পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৫৯

श्रृछ्रं * ?st. *** * 1) অপ্রতিভ্ৰমুখে শ্লেন, স্বামিন ? চারধারণ কিরূপে করিতে হয় ? রাম তখন সীতার কোষেয় বস্ত্রের উপরি চীরস্থায় সংযোগ করিয়া দিলেম, তাহার পর সীতা স্বামীর সহিত বনেই নান কষ্ট প{ষ্টয়াছেন । পথগমনে তিনি সৰ্ব্বদাই ক্লাস্তু তষ্টয়া পড়িতেন । কদৰ্য্য রলফছল যাত্র গুঁtহার অণস্থার ছিল । পর্ণ শয়ায় শয়ন ছিল । কিন্তু সে সকল কষ্ট কেবল রামমুখাবলোকন করিয়া দূর হইত। চিত্ৰকূট হইতে পঞ্চবটীগমন সময়ে সীতা রামকে অকারণ বৈর করিতে নিষেধ করিয়া একটি স্বদীর্ঘ বক্তৃঙ্গ করিয়াছেন । যখন রাবণ র্তfহীকে হরণ করিয়া লইয়। গেল, সে রথের উপরে তঁাহাকে কত বুঝাইতে লাগিল । সীতে, আমিই তোমার সদৃশ পতি । তুমি আমার স্ত্রী হও । দেবতারাও তোমার অধীন হইবে। আমার কাটরাণীরাও তোমার দাসী হইবে। | পাচ হাজার দাসী তোমার পরিচর্য্যায় লিযুক্ত থাকিবে । সীতা তাহার কথায় কৰ্ণপাতও না করিয়া তাহাকে বলিলেন, রামের সহিত তুলনায় তুমি শৃগাল স্বরূপ नैॉएक्लकांक अङ्ग° । श्राभिः ज्ञांभ ङित्र ख्ञांज्ञ কাহাকেও জানি, না । তুমি আমায় হর করিতেছ ইছার জন্য তোমায় সৰংশে মল্লিত্তে হুইবে । যখন রাবণের অন্তঃপুরে তিনি বন্দী, রারণ প্রত্যঙ্ক ওঁীহার উপাসন করে তঁহিfর প্রয়ে গঞ্জিস্ব ভোষামোদ করে তঁহার সাশ্রনয়নে রামকে কহি ভারতমহিলা । | ! } QQめ প্রীতি উৎপাদনের জন্ম চেষ্টা করে, সীত কেবল বলেন, - রামোনাম সধৰ্ম্মাত্মা ত্ৰিষু লোকেষু বিশ্রুতঃ। দীৰ্ঘবাহু বিশালাক্ষে দৈবতং স পতির্মম ॥ অনেক দিন এইরূপে গেলে একদিন बाद१ वजिण ऊमि शनि श्रांद्र बाञ्च मांट्नब्र মধ্যে আমায় স্বামী বলিয়। স্বীকার না কর তোমার মাংস ভোজন করিয়া মন স্বামন পূর্ণ করিব । তখন পতিপরায়ণ । সীতা অণুমাত্র ভীত না হইয়া বলিলেন, ইদং শরীরং নিঃসংজ্ঞং রক্ষ বা ঘাতয়স্থর। নেদং শরীরং রক্ষ্যং মে জীবিতঞ্চাপি । রাক্ষস ॥ হনুমান আসিয়া অশোকবন মধ্যে সীতাকে দেখিলেন । সীক্ত মজ্জমোক্ষুখ । নৌকার নায় খোকভাৱে মাক্রান্ত হইয়া ক্রমাগত অশ্রপাত করিতেছেন, রাবণ তাহার নিকট বহুসংখ্যক রাক্ষসী রাখিয়া । তাহার। দিনরাত , ধরিত্ন । দিয়াছে । র্তাহাকে প্রলোভন দেখাইতেছে ভয় দেখাইতেছে কথন বা তাহীকে মূখলা- : দান করিয়া গ্রাস করিতে আসিতেছে । কিন্তু তিনি আপন গুণে সেই ভয়ানক । রাক্ষস পুরী মধ্যেও ত্ৰিজটা ও শরম নামী দুই রাক্ষসীকে সুখী পাইয়াছেন । তাহারা অবসর পাইলেই উহাকে সাস্থন : করে। হনুমানকে দেখিয়া সীতা অনেক দিনের পর আনন্দ প্রকাশ করিলেন : তিনি হনুমানকে আশীৰ্ব্বাদ করিলেন রামঞ্চে তাপন মনোর কথা বলিলেন ।