সাংখ্য দর্শন । बन्नबर्णम, श्रादli, ०९४० )
- : (t
সুতরাং ইহা মান্ত। কিন্তু বেদেই আছে, যে ইহা অপৌরুষেয় নহে। যথা “খুচঃ সামানিযজ্ঞিরে” ইত্যাদি। जैिब्र । cदन बेश्वब्र७ीउ अिहेयछ মান্য। প্রতিবাদীরা বলিবেন, যে বেদ যে ঈশ্বরপ্রণীত তাহার বিশিষ্ট প্রমাণ নাই। বেদে আছে, বেদ ঈশ্বর সস্তুত, কিন্তু যেখানে তাহারা বেদ মানিতেছেন না, তখন তাহারা বেদের কোন কথা মানিবেন না । এবিষয়ে যেবাদানুবাদ হইতে পারে, তাহ সহজেই অনুমেয়, এবং তাহা সবিস্তারে লিখিবার আবশুক নাই। যাহারা ঈশ্বর মানেন না, তাহার বেদ ঈশ্বরপ্রণীত বলিয়া স্বীকার করিবেন না, তাহা বলা বাহুল্য। তৃতীয়, বেদের নিজ শক্তির অভিব্যক্তির দ্বারাই বেদের প্রামাণ্য সিদ্ধ হইতেছে। সাংখ্যকার এই উত্তর দিয়াছেন। সায়নাচাৰ্য্য বেদার্থ প্রকাশে, এবং শঙ্করাচাৰ্য্য ব্ৰহ্মসুত্রের ভাষ্যে ঐরুপ নির্দেশ করিয়াছেন। এ সম্বন্ধে কেবল ইহাই বক্তব্য, যে যদি ৰেদের এরূপ শক্তি থাকে, তবে বেদ অবশ্য মান্ত । কিন্তু সে শক্তি আছে কি না, এই এক স্বতন্ত্র বিচার আবশ্যক হইতেছে। অনেকে বলিবেন যে আমরা এরূপ শক্তি দেখিতেছি না। "বেদের অগৌরব হিন্দু শাস্ত্রেও আছে। বেদ মানিতে হইবে কি না, তাহা সকলেই জীপনাপন বিবেচনামত মীমাংসা করিবেন, কিন্তু আমরা পক্ষপাত শূন্ত হইয়া যেখানে লিখিতে প্রবৃত্ত হইয়াছি, এবং যখন বেদের গৌরৰ নিৰ্ব্বচনাত্মক তত্ত্ব লিখিয়াছি, তখন হিন্দু শাস্ত্রে কোথায়২ বেদের অগৌরব অাছে তাহাও আমাদিগকে নির্দেশ করিতে হয়। পাছে অনর্থক পাণ্ডিত্য প্রকাশের অপরাধে অপরাধী হই, এই আশঙ্কায়, আমরা উপরে কোথাও সংস্কৃত প্রমাণ উদ্ধৃত করি নাই, বিশেষ, পাণ্ডিত্য প্রকাশে আমাদের কি- | ছুমাত্র অধিকার নাই। কিন্তু হিন্দুশাস্ত্রে যে বেদের অগৌরব কীৰ্ত্তিত আছে, এ রূপ উক্তি আমাদিগের কথায় অনেকে বিশ্বাস করিবেন না, এজন্ত আমরা এস্থলে মূলই উদ্ধৃত করিলাম। ১ । মুণ্ডকোপনিষদের আরম্ভে “দ্ধে বিদ্যে বেদিতব্যে ইতি হ স্ম যা ব্ৰহ্ম বিদেশ বদন্তি পরা চৈবাপরাচ। তত্রাপরা - খেদে যজুৰ্ব্বেদঃ সামবেদোহথৰ্ব্ববেদঃ শিক্ষাকল্প ব্যাকরণং নিরুক্তং ছন্দো জ্যোতিষমিতি। অথপরা যয়া তদক্ষয়মধি গম্যতে।” অর্থাৎ বেদাদি শ্রেষ্ঠেতর বিদ্যা । 한 ২। শ্ৰীমদ্ভাগদগীতায়, ২৪২, বেদপরায়ণ দিগের-নিন্দ আছে, যথা - যামিমাং পুষ্পিতাং বাচম্প্রবদন্ত্যবিপশ্চিতঃ। বেদবাদৱতাঃ পার্থ নান্তদস্তীতি बानिनः। কামাত্মনঃ স্বৰ্গপরাঃ জন্মকৰ্ম্ম ফলপ্রদম্। ক্রিয়াবিশেষ বহুলাং ভোগৈশ্বৰ্য্য গতিং প্রতি । ভোগৈশ্বৰ্য্যপ্রসক্তানাংতয়াপ হৃতচেতসাম। ব্যবসায়াত্মিকাবুদ্ধি: সমাধৌ ন বিধীয়তে ॥