নৈসর্গিক নিয়মের অন্যথা হওয়া সম্ভব কি না ? (ৰজৰশম, জ্যৈ৪, ১২৮০। |T८ङभडि कब्रिग्राउल्लायन उत्रिग्रा আর কি তাৰনা পুরিৰে বাসন৷ প্রাণিবৃন্দ সহ জগত হাসে । জগৎ জনঙ্গী আপনি গার জয় শম্ভু বলি দেও করতালি ס\ আনন্দ ধ্বনিতে অন্নদা বাণীতে লওরে অঞ্জলি পুরিয়া পাণি, গায়িতে গায়িতে জাহ্নবী ধায় जिङ्गबम बन्न সবে বল জয় শঙ্কর হরঃ মধুর বাণী। ർ নৈসর্গিক নিয়মের অন্যথা হওয়া সম্ভব কি না? জ্ঞানের প্রথমাবস্থায় যাবতীয় নৈসর্গিক ] প্রসন্ন হইলেও কোন ফলদায়ক হয় না। কাৰ্য্য সচেতন কর্তার ইচ্ছাস্বাপেক্ষ বলিয়া | তখন “ নচ দৈবাৎ পরং বলং” এই বি বোধ হয়। সুতরাং কিছুই অসম্ভব বা অপ্রত্যয়যোগ্য বিবেচনা হয় না। র্যাহার ইচ্ছায় এই বিশ্ব সংসারের সমস্ত কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ হইতেছে তিনি মনে করিলে কি না হইতে পারে ? মৃত ব্যক্তির জীবন লাভ, অধ্যয়ন বিনা বিদ্যা লাভ, চেষ্টা বিনা অভীষ্ট লাভ, সকলই দৈব কৃপায় সম্ভব বোধ হয় । . কিন্তু যখন বিজ্ঞানের উন্নতি সহকারে জানিতে পারাযায় যে প্রত্যেক নৈসর্গিক ব্যাপারই কতকগুলি পূৰ্ব্বৱৰ্ত্তি ঘটনার কাৰ্য্য এবং দৈব অনুকূলই হউক বা প্রতিকুলই হউক কোন রূপেই সেই সকল ঘটন পরম্পরা পূৰ্ব্বাপরত্বের নিয়মের অন্তথা হয় না, তখন ক্রমে উপাসনা বিফল | বিবেচনা হয়। যখন দেখিতে পাওয়া } যায় যে দৈব আরাধনা ব্যতিরেকেও উ দেশু অন্ত উপায়ে সাধন হয়, এবং দেবতা শ্বাসটি ক্রমে ক্ষীণ হইতে আরম্ভ হয়। কিন্তু সকল বিষয়ে জ্ঞানের উন্নতি সমভাবে হয় না। জ্যোতিষাদি কতিপয় শাস্ত্রের তত্ব সমূহ সম্যক রূপে নির্ণিত হইয়াছে। কিন্তু সমাজতত্ব ত্ত নীতিতত্ব প্রভৃতি झुझश् बिषब्र नभूइ अमात्रि से•शकि অবস্থায় রহিয়াছে। সুতরাং ঈশ্বর উপাসনা এক কালে বিফল বোধ হয় না। যাহারা অন্ন বস্ত্রের নিমিত্ত ঈশ্বর সমীপে প্রার্থনা করা নিতান্ত অন্যায় মনে করেন, র্তাহারাই আবার অসত্য হইতে সত্যে যাইবার নিমিত্ত এবং অন্ধকার হইতে আলোকে যাইবার নিমিত্ত স্তুতি বাক্য দ্বারা ঈশ্বরকে প্রসন্ন করিতে চেষ্টা করেন। এবং প্রার্থনার ফলদায়কতা সম্বন্ধে সন্দেহ করিলে ক্রোধাম্বিত হন। কিন্তু কাৰ্য্যকার শত্বের নিয়মটি যদি বিশ্বব্যাপী হয়, তাহ হইলে বজ্ৰাঘাত নিবারণের নিমিত্ত জৈমি
পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।