পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(! ۰ تا ۹ ه «هان و هیچ জন্তান্তউচ্চ পদও যে পূত্রের সময়ে সময়ে অধিকৃত কল্পিততাহার সঙ্গেহ নাই। এক্ষণে দেখা যাইতেছে যে আধুনিক ভারতে প্রাথমিক বিচার কার্য্য প্রায় দেশীয় লোকের দ্বারাই হইয়া থাকে,—প্রাচীন ভারতে কি প্রাথমিক বিচার কার্য্য শূদ্রের দ্বারা হইত? আমরা প্রাচীন ভারতবর্ষ সম্বন্ধে এত অল্পই ভ্রানি যে একথা স্থির বলিতে পারি না । অনেক বিচার কার্য্য গ্ৰাম্য সমাজের দ্বারা নিৰ্ব্বাহ হইত বোধ হয়। কিন্তু সাধারণতঃ কি বিচার, কি সৈনাপত্য, কি অন্যান্য প্রধান পদ সকল ষে ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্ৰীয়ের হস্তে ছিল,তাহ প্রাচীন গ্রন্থাদি পাঠে বোধ হয়। অনেকেই বলিবেন, ইংরেজের প্রাধান্ত এবং ব্রাহ্মণ ক্ষত্ৰীয়ের প্রাধান্যে সাদৃশু কল্পনা স্বকল্পন; নহে, কেন না ব্রাহ্মণ ক্ষত্ৰীয় শূদ্রপীড়ক হইলেও স্বজাতি—ইংরেজেরা ভিন্নজাতি । ইহার এই রূপ উত্তর দিতে ইচ্ছা করে, যে যে পীড়িত হয়, তাহার १क चबाङिद्र नैज़न, ७ डिग्न छाः । স্বজাতী- ; ন্ত্রির পীড়ন উভয়ই সমান । রের হস্তে পীড়া কিছু মিষ্ট, পরজাতীয়ের স্কৃত পীড়া কিছু তিক্ত লাগে, এমত ৰোধ হয় না। কিন্তু আমরা সে উত্তর দিতে शरि न । यनि चखाडौटबन्न झङ नैोज़ाब কাহারও প্রীতি থাকে, তাহাতে আম- | দিগের আপত্তি নাই। আমাদিগের এই মাত্র বলিবার উদ্বেগু, যে আধুনিক ভারঠের জাতিপ্রাধান্যের স্থানে প্রাচীন ভারতে * প্রাধান্য ছিল। অধিকাংশ লোকের প্রাচীন ও আধুনিক ভারতবর্ষ

  • Sडबरे नबान ।

있는 তবে ইহা অবগু স্বীকার করিতে হইবে, যে পরাধীন ভারতবর্ষে উচ্চ শ্রেণীস্থ লোকে স্বীয় বুদ্ধি, শিক্ষা, বংশ, এবং মর্য্যাদানুসারে প্রাধান্ত লাভ করিতে পারেন না। যাহার বিদ্যা এবং বুদ্ধি আছে, তাহাকে যদি বুদ্ধি সঞ্চালনের এবং বিদ্যার ফলোৎপত্তির স্থল না দেওয়া যায়, তবে তাহার প্রতি গুরুতর অত্যাচার করা হয়। আধুনিক ভারতবর্ষে এরূপ ঘটিতেছে। প্রাচীন ভারতবর্ষে, বর্ণ বৈষম্য গুণে তাহীও ছিল, কিন্তু এ পরিমাণে ছিল না। আর এক্ষণে রাজকাৰ্য্যাদি সকল ইংরেজের হস্তে—আমরা পরহস্তরক্ষিত হইয়া কোন কাৰ্য্য করিতে পরিতেছি না । তাহাতে আমাদিগের রাজ্যরক্ষণ, রাজ্যপালন বিদ্যা শিক্ষণ হইতেছে না—জাতীয় গুণের স্মৃত্তি হইতেছে না। অতএব স্বীকার করিতে হইবে, পরাধীনতা এদিকে উন্নতিরোধক । তেমন, আমরা ইউরোপীয় সাহিত্য ও বিজ্ঞানে শিক্ষা লাভ করিতেছি । ইউরোপীয় জাতির অধীন না হইলে আমাদিগের কপালে এ. সুখ ঘটিত না । অতএব আমাদিগের পরাধীনতায় যেমন একদিগে ক্ষতি, তেমন আর একদিগে উন্নতি হইতেছে। অতএব ইহাই বুঝা যায় যে আধুনিকাপেক্ষা প্রাচীন ভারতবর্ষে উচ্চ শ্রেণীর লোকের স্বাধীনতা জনিত কিছু মুখ ছিল। কিন্তু অধিকাংশ লোকের পক্ষে প্রায় দুইতুল্য, বরং আধুনিক ভারতবর্ষ उठांदा । তুলনার প্রথম তত্বে আমরা যাহা বলি