- ન, ৰৈ #, ১২৮• ) নজের পরিবর্তে পুংলিঙ্গাস্ত দুৰ্গী শঙ্কব্যবহৃত হইয়াছে। ইহার জন্ত সায়নাচাৰ্য্য লিখিয়াছেল, “লিঙ্গাদি ব্যত্যয়ঃ সৰ্ব্বত্র ছান্দসে দ্রষ্টব্যঃ ” তিনি কাত্যারন শব্দের এই ব্যাখ্যা করেন,“কৃতিং বস্তে ইতি কত্যে; রুদ্রঃ। স এবায়নম যন্ত সা কাত্যায়নী। অথবা কতস্ত ঋষিবিশেষস্ত অপত্যং কাত্যঃ ” কন্যাকুমারীর এই রূপ ব্যাখ্যা করেন, “কুৎসিতং অনিষ্টং মাররতি ইতি কুমারী, কন্যা দীপ্যমান চাসে৷ কুমারী চ কন্যাকুমারী।” এতদ্ভিন্ন ঋগ্বেদান্তর্গত রাত্রিপরিশিষ্ট হইতে যে দুর্গাস্তব উদ্ধৃত হইয়াছে, তাহার ১২ সংখ্যক শ্লোক ঐ তৈত্তিরীয় আরশাকের দ্বিতীয় অম্বুবাচক অগ্নিস্তৰে আছে। তাহাতে দুর্গার উল্লেখ আছে, দেখা গিয়াছে। 酸 অষ্টাদশ অনুবাকে “উমাপতয়ে” শৰাআছে--কিন্তু ঐ বচন আমরা দেখি নাই। উপনিষদে বা আরণ্যকে আর কোথাও দুর্গার উল্লেখ পাওয়া যায় না । এক্ষণে জিজ্ঞাস্ত, আমাদিগের পূজিত দুর্গ কি রাত্রি, না মহাদেবের ভগিনী, না ব্রহ্মবিদ্যা, না অগ্নি জিহব?*
- এই প্রবন্ধে যাহা কিছু বেদ হইতে উদ্বত হইয়াছে তাহ ডাক্তারজন মিয়োরের zītsfg (Sanskrit Texts) zēts īrē i সেই সংগ্রহই এই প্রবন্ধের অবলম্বন ।
-号s浔※挺洛一 হেমচন্দ্র । “ রাস মালা” নামক গুজরাটের পুরা'বৃত্ত মধ্যে লিখিত আছে, হেমচন্দ্র বা হেমাচাৰ্য্য মহারাজ কুমার পালের রাজ্য কালে বর্তমান ছিলেন । ওদায়নের জৈনাচাৰ্য্যগণ র্তাহার জীবন চরিত সম্বন্ধীয় যে২ বিবরণ লিপি বদ্ধ করিয়াছিলেন, তাহাই “ রাসমালায়” সঙ্কলিত হইয়াছে, এবং আমরাও তাহাই এস্থলে গ্রহণ করিয়া প্রস্তাব আরম্ভ করিলাম। হেম চক্রের পিতার নাম চাচিঙ্গ এবং মাতার । তাহাকে করুণাবতী মলিৰুে জৈন ধৰ্ম্মে নাম পাহিনী । ইহার উভয়ে গুজরাটে বাস করিতেন। হেমচন্দ্রের প্রকৃত নাম চংদেব। র্তাহার পিতার হিন্দু ধৰ্ম্মে অটল ভক্তি ছিল, কিন্তু পাহিনী দেবী গোপনে জৈন ধৰ্ম্মে বিশ্বাস করিতেন। হেমচন্দ্রের অষ্টম বর্ষ বয়ঃক্রম কালে একদা দেবচন্দ্র ২ আচাৰ্য্য, তাহার অনুপম মুখত্র, এবং দেব তুল্য কান্তি সন্দর্শনে তাহার পিতার অবর্তমানে পাহিনী দেবীর সন্মতি ক্রমে,