পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ye সাংখ্যদর্শন।. (३णशर्भम,ंबः, s१४• । হয়েন, তবে তাহার স্বজনের প্রবৃত্তি হইবে কেন ? আর যিনি মুক্ত নহেন, বন্ধ, তাহার *८कक आनखडळांन ७ अंखि मख८द नाँ । अउ७ब ७कखन ट्रॉटेकé श्रांरश्न ईश সিদ্ধিঃ (),సెB) স্বষ্টিকর্তৃত্ব সম্বন্ধে এই। পাপ পুণ্যের দণ্ডবিধাতৃত্ব সম্বন্ধে মীমাংসা করেন, যে যদি ঈশ্বর কৰ্ম্মফলের বিধাতা হয়েন, তবে তিনি অবশ্য কৰ্ম্মানুযায়ী ফলনিষ্পত্তি | করিবেন। পুণ্যের শুভ ফল, পাপের অশুভ ফল অবশ্য প্রদান করিবেন। যদি তিনি তাহ না করেন, স্বেচ্ছামতে ফল | নিম্পত্তি করেন, তবে কি প্রকারে ফল বিধান করিতে পারেন? যদি সুবিচার করিয়া ফল বিধাননা করেন, তবে আত্মোপকারের জন্য করাই সম্ভব। তাহা হইলে তিনি সামান্ত লৌকিক রাজার দ্যায় আত্মো| পকারী, এবং সুখ দুঃখের অধীন। যদি তাহা না হইয়া কৰ্ম্মামুযায়ীই ফলনিম্পত্তি কূরেন, তবে কেন কৰ্ম্মকেই ফলবিধাতা বল না? ফলনিষ্পত্তির জন্য আবার কৰ্ম্মের উপর ঈশ্বরাহ্মানের প্রয়োজন কি? অতএব সাংখ্যকার দ্বিতীয় শ্রেণীর ঘোরতর নাস্তিক। অথচ তিনি বেদ মানেন। ঈশ্বর না মানিয়াও কেন বেদ মানেন, তাহা আমরা পরপরিচ্ছেদে দেখাইব । প্রাচীন দর্শনশাস্ত্র সম্বন্ধেদীর্ঘপ্রবন্ধ সাধারণ (১,৯৩) উভয়থাপ্যসৎকরত্বম অসম্ভব। মুক্তবদ্ধয়োরম্ভতরাভাবান্ন তৎ --శ3:ణ్ణిస్తొసి পাঠকের ীেতিকর হইবেন বলিয়াই, আমরা এই প্রবন্ধের পরিচ্ছেদ গুলিকে সংক্ষিপ্ত করিতে বাধ্য হইয়াছি। সাংখ্যের এই নিরীশ্বরতা বৌদ্ধ ধর্শের পুৰ্ব্বসূচনা বলিয়া বোধ হয়"। ঈশ্বরতত্ত্ব সম্বন্ধে সাংখ্যদর্শনের একটি কথা বাকি রহিল। পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি অনেকে বলেন কাপিল দর্শন নিরীশ্বর নহে । এ কথা বলিবার কিছু একটু কারণ আছে । তৃ, অ, ৫৭, স্বত্রে স্বত্রকার বলেন, “ঈদৃশেখর সিদ্ধি: সিদ্ধা।” সে কি প্রকার ঈশ্বর? “লহি সৰ্ব্ববিৎ সৰ্ব্ব কর্ত,” ৩,৫৬। তবে সাংখ্য নিরীশ্বর হইল কই? স্বাস্তবিক, এ কথা, ঈশ্বর সম্বন্ধে উক্ত হয় নাই। সাংখ্যকার বলেন জ্ঞানেই মুক্তি, আর কিছুতে মুক্তি নাই। পুণ্যে, অথবা, সত্ত্ববিশাল উৰ্দ্ধ লোকেও মুক্তি নাই, কেন না তথা হইতে পুনর্জন্ম আছে, এবং জরামরণাদিজ দুঃখ আছে। শেষ এমনও বলেন, যে জগৎ কারণে লয় প্রাপ্ত হইলে ও মুক্তি নাই, কেন মা তাহ হইতে জল মগ্নের পুনরুখানের স্তায় ! পুনরুখান আছে । (৩৫৪) সেই লয় প্রাপ্ত আত্মা সম্বন্ধে তিনি বলিয়াছেন, যে তিনি “সৰ্ব্ববিৎ এবং সৰ্ব্ব কৰ্ত্ত । ইহাকে যদি ঈশ্বর বলিতে চাও, তবে ঈদৃশেখর সিদ্ধ। কিন্তু ইনি জগৎ স্রষ্ট বা বিধাতা নহেন। “সৰ্ব্ব কর্তা” অর্থে শৰ্ব্ব শক্তিমান, সৰ্ব্ব স্বষ্টিকারক নহে ।