( அரசனின, ,ே வன்' , ' নর বৃদ্ধি করা যাইতে পারে। তাম্রাদি ধাতুতে কাহল নামক বংশী উত্তম হয়। কাহলের অবয়ব ধুস্তৱকুমুমের ন্যায়— বোধ হয় ইহাই শানাই বা টোট নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে। নানা প্রকার । গঠন ও শব্দাদির তার তম্য নিবন্ধল নামেরও তারতম্য অর্থাৎ নানাবিধ নাম। প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে সঙ্গীতের সমূহ উন্নতি হইয়াছিল। সোমেশ্বর কৃত রাগবিৰােধ মধ্যে স্বর লিপির প্রণালী পৰ্য্যন্ত উল্লেখ আছে। আর্ষকালে এবং অৰ্ব্বগাচাৰ্যদিগের সময়ে সংগীতশাস্ত্রের | যেরূপ উন্নতি হইয়াছিল তাহ সংক্ষেপে সমালোচিত হইল। এ প্রবন্ধে নৃত্য সম্বন্ধে কিছু বলা হইল না; তৎসম্বন্ধে একট স্বতন্ত্র প্রস্তাব লিখিবার ইচ্ছা আছে। মুসলমানের হিন্দুদিগের যেরূপ অন্যান্য কীৰ্ত্তি কলাপ ধ্বংস করিয়াছিলেন সঙ্গীত সম্বন্ধে সেমত দুৰ্ব্ব্যবহার করেন নাই; এমন কি ইহঁার যদি সংগীতের চর্চা না রাখিতেন তাহা হইলে একালের মধ্যে সংগীতবিদ্যা একবারে লোপ হইত। ভারত বর্ষ ভিন্ন অন্যান্য প্রদেশের মুসলমানের যে সংগীতের আলোচনা করেন তাহা এক প্রকার সাধারণ সংগীত বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। ভারতবর্ষের মুসলমানেরা আর্য্য ভারতবর্ষের সঙ্গীত শাস্ত্র । - বংশীর আকার প্রকার গঠন প্রণালী পরস্তু আকার প্রকার
- অষ্টাদশাঙ্গুলো।... একৈকাঙ্গুলি
SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAMAAA AAAA AAAASAAAAS AAAAASAAAA في وجهه निळात्र नस्पीड निका कब्रिाह दिशाड श्हेब्राप्छ्न। মৃজাজন “ তোফতুলছেন্দ” নামক একখানি বিবিধ বিষয়ক বৃহৎ গ্রন্থ সঙ্কলন করেন, ইহার মধ্যে এক পরিচ্ছেদে হনুমন্ত সঙ্গীতের জ্ঞাতব্য বিষয় লিখিত আছে ; তাহার স্বরাধ্যায়ে স্বর, শ্রুতি, মুচ্ছনার বিষয়, রাগাধ্যায়ে রাগ রাগিণী বর্ণন, তালাধ্যায়ে তাল, লয়ের প্রকরণাদি । এই গ্রন্থ যবন গায়কের অত্যন্ত মান্য করিয়া থাকেন। খ্ৰীষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাদীতে পাঠান নৃপতি গায়েশউদ্দীন বালবীনের রাজ্যকালে পারস্তদেশীয় কবি : আমীরখসরু সঙ্গীতবিদ্যার বিলক্ষণ উন্নতি করিয়াছিলেন। আমীর খসরুর সহিত গোপাল নায়কের সঙ্গীত বিষয়ের বিতণ্ডা হয়, ইহাতে বাদসাহের বিচারে উভয়েই | সমতুল্য স্থিয় হইয়াছিল। আমীর খসরু ! কচ্ছপবীণা বা সেতারের স্বষ্টি করেন। ইহাভিন্ন ইহাদ্বারা কতিপয় রাগের স্বষ্টি হয়। ইনি পারস্ত রাগের সহিত সংস্কৃত রাগ মিশ্ৰিত করিয়া ইমন কল্যাণু, পারস্ত এরাক রাগের সহ তোড়ী মিশ্রিত করিয়া মোহিয়র, ইহা ভিন্ন সাজগিরি, সেফর্দ প্রভৃতি, পারস্ত রাগযোগে স্বষ্টি করেন। এ সময় গোপাল নায়ক কর্তৃকও কতিপয় রাগ স্বষ্টি হয়। আকবর বাদসাহের সময় সঙ্গীত বিদ্যার যাহার পর নাই উন্নতি হইब्रांछ्व् ि। আবুল ফজল কৃতণ আইন আকৃবরীতে” লিখিত আছে তিনি গায়কগণকে গোয়া দ্বিতঃ। বংশী-চতুর্দশান্তস্ত—” (ঐ) --- লিয়র, মসডি, টব্রিশ, কাশ্মীর, এবং ট্রান க ---