(এজদশম, মৰ, ১২৮*) • कभलीकोप्सुङ्ग झशुङ्ग । 8ፃፃ আইস সবে মিলিয়া বাহ সম্পদের পূজা নামে বৃহৎ গজল, ছন নজর বুজান করি। আইস, যশোগঙ্গার জলে ধোন্ত চাই; নহিলে নয়। তোমরা বল যে এই করিয়া, বঞ্চনা বিবদলে মিষ্টকথা চন্দন গৰ্ত্ত, যাহাতে সকলেরই ভাল করিয়া বুজে রাখাইয়া, এই মহাদেবের পূজা করি। আমরা সেই চেষ্টায় আছি। আমি বলি বল, হর হর বম্ বম্ ! বাহ্য সম্পদের পূজা সে মঙ্গলের কথা বটে, কিন্তু উহার অত করি। বাজা ভাই চাক ঢোল ;–ছাড়, বাড়াবাড়িতে কাজ নাই। গৰ্ব বুজাইতে ছাড় ছাড় ছাড়, ছাড়া ছাড় ছাড়! তোমরা এমনই ব্যস্ত হইয়া উঠিতেছ, যে বাজা ভাই র্কাশিদ্বার, ট্যাং ট্যাং ট্যাং আর সকল কথা ভুলিয়া গেলে । বরং নাট্যাং নাট্যাং! আস্থন পুরোহিত মহা- গৰ্ত্তের এক কোণ খালি থাকে, সেও ভাল, শয়! মন্ত্র বলুন ! আমাদের এই বহুকালের তবু আর আর দিগে একটু মন দেওয়া উপুরাতন স্থত টুকু লইয়া স্বধা স্বাহ বলিয়া | চিত। গৰ্ব বুজান হইতে মনের মুখ আগুনে ঢালুন। কোথা ভাই ইউটিলিটে ; একটা স্বতন্ত্র সামগ্রী; তাহার বৃদ্ধির কি রিয়েন কামার! পট হাড়িকাটে ফেলি- কোন উপায় হইতে পারেন ? তোমরা য়ছি ; ঐকবার বাবা পঞ্চানন্দের’ নাম এত কল করিতেছ, মমুষ্যে মনুষ্যে প্রণয় করিয়া, এক কোপে পাচার কর! হর হর | বুদ্ধির জন্য কি একটা কিছু কল হয় না ? বম্ বম্! কমলাকান্ত দাড়াইয়া আছে, একটু বুদ্ধি খাটাইয়া দেখ, নহিলে সকল মুড়িটি দিও তোমরা স্বচ্ছন্দে পূজা কর! বেকল হইয়া যাইবে । পূজা কর, ক্ষতি নাই, কিন্তু আমাকে আমি কেবল চিরকাল গন্ত বুজাইয়া গোটাকত কথা বুঝাইয়া দাও। তোমার ; আসিয়াছি-কখন পরের জন্য ভাবিনাই । বাহ সম্পদে কয় জন অভদ্র ভদ্র হইয়াছে? এই জষ্ঠসকলহারাইয়া বসিয়াছি—সংসারে কয়জন অশিষ্ট শিষ্ট হইয়াছে ? কয়জন | আমার খে নাই; পৃথিবীতে আমার থাকিঅধাৰ্ম্মিক ধাৰ্ম্মিক হইয়াছে ? কয় জন অপ | বার আর প্রয়োজনদেখিনা । পরের বোঝা বিত্র পবিত্র হইয়াছে? একজনও না? যদি নে ঘাড়ে করিব, এই ভাবিয়া সংসারী না হইয়া থাকে, তবে তোমার এ ছাই | হই নাই। তাহার ফল এই যে কিছুতেই आभज्ञा छाश् िना-ञागि रुकुम निरैडक्लि, अमॉब मन नहैि । आमि श्री नश्।ि ८कन এছাই ভারতবর্য হইতে উঠাইয়া দাও । হইবে ? আমি পরের জন্য দায়ী হইনাই, তোমাদের কথা আমি বুঝি। উদর গণ আমার অধিকার কি? সুখে আমার অধিকার নাই কিন্তু তাই
- | |
i 妙 - _ ੰ | বলিয়া মনে করিও না যে তোমরা বি緣 ፓ * * अs - - ぎ● 중 পোষাক, এবং বেশা—এই পাঁচটি আ- বাব করিয়াছ বলিয়া সুখী হইয়াছ। যদি নলে এই নূতন পঞ্চানন্দ পারিবারিক স্নেহের গুণে তোমাদের আত্ম