वअक्त्रम, टेब, ४२v* ) &○ --==صحابی سے জুই জনে উদ্যান মধ্যে লতামওপতলে দাড়াইয়া ছিলেন। তখন প্রাচীন নগরী তাম্রলিপ্তির* চরণ ধৌত করিয়া, অনস্তনীল সমুদ্র মৃদ্ধ২ নিনাদ করিতেছিল। তাম্রলিপ্তি নগরীর প্রান্তভাগে, সমুদ্র তীরে এক বিচিত্র অট্টালিকা ছিল। তাহার নিকট একটি স্বনিৰ্ম্মিত বৃক্ষবাটিকা । বৃক্ষবাটিকার অধিকারী ধনদাস নামক এক জন শ্রেষ্ঠী। শ্রেষ্ঠীর কন্যা হীরথায়ী লতামগুপে দাড়াইয়া এক যুবা পুরুষের সঙ্গে কথা কহিতেছিলেন । হিরন্ময়ী বিবাহের বয়স অতিক্রম কद्विब्रां हिटलन । डिनि हेमिऊ शांमैौद्र কামনায় একাদশ বৎসরে আরম্ভকরিয়া ক্রমাগত পঞ্চবৎসর, এই সমুদ্রতীরবসিনী সাগরেশ্বরী নামী দেবীর পূজা করিয়াছিলেন, কিন্তু মনোরথ সফল হয় নাই। প্রাপ্তযৌবন কুমারী কেন যে এই যুবার সঙ্গে একাকিনী কথা কহেন, তাহা সকলেই জানিত। হিরন্ময়ী যখন চারি বৎসরের বালিকা, তখন এই যুবার বয়ঃক্রম আটবৎসর। ইহার পিতা শচীস্বত শ্রেষ্ঠ ধনদাসের প্রতিবাসী, এজন্ত मिरू उभनृरू । द्रब्राइtख गt७ब्र' शब्र প্রথম পরিচ্ছেদ । উভয়ে একত্র বাল্যক্রীড়া করিতেন। হয় শচীস্বতের গৃহে, নয় ধনদাসের গৃহে, সৰ্ব্বদা একত্রে সহবাস করিতেন। এক্ষণে যুবতীর বয়স ষোড়শ, যুবার বয়স বিংশতি বৎসর, তথাপি উভয়ের সেই বালসখিত্ব সম্বন্ধই ছিল। একটু মাত্র বিয় ঘটিয়াছিল। যথাকালে উভয়ের পিতা, এই যুবক যুবতীর পরস্পরের সঙ্গে বিবাহ সম্বন্ধ করিয়া ছিলেন। বিবাহের দিন স্থির পর্য্যস্ত হইয়া ছিল। অকস্মাৎ হিরথায়ীর পিতা বলিলেন, “আমি বিবাহ দিব না।” সেই অবধি হিরন্ময়ী আর পুরন্দরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতেন না । অদ্য পুরন্দর অনেক বিনয় করিয়া, বিশেষ কথা আছে বলিয়া, তাহাকে ডাকিয়া আনিয়াছিলেন। লতামওপ তলে আসিম হিরন্ময়ী কহিল, “আমাকে কেন ডাকিয়া আনিলে ; আমি এক্ষণে আর বালিকা নহি, এখন আর তোমার সঙ্গে এমত স্থানে একাকিনী সাক্ষাৎ করা ভাল দেখায় না। আর ডাকিলে আমি আ| সিব না” । - ষোল বৎসরের বালিকা বলিতেছে, “श्रांभि श्रांद्र दांत्रिकी मश्”ि हेश वज्र মিষ্ট কথা । কিন্তু সে রস অনুভব করি
পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।