পাতা:বঙ্গদর্শন-নবম খন্ড.djvu/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

くミレお ) रुट्टैदा । भtन भान है४८लरुडां प्रब्र* করিয়া বলিল, “ দেখে ঠাকুর, আঞ্জ যেন পদচিত্নে তার সাক্ষাৎ পাই ।” কল্যাণী নগরের খাটিতে আসিয়া উপস্থিত । প{হার ওয়াল বলিল “ কে য{য় ?” কলা{ণী ভীতস্বরে বলিল “আমি স্ত্রীলোক।” পাহার। ওয়tল। বলিল “যাবার হুকুম নাই ।” কথা দফদারের কাণে গেল । দফাদার বলিল " বাহিরে যাইবার নিষেধ নাই, ভিতরে আসিবার নিষেধ । ’’ শুনিয়া প{হরাওয়াল ক্লftণীকে বলিল " যা ও মাfয়, যাবার মান नाहे, cश८कन: श्राछ का ब्रांडरम बफ़ অtফত, কেয়া জানে মারি তোমার কি হোবে, তুমি কি ডেকেতের হাতে গিরবে, কি খানায় পড়িয়া মরিয়া যাবে, সে। তে ছাম কিছু জানে না, আজক রাত মায়ি, তুমি বাহার না যাবে।” কল্যাণী বলিল “ বাৰা অামি ভিখtfরণী—আমার এক কড়া কপর্দক নাই, আমায় ডাকাতে কিছু বলিবে না । ” পাছারাওয়tল। বলিল “ বয়স আছে মারি, বয়স আছে, দুনিয়ামে অহি তে। জেওরাত হয় । বল কে হামি ডাকাত হতে পারি।” কল্যাণী দেখিল বড় বিপদ, কিছু কথা না কহিয়া, ধীরে ধীরে ঘাটি এড়াইল্লা চলিয়া গেল ! পাহারাওয়াল দেখিল মাfয় রসিকতটি বুঝিল না, ७थन भएनन्न झुः८थ भँछाग्र लम भाब्रिम्न। খাট খাম্বাজে সোরির টপ্পা ধরিল। কল্যাণী ঢলিয়া গেল । श्रtनन भ? । >・う সে রাত্রে পথে দলে দলে পথিক, কেহ মার মীর শব্দ করিতেছে, কেহ পলাও পল ও শব্দ করিতেছে, কেহ কান্দিতেছে, কেহ হালিতেছে, লে যাহাকে দেখিতেছে, সে তাহীকে ধরিতে মাই তেছে। কল্যাণী অতিশয় কষ্টে পড়িলেন। পথ মনে নাই, কাহাকে জিজ্ঞাস করিবার যে নাই, সকলে রণেন্মুখ, কেবল লুকাইয়া লুকাইয়া অন্ধকারে পথ চলিতে হইতেছে। লুকাইয়া লুকাইয়। যাইতে ও এক দল অতি উদ্ধত উন্মত্ত্ব বিদ্রোহীর হাতে তিনি পড়িয় গেলেন । ত{হার ঘোর চীৎকার করিয়। তাহাকে ধরিতে আসিল । কল্যtণী তখন উৰ্দ্ধশ্বাসে পলায়ন করিয়া জঙ্গলমধ্যে প্রবেশ করিলেন । সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে দুই একজন দক্ষ্য র্তাহার পশ্চাতে ধাবিত হইল । একজন গিয়া উtহায় অঞ্চল ধরিল, বলিল “ তবে চাদ !” সেই সময়ে আীর একজন অকস্মাৎ আসিয়। অত্যtচারকারী পুরুষকে এক ঘা লাঠি মারিল। সে আহত হইয়া পাছু হটিয়া গেল। এই ব্যক্তির সপ্ল্যাগীর বেশ-কৃষ্ণtfজনে বক্ষণবৃত্ত—বয়স অতি অল্প। সে কল্যাণীকে बनिन “ ठूभि डङ्ग क७ि ना, श्राभाङ्ग সঙ্গে আইল—কোথায় যাইবে ? ** ক। পদচিহ্নে । আগস্তুক বিস্মিত্ত ও চমকিত হইল, বলিল “ সে কি, পদচিহ্ন ? ” এই वनिमा अtभंढक कलrtनैौन्न झहे ऋ८क रुख স্থাপন করিয়া মুখ পানে সেই অন্ধকারে