পাতা:বঙ্গদর্শন-নবম খন্ড.djvu/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২৮৯ }} অনেক কাৰ্য্য সম্পন্ন ছইবে ভরস चमt८झ । কাঞ্চন কহিলেন “নাথ তোমার এরূপ উদ্দেশ্য তাই কি আমি জানি না ? छानि, किरू श्रांछि श्रtभtब्र ५१२ ७चञ्चाद আছে, আজি পুর্ণিমা রঞ্জি শুভলগ্ন উপস্থিত । আজি ত্রিরত্ন আমাদের উপর বড় সদয় । নচেৎ এমন উৎद%:ब्र नभग्न cज्राभाग्न च्ञाभाद्र काट्छ, আনিয়া দিবেন কেন ? অতএব আমার নিতান্ত ইচ্ছ। আমি এই দ্বি প্রহর রাত্রে ক্ষে বতা সাক্ষ{ৎ শুভ লগ্নে অমর সদ্ধৰ্ম্মের জন্য এ জীবন উৎসর্গ করি । কুণtল “পেট বাহুল্য কাঞ্চন ।” বলিয়। জোড় করে গললগ্নীকৃত বাসে জানুপরি উপবেশন করতঃ উভয়ে একতনে মন:প্রাণ হইয়। একস্বরে পরস্পরের গল মিলাইয়। বলিতে লাগিলেন, “হে ত্রিরত্ন ! হে ধৰ্ম্ম! হে সংঘ ! হে বুদ্ধ ! হে বোধিসত্ব ! প্রত্যেক বুদ্ধ ! শুদ্ধ বুদ্ধ ! জীবন্মুক্তগণ, তোমরা সাক্ষী, আমর। স্ত্রী পুরুষ অদ্য শুভদিনে, শুভক্ষণে, সদ্ধৰ্ম্মের উন্নতি শ্ৰীবৃদ্ধি ও প্রচারের জন্য জীবনের অবশিষ্ট অংশ উৎসর্গ করিলাম । যtছাতে সদ্ধৰ্ম্মের উন্নতি নাই, যা ছাতে বুদ্ধদেবের মহিম। ঘোষণা নাই, এমন কাৰ্য্য আমরা কখন করিব না। অদ্যাবধি ঐশ্বর্য্য, সম্পদ, ধন, বিদ্য। যদি কখন চাই । সে কেবল ঐ এক মাত্র কর্য্যের জন্য । হে ত্রিরত্ন, বুদ্ধ,ৰোধিসত্বগণ, আমাদের চিত্ত কাঞ্চনমালা । >总创 স্থৈৰ্য্য সম্পাদন কর।” সহসা মঠায়তনের দ্বীপ হাসিয়া উঠিল । দেবমুৰ্বির মুখে আনন্দময় যুদ্ধ হাস্য আবির্ভাব হইল। শৈত্য, সৌগন্ধ, মান্স্যময় বায়ু প্রবাহিত ছইল । আকাশে যেন মঙ্গল্য তুর্থ্যধবনি হইল, বোধিসত্ত্বগণ যেন বলিলেন “তোমাদের মঙ্গল হউক।” এইরূপে জীবন উৎসর্গ করার পর উভয়ে দীক্ষানস্তর অশোক রাজীকে আশীৰ্ব্বাদ করিবার জন্য দেবদম্পতী সাজিপ্তে C列びリ l R. তিষ্যরক্ষ লতাকুঞ্জ হইতে যখন বহিগত হন,তখন তাহার এই ধারণ হইয়াছে যে, ভয়মৈত্রত। ভিন্ন কুণtলকে বশ করা অসম্ভব । এই জন্য তিনি অশোককে সম্পূর্ণ আয়ত্ত করাই যুক্তিসিদ্ধ মনে করিলেন । অশোককে আশু খুলী করার একমাত্র উপায় অাছে বলিয়া বোধ হইল । অশোকের কোন মহিধীই অদ্যাবধি বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্রহণ করেন নাই । স্ব তরাং তিষারক্ষ। যদি এই দিনেই অশোকের সঙ্গে বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইতে চাহেন, তাছা হইলে তাহার বড়ই প্রিয়পাত্র হইতে পরিবেন। এই ভবিয়া পাপীয়সী নিজ পাপবাসন চরিতার্থ করিবার অভিপ্ৰায়ে অনায়াসে এক ধৰ্ম্মত্যাগ করিয়া ধৰ্ম্মান্তর গ্রহণ . করতে স্বীকৃত হইল। নিজ গৃহে গিয়৷ নিস্তৃত্বে অশোক রাজার নামে এক চিঠি