मणण*****, s९०२ ।) |দোধারি তোমারকুলে,তরুরাজিহেলেছলে, दिा उनशान ছাড়ি,স্বথে যাইতেছে বাড়ি, দেবালয় শোভে জরাজীর্ণ। * | ঘাটে ঘাটে দ্বিজগণ, তপ জপে নিমগন, দুই সন্ধ্যা লোকে লোকাকীর্ণ। ঘারেক পশ্চাৎ ফিরি,ঘাটে নামে ধীরে ধীরি, কুলবালা সলজ্জ বদনে । স্নান করি কেশ ঝাড়ে,হেলায় হৃদয় কাড়ে, | আড়ে অাড়ে চাহে কত জনে । চরণে হৃদয় দলি, যুবতী গেল ত চলি, পদচিহ্ন রহিল যা পড়ি । শত শত মনো অলি, বিরহ অনলে জলি, তাহে যায় খেদে গড়াগড়ি ৷ কিকাগু হতেছে পিছু জানিতে যদি গোকিছু কোন প্রাণে না চাহিতে ফিরি। ভুকুরও ভঙ্গিমাটি, মরণ বাচন কাটি, মৃদু হাসি বিষের মিছিরি। এসব থাকে না আর,কলে কলে একাকার, হইয়াছে গঙ্গার দুধার। গর্জানিফোলানি আর কালে ধূম উদগার, দশদিক করিল আঁধার ॥ এই ত গঙ্গার কূলে, মহোচ্চ পাদপমূলে, বসিরছি পূৰ্ব্বে এক কালে । ও পারে জলিল দীপ, যেন কনকের টিপ, শৈলজার ভুরু অন্তরালে ৷ সন্ধ্যা খুনাইয়া এল, নীল অম্বরের তেলো, ঝিকৃ মিক্ করিতে লাগিল। কুটির যতেক তরী, সট, সট সট করি, অমনি চলিতে আরম্ভিল ॥ সে যে শনিবার রাত্রি, যত কুটিয়াল যাত্রী, ছয় দিনে যাপে ছয় বর্ষ। - পাইয়ে মুখের রাতি,বেড়েছে বুকের ছাতি, ধরায় ধরে না তার হর্ষ ৷ গঙ্গা স্তৰ । 敬心% দাড় পড়ে ঝপাস ঝপাস । মনের বেগের কাছে,নেকাবেগ কোথাআছে, | ইঁাকে মাঝি “ সাবাস সাবাস ৷” যfত্রীর গীত । ওই যে দাড়ায়ে রাই তোমার শুাম । চাদ । ওই সে অধরে হাসি মদন ব্যাধের ফাদ। আমাপানে কেন ফেরো, আপন সম্মুখে হের,প্রেমের বরিষ!-নদে সাজে না লাজের বাধ। এমন নহে ত কাল, হাতে লয়ে ফুল-মালা আসিতেছে দেখ অই ঘটাইতে পরমাদ । ওদিকে মেঘের ঘটী, এ দিকে বিজলি ছট মিলনে কি হয় শোভা দেখিতে গিয়াছে সাধ । এসকল গীত গানে, আর শুনিবন! কাণে, ফুরায়েছে সুখের বসন্ত । জিনিয়ে করাল কাল,এসেছে কলের কাল, গীত-স্বরে পড়েছে হসন্ত । অমিত্র অক্ষর ছন্দ, রসের কপাট বন্ধ, করিয়াছে কৰিত্ন-কামনে । অমিত্রের কষাঘাতে,গেল দেশ অধঃপাতে, হাসি নাই ভাবের আননে । এতেক ফুশ্চিন্তা যত, সকল করিব হত, দুই বেলা গঙ্গাস্নান করি। সেবিলে তোমায় গঙ্গে,বল পাই ক্ষীণ অঙ্গে, মনোছখ সকল পাসরি ॥ তোমার সলিলে নাবি,পৃথিবীকে স্বৰ্গ ভাবি, এমনি শীতল কর দেহ। তোমার ফুলেতে আমি,পোহাই দিবসযামী দীন দ্বিজে এই ভিক্ষা দেহ ॥ asteinumanisamazia ~ഞ്ഞ്ജ 2
পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৪৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।