সম্বো ধন করিতেন,অস্বরের “হে লয়’ বলিয়া ! তাহাদিগকে প্রত্যুত্তর দিত। যাহারা আদিমকালের অসুর, তাহারাই মধ্য কালের ম্লেচ্ছ । কেন না, মহর্ষি জৈমিনি of-o-o-o-o-o: বেদ । دهه « ,: 85 ,n یا « ب۹) “ চোদিতন্তু প্রতীয়েত অবিরোধাবলমাণেন ” ইত্যাদি স্বত্রদ্বারা ম্লেচ্ছ সাংকেতিক পদার্থকেও যজ্ঞ কার্য্যে গ্রহণ করিতে উপদেশ দিয়া পূৰ্ব্বোক্ত আক্ষরিক বাকাকে | ८झष्झ् बाका बजिब्रो खेनाश्त्वम ग्रिोप्छन । “পিক “ নেম” “ সত” “তামরস” : প্রভূতি অনেক গুলি শবদ এক্ষণে সংস্কৃত ভাষামধ্যে নিবিষ্ট হইয়াছে, বস্তুতঃ ঐ । সকল শব্দ সংস্কৃতই নহে। ঐ সকল । শব্দ তত্ত্বৎ অর্থে পূৰ্ব্বকালের অস্বরের বা স্লেচ্ছরই ব্যবহার করিত। তাহারা । কোকিলকে “পিক,” নামকে ও অৰ্দ্ধ ভাগকে “ নেম,” পদ্মকে “তাম রস? বলিত । সংহিতা গ্রন্থে যাহাদিগকে অস্থর বলা হইয়াছিল, ব্রাহ্মণগ্রন্থে তাঁহা- ; দিগকে স্লেচ্ছ বলা হয়, তদুষ্টে স্লেচ্ছ ও অস্থর একপ্রকার অবস্থাম্বিত বলিতে হইবে। তবে “শ্লেচ্ছ” এই নামান্তর । হইবার অন্য কোন কারণ দৃষ্ট হয় না। পুরাকালেও এক্ষণকার ন্যায় সাধারণ ব্যবহার্য্য ভাষান্তর ছিল, তাহার আর সন্দেহ নাই । বিশেষতঃ, “তেইমুরাহেলয় হেলয় ইতি কুৰ্ব্বস্তু পরাবভূব স্তন্মা বৈ স্নেচ্ছোইবা যদেষ অপশব্দঃ” ইত্যাদি ব্রাহ্মণ বাক্য দ্বারা স্পষ্ট প্রতীতি হয়, যাহারা অস্থর, তাহারাই ম্লেচ্ছ এবং ংস্কৃত ভিন্ন নানাপ্রকার অপশব্দ ছিল। * না যক্তিয়াং বীচং বদেৎ” हेऊानि भेज কাণ্ডে ও যজ্ঞকালে অপশব্দ বলিতে নিষেধ থাকাতে উপরোক্ত সিদ্ধান্ত দৃঢ়ী. தகணக கணகண.ை
পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৪০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।