(two 8 বেদ । துை বঙ্গ দশম চৈঃ, ২ •৮২, | পদসমূহ ঐ বুষের শৃঙ্গ। ৩ট কাল তাহার পদ। সুপ ও তিঙ তাঙ্গর মস্তক । ৭টা বিভক্তি তাহার হস্ত। উরঃ কর্ণ ও মূৰ্দ্ধা এই তিন স্থানে ঐ সমুদয় গ্রথিত । এই বুষ জগতে আবির্ভাব হইবামাত্র শব্দ কাৰ্য্য রব করিরা উঠিল । যাহা ইচ্ছ। তাছাই প্রকাশ করা যায় বলিয়া উহ। नान अकाद्र नाएग थाऊ इईन । किङ्क কাল পরেই ব্যাকরণ জন্মে। ব্যাকরণ বলিলে যে পাণিনি ব্যাকরণ বুঝিবে তাহা নহে, কেন না, পাণিনি পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব আচার্য্যদিগের মত প্রকাশ করিয়াছেন, এবং “ ব্যাকরণ’ এক্ট নামও পাণিনি ব্যাকরণ অপেক্ষ প্রাচীন গ্রন্থে দৃষ্ট হয়। বর্তমান ব্যাকরণ, বর্তমান নিরুক্ত গ্রন্থ, বৰ্ত্তমান কোষ গ্রন্থ, এ সকলের পূৰ্ব্বেও ঐ ঐ জাতীয় গ্রন্থ ছিল । পাণিনি যেমন পূৰ্ব্ব ব্যাকরণের উল্লেগ করিয়াছেন, নিরুক্তকার যাস্ক মুনিও অন্য নিরুক্তের উল্লেখ করিয়াছেন । মেদিনী প্রভৃতি কোষ গ্রন্থের পূৰ্ব্বে “ বৃহদ্যুৎপলিনী” “উৎপলিনী’ প্রভৃতি কোষ গ্রন্থ ছিল, ঐ সকল এখন আর পাওরা যায় না । ‘ব্রাহ্মণ সৰ্ব্বস্ব” প্রভৃতি বেদমন্ত্র ব্যাখ্যা গ্রন্থে ঐ সকল প্রাচীন কোষ হইতে শব্দ পর্যার উদ্ধত হইয়াছে। অতএব পাণুিना िनम्भू स्नाभि श्राझार्य नरश्न । বৈদিকগ্রন্থে বলের নাম ২৮ সংগ্রামের नाभ ৪৬ অপত্যের নাম ১৫, বাক্যের নাম ৫৭ ধনের নাম ২৮ ইত্যাদি দেখা যায়। সে সকল নাম এক্ষণে আর ব্যাবহার করিতে প্রায় দেখা যায় না। আদিম কালের কোন বস্তুর নাম ১০ ছিল, এক্ষণে তাহার ২০০ নাম দেখা যায়। আবার কোন বস্তুর নাম ৫০ট ছিল এখন ৫টও নাই, এতদূর বিপৰ্য্যয় ঘটিয়াছে । কতকগুলি শব্দ আদিম কাল হইতে আজ পর্য্যস্ত সমান চলিয়া আসিতেছে। যথা—গো, অশ্ব ইত্যাদি । কতকগুলি ম্লেচ্ছ শব্দ সাধারণে চলিত আছে । স্লেচ্ছ শবদ শুনিলে সাধারণে মনে করে পারসী কি ইংরাজী, বস্তুতঃ তাহা নহে । যুধিষ্ঠিরকে বিছর ম্লেচ্ছ ভাষায় গুপ্ত জতুগৃহের কথা বলিয়াছিলেন, , এই কথায় সাধারণে মনে করে বিছর ও যুধিষ্ঠির পারসী জানিতেন, উহা ভ্রম। ফল স্লেচ্ছভাষা সম্বন্ধে যেরূপ আর্য্য শাস্ত্রে উল্লেখ দেখা যায়, তাহাতে এই রূপ অর্থ দাড়ায় যে ম্লেচ্ছভাষা আর কিছু নহে , কেবল প্রকৃতি প্রত্যয়াদি বৈয়াকরণিক সম্বন্ধহীন ভাষাই স্লেচ্ছ ভাষা । ম্লেচ্ছ ভাষাসুস্বন্ধে এইরূপ নির্ণয় আছে। শুদ্ধ ভাষা তিন প্রকারে রূপান্তর হইয়া । ম্লেচ্ছভাষায় পরিণত হইয়াছে । কোন ৷ স্থলে বর্ণধিক্য বশতঃ কোথাও বর্ণবিপ- : র্য্যয় বশতঃ কোথাও বা বর্ণ লোপ বশতঃ —স্থল বিশেষে বর্ণ স্বরাদি বিকৃত হইয়া ম্লেচ্ছ ভাষা নামে প্রচলিত হইয়া যায় । কাম্বশত পথ ব্রাহ্মণ প্রভৃতি বৈদিকগ্রন্থে উক্তপ্রকার ভাষার ভূরিং প্রমাণ পাওয়া যায় । ভদ্র ও ইতর লোকের কথাবার্তা বিভিন্ন, .இ حدسيحصد تحصين আধুনিক নাটকাদিতে যেমন । |
পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।