கதகளு 3©ჯ@
- ਜ਼ ਸ਼ਾ نتيجع
চঞ্জশেখর। (বঙ্গদর্শন, মাখ, ১২৮০। | r সীতার! এই অনন্ত দেশ ব্যাপিনী, বিশা लक्ष्मग्नां, क्रूज़वैौक्रियालिनैौ, नैौनिभांभर्ब्रौ তটিনীর বক্ষে, চন্দ্রকরসাগর মধ্যেভাসিতে ভাসিতে, সেই উদ্ধ স্থ অনন্ত নীলসাগরে দৃষ্টি পড়িল! তখন প্রতাপ মনে করিল, ८कनई बा भन्नबा अमूरछे बै मभूज नैंडांब নাই ? কেনই বা মানুষে ঐ মেঘের তরঙ্গ ভাঙ্গিতে পারে না ? কি পুণ্য করিলে ঐ সমুদ্রে সস্তরণকারী জীব হইতে পারি ? সীতার ? কি ছার ক্ষুদ্র পার্থিব নদীতে সাতার ? জন্মিয় অবধি এই দুরন্ত কাল সমুদ্রে সাতার দিতেছি, তরঙ্গে ঠেলিয়া তরঙ্গের উপর ফেলিতেছে,—তৃণবৎ তরঙ্গে তরঙ্গে বেড়াইতেছি—আবার সাতার কি ? শৈবলিনী ভাবিল, এজলেরত তল আছে, —আমি যে অতল জলে ভাসিতেছি । তুমি গ্রাহ কর না কর, তাই বলিয়া লুকাইয়া রয় না । তুমি যে সমুদ্রে সীতার দাও না কেন, জল নীলিমার মাধুর্য্য বিকৃত হয় না--স্কুদ্র বীচির মালা ছিড়ে না—তারা তেমনি জলে—তীরে বৃক্ষ তেমনি দোলে, জলে চাদের আলো তেমনি খেলে। জড় প্রকৃতির দৌরাত্ম্য! স্নেহময়ী মাতার ন্যায়, সকল সময়েই আদর করিতে চায় ! এসকল কেবল প্রতাপের চক্ষে । শৈবলিনীর চক্ষে নহে। শৈবলিনী নৌকার উপরে যে রুগ্ন, শীর্ণ,শ্বেত মুখমণ্ডল দেখিয়াছিল, তাহার মনে কেবল তাহাই জাগিতেছিল। শৈবলিনী কলের পুত্তলীর नाञ्च मैडिात्र निरडक्लिन । किड़ थाडि নাই। উভয়ে সস্তরণপটু। সস্তরণে প্র: তাপের আনন্দসাগর উছলিয়া উঠিতেছিল। ! প্রতাপ ডাকিল,
- শৈবলিনী—শৈ!” t
শৈবলিনী চমকিয়া উঠিল—হৃদয় । কম্পিত হইল । বাল্যকালে প্রতাপ তাহাকে “ শৈ” বা “সই” বলিয়া ডা. । কিত। আবার সেই শ্রিয় সম্বোধন করিলা । কতকাল পরে! বৎসরে কি কালের মাপ! ভাবে ও অভাবে কালের মাপ। শৈবলিনী । যতবৎসর “ সই” শব্দ শুনে নাই, শৈব । লিনীর সেই এক মন্বস্তর। এখন শুনিয়া । শৈবলিনী সেই অনন্ত জল রাশি মধ্যে । চক্ষু মুদিল । মনে মনে চন্দ্র তারাকে সাক্ষী করিল । চক্ষু মুদিয়া বলিল,
- প্রতাপ ! আজিও এ মরা গঙ্গায় চাদের
আলো চকমক করে কেন ?” ত জড় প্রকৃতি ছাড়ে না—সৌন্দর্য্যত । o প্রতাপ বলিল, “ চাদের ? না । স্বৰ্য্য উঠিয়াছে। শৈ ! আর ভয় নাই। কেহ তাড়াইয়া আসিতেছে না।” শৈ । তবে চল তীরে উঠি । প্র । শৈ! শৈ। কি ? প্রণ মনে পড়ে ? শৈ। কি ? প্র । আর একদিন এমনি সতীর দিয়াছিলাম । শৈবলিনী উত্তর দিল না। একথও বৃহৎ কাষ্ঠ ভার্সিয়া যাইতেছিল; শৈবলিনী তtহ ধরিল। প্রতাপকে বলিল, “ধ,