ৰদৰ্শন, আখা, ১২৮* ) সাংখ্য দর্শনী Y S > दशि cशबडाद्रा ८बन भूक्लिब ॐारेब्र | ছিলেন ! 尊 | (১৩) তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণে আছে, যে | বেদ প্রজাপতির শ্মশ্র !! (১৪) উক্ত ব্ৰাহ্মণে পুনশ্চ আছে, বাক্দেবী বেদমাতা । (১৫) বিষ্ণুপুরাণে আছে, বেদ ব্ৰহ্মার মুখহইতে উৎপন্ন। ভাগবত পুরাণে ও মার্কণ্ডের পুরাণেও ঐ রূপ । (১৬) হরিবংশে আছে, গায়ত্ৰীসভূত ব্ৰহ্মতেজোময় পুরুষের নেত্র হইতে গুচ্ ও যজুষ, জিহাগ্র হইতে সাম, এবং মুৰ্দ্ধা হইতে মথর্কের স্বজন হইয়াছিল। 6१) भशडाबण्डर्ब डौद्मश्रीलं आप्इ যে সরস্বতী এবং বেদ, বিষ্ণু মনহইতে স্বজন করিয়াছিলেন । শাস্তিপৰ্ব্বে সরস্বতীকে বেদমাতা বলা হইয়াছে । (১৮) অথৰ্ব্ব বেদান্তর্গত আয়ুৰ্ব্বেদে আছে,যে আয়ুৰ্ব্বেদ ব্ৰহ্মা মনে মনে জানিছিলেন। আয়ুৰ্ব্বেদ অথৰ্ব্ববেদান্তর্গত বলিয়া অথৰ্ব্ববেদের ঐরূপ উৎপত্তি বুঝিতে হইবে। বেদের মন্ত্র, ব্রাহ্মণ, উপনিষদ এবং আরণ্যকে, এবং স্মৃতি, পুরাণ, ও ইতিহাসে বেদোৎপত্তি বিষয়ে এইরূপ আছে। দেখা যাইতেছে যে এসকলে বেদের স্বঃত্ব এবং পৌরুষেয়ত্ব প্রায় সৰ্ব্বত্র স্বীকৃত হইয়াছে—কদাচিৎ অপৌরুষেরত্বও কথিত হইয়াছে। কিন্তু পরবর্তী টীকাকার ও দার্শনিকের প্রায় অপৌরষেয়ত্ব ৰাণী । তাহাদিগের মত নিয়ে লিখিত হইতেছে । - (১৯) সায়নাচার্য্য বেদার্থ প্রকাশ নামে ঋগ্বেদের টীকা করিয়াছেন, তাহাতে তিনি বলেন যে বেদ অপৌরুষেয় । কিন্তু বেদ মনুষ্যকৃত নহে বলিয়াই অপেীরু ষেয় বলেন । (২০) সায়নাচার্য্যের ভ্রাতা মাধবাচাৰ্য্য ও বেদার্থ প্রকাশ নামে তৈত্তিরীয় যজুৰ্ব্বেদের টীকা করিয়াছেন। তিনি বলেন বেদ নিত্য। তবে তিনি এই অর্থে নিত্য বলেন, যে কাল আকাশাদি যেমন নিত্য সেইরূপ বেদ। ব্যবহার কালে কালি দাস দিবাক্যবং পুরুষবিরচিত নহে বলিয়া নিত্য । এবং তিনি ব্রহ্মাকে বেদবক্তা বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন । (২১) মীমাংসকের বলেন বেদ নিত্য এবং অপৌরুষেয় । শব্দ নিত্য বলিয়৷ বেদ নিত্য। শঙ্করাচাৰ্য্য এই মতাবলম্বী। (২২) নৈয়ায়িকেরা তাহার প্রতিবাদ করিয়া বলেন, বেদ পৌরুষেয় –মন্ত্রও ! আয়ুৰ্ব্বেদের স্থায়, জ্ঞানী ব্যক্তির কথা প্রা- { মাণ্য বলিয়াই বেদও প্রামাণ্য বোধ হয়। গৌতমস্থত্রের ভাবে বেদকে মনুষ্য প্রগীত বলিয়া নির্দেশ করা তাহার ইচ্ছ% কিনা, নিশ্চিত বুঝা যায় না। (২৩) বৈশেষিকেরা বলেন, বেদ ঈশ্বরপ্রণীত। কুসুমাঞ্জলিকৰ্ত্ত উদয়নাচার্য্যের এই মত।
পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।