পাতা:বঙ্গদর্শন-তৃতীয় খন্ড.djvu/৪৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بیبیسیح بی बणम॰नि ফtঃ, ১২৮১ ) | একটি ta প্রসন্ন, তোকে একটা গীতي ،،ه শুনাইব ।” প্রসন্ন গোয়ালিনী বলিল, “আমার এখন গান শুনিবার সময় নয়—দুধ যোগাবার বেলা হলো ।” কমলাকান্ত। “এসে এসো বঁধু এসো” প্রসন্ন । ‘ছি ছি ছি! আমি কি তোমার বঁধু ?” কমলাকান্ত—“বালাই ! যাট, তুমি ठुछ्रे এসোএসো বঁধুএসো—আধ আঁচরেবসো— স্থর করিয়া আমি কীৰ্ত্তন ধয়াতে প্রসন্ন দুধের কেঁড়ে রাথিয়া বসিল, আমি গীতটি আদ্যোপান্ত গায়িলাম। . “এসে এসো বঁধুএসো,আধ অচিরে বসে - নয়ন ভরিয়ে তোমায় দেখি । অনেক দিবসে, মনের মানসে তোমাধনে মিলাইল বিধি । মণি নও মাণিক নও যে হার করে গলে পরি, | ফুল নও যে কেশের করি বেশ । । নারী না করিত বিধি,তোমাহেন গুণনিধি, লইয়া ফিরিতাম দেশে দেশ। বঁধু তোমায় যখন পড়ে মনে, আমি চাই বৃন্দাবন পানে আলুইলে কেশ নাহি বাধি । so কমলাকাস্তের দপ্তর । , কমলাকান্তের দপ্ত মোহমন্ত্র আর একটি শুনিব, মনে বড় সাধ কেন বঁধু হইতে যাইবে ? আমার গীতে | { না, কিন্তু আমি কমলাকাস্ত চক্রবর্তী, 8レ > l র গীত | রন্ধন শালাতে যাই, তুয়া বঁধু গুণ গাই, ধুয়ার ছলনা কোরে কঁাদি ।” মিলত চমৎকার,“দেখি” আরবিধি” মিলিল! কিন্তু বাঙ্গালা ভাষায়, এইরূপ রছিয়াছে। যখন এই গান প্রথম কর্ণ ভরিয়া শুনিয়াছিলাম, মনে হইয়াছিল, । নীলাকাশতলে ক্ষুদ্র পক্ষী হইয়া এই ৷ গীত গাই—মনে হইয়াছিল সেই বিচিত্র স্বষ্টিকুশলী কবি শ্ৰীমদ্ভাগবতকারের স্বষ্টি । দৈববংশী লইয়া, মেঘের উপর যে বায়ু স্তর-শব্দশূন্য, দৃশ্যশূন্য, পৃথিবী যেখান হইতে দেখা যায় না, সেই খানে বসিয়া, । সেই মুরলীতে, একা এই গীত গাই— । এই গীত কখন ভুলিতে পারিলাম না; ; কখন ভুলিতে পারিব না। i এসে এসো বঁধু এসো— লোকের মনে কি আছে বলিতে পারি | বুঝিতে পারি না, যে ইন্দ্রিয় পরিতৃপ্তিতে কিছু স্থখ আছে। যে পশু ইন্দ্রিয় পরিতৃপ্তিজন্ত পরসন্দর্শনের আকাজী, সে যেন কখন কমলাকান্ত শৰ্ম্মার দপ্তর । মুক্তাবলী পড়িতে বসে না । আমি । বিলাসপ্রিয়ের মুখে “এসে এসে বঁধু ; এসো” বুঝিতে পারি না। কিন্তু ইহা । বুঝিতে পারি যে, মনুষ্য মন্থয্যের জন্ত -- .*- ALي.sبه ক