- (बजमञ्चम, čust, ১৭৮৭ । مصممصمسيه আছে। ঐ ছুইটি স্থানই আমরা ক্রমশঃ উদ্ধত করিতেছি। | প্রথম, কেনোপনিষদে আছে— “অৰ্থ ইন্দ্রং অক্রবন, মঘবল্লেতদ্বিজা } নীহি কিমেতদাক্ষমিতি। তথেতি তদভ্য দ্রবত্তস্মাত্তিরোদধে। স তস্মিবোকাশে ত্ৰিয়মাজগাম বহু শোভমানামুমাং হৈমবতীম্। তং হোবাচ কিমেতদ্যক্ষ মিতি । { সা ব্রহ্মেতি হোবাচ ব্রহ্মণে বা এতদ্বিজয়ে মহীয়ধ্বমিতি। ততো হৈব বিদা: ঞ্চকার ব্রহ্মেতি ।” “ তাহারা তখন ইন্দ্রকে বলিলেন,“ মঘবন এ যক্ষ কি জামুন ’ ইন্দ্র “তাই” বলিয়া তাহার কাছে গেলেন, সে অস্তু ॐान झंझेब्न । সেই আকাশে বহু শোভমান উমা হৈম বর্তী নামক স্ত্রীলোকের নিকট আসিলেন । তাহাকে বলিলেন, “কি এ যক্ষ ?” তিনি কহিলেন, “এ ব্ৰহ্মা, ব্ৰহ্মার এই বিজয়ে আপনারা মহৎ হউন।” তাহাতে জানি- { লেন, যে ইতি ব্ৰহ্ম।” ইহার অর্থ কি, আমরা বুঝিতে পারিব না, কিন্তু সায়নাচাৰ্য্য বুঝিয়া ছিলেন সন্দেহ নাই। সায়নাচাৰ্য্য এই উমা হৈমবতীকে ব্ৰহ্মজ্ঞান বলেন। তৈত্তিরীয় আরণ্যকান্তগ্নত এক স্থানে সোম শব্দের ব্যাখ্যায় বলেন, “হিমবৎ পুত্র্যা গৌর্য্যা ব্রহ্মবিদ্যাভিমানী রূপত্বাৎ গৌরীবাচকে উমাশব্দে ব্রহ্মবি দ্যাং উপলক্ষয়তি। অতএব তলবকারোপमिषनि (श्झांब्रहे नांभांखञ्च ८कानां°निषन्)
- ाटङ । दए cनांख्भांनाभूयां९६शषदउँौ२ তাং হোবাচ ইতি। ভবিষয়তয়া তয়৷ উময়। সহিত বর্তমানস্বাৎসোমঃ ।”
তবে কেনোপনিষদের উমা হৈমবর্তী ব্রহ্মবিদ্যামাত্র। মহাভারতীর ভীষ্মপর্বে অৰ্জুনকৃত একটি দুর্গাস্তব আছে, তাহাতে । দুর্গাকে “ব্রহ্মবিদ্যা” বলা হইয়াছে। যথা ত্বং ব্রহ্মবিদা বিদ্যানাং মহানিদ্রাচদেহিনাং । o দ্বিতীয়, মুণ্ডকোপনিষদে একস্থানে কালী ও করালী” নামের উল্লেখ আছে। । কিন্তু সে কোন দেবীর নাম বলিয়া উল্লিখিত হয় নাই—অগ্নির সপ্তজিহবার নামের মধ্যে কালী ও করালী দুইটি নাম, ইহাই কথিত আছে যথা - - কালী করালী চ মনোজবা সুলোহিতা যা চ মুধুম্রবর্ণ । t দুলিঙ্গিনী বিশ্বরূপী চ দেবী লোলায় { মানা ইতি সপ্ত জিহবা । i কালী, করালী, মনোজবা, স্বলোহিতা ; স্বধূম্ৰবৰ্ণ, দুলিঙ্গিনী, এবং বিশ্বরূপী এই সাতটি অগ্নির জিহবা । ইহা ভিন্ন বেদে আর কোথাও দুর্গা, কালী, উমা, অম্বিকা প্রভৃতি কোন নামে | এই দেবীর কোন উল্লেখ নাই । তৈক্তিরীয় আরণ্যকে দুর্গাগাস্বত্রী আছে। তাহা এই “কাত্যয়নায় বিয়হে কন্যাকুমারী ধী মহি। তল্লো গীঃ প্রচোদয়াৎ।” g : i পাঠক দেখিবেন, জীলিঙ্গা হাঁ