১২৮৯ i) श्रtनक cश्वटा! cथलाई ब्रt८छ्न । किढ তাহারা কোকিলের সদ্ব্যবহার করিতে *ाcब्रन नाहे । डाह श्राज ८काकिण এত কুৎসিত পখী । তঁহার কোকিলের কণ্ঠে একরাশি বিরহের বিষ ঢালিয়। দিয়া তাছাকে একটা বিষম হাড়জুলানে পাখী করিয়! তুলিয়াছেন। আর সেই জন্যই আজিকাল বঙ্গীয় নব্য কবিদিগের মধ্যে যিনি কোকিলের নাম করেন তাহার ভাগ্যে বিধাতা উপহাস ভিন্ন আর কিছুই লেখেন না । এটি নব্য কবির দুরদুষ্ট নয় ; কোকিলের দুরদৃষ্ট । কবির বলেন যে কোকিলের স্বরে বিষ বই আর কিছুই নাই—যে মধু আছে তাহী ও বিষম খা । কোকিলের স্বর শুনিলে কেবল বিরহকাতরতা বুদ্ধি হয় অথবা আসঙ্গলিপসার উদ্রেক হয়, মানুষ মসুষ্যত্ব হারাষ্টয়া পশুত্বের দিকে প্রধাৰিত হয় । এ কথা সত্ত্য কি না আমি জানি না । কিন্তু কেffকলের স্বরে বিয বই কি আর কিছুই নাই ? সেই স্থললিত, সুমধুর, সুঠাম, সৰ্ব্বাঙ্গ সুন্দর, সতেজ, হেমগ্নিশিখার ন্যায় পূর্ণাবয়ব, খন্তোৎপর, ফুৰ্ত্তিবৎ কু-উ ধ্বনিতে কি বিষ থাকিতে পারে ? খলতাশূন্য, গ্লানিশূন্য, সরল, নিৰ্ম্মল, সুকোমল বলক, नभ७ ब्रॉबि श्tभद्र बूम घूमाहेब्र, শেষ নিশিতে দিবসের খেলার স্বপ্ন কোকিল । ミ > ○ দেখিতেছে । গুহ পাশ্বস্থ কাননে কোকিল কুউ কু-উ * করিয়া উঠিল । বালক আহুলাদে মাতির। শয্যা ত্যাগ করিয়t খেলা করিতে ছুটিল । কোকিল ডাকিয়াছে, আর তাহীকে ধরে কে ? কোকিলের স্বরে বিষ কই ? কোকিলের স্বর তমসাচ্ছন্ন জগৎকে প্রদীপ্ত করিল ; নিদ্রিত বিষাদমণ্ডিতদিঙ মণ্ডলকে হাসtইয়া তুলিল ; কারাগারের দ্বার ভাঙ্গিয়া ফেলিল ; সমস্ত শিরায় রক্ত স্রোত ছুটtইয়া দিল ; সৰ্ব্ব শরীরে এক অপূৰ্ব্ব আনন্দ:তড়িৎ হানিল । কোকিলের কু-উ। ধ্বনি স্বৰ্গীয় ঐন্দ্র জালিকের নিশ্বাস । অীবীর বtলককে ছাড়িয়া বtল সুর্গ্যের দিকে চাহিয়া দেখ। তমসাবৃত মুদুয় গগণপ্রাস্ত ঈষৎ লাল রঙে রঞ্জিত হইয়াছে । অন্ধকারের প্রাণের ভিভর চোরের ন্যায় নিঃশব্দে এবং অলক্ষিত ভাবে একটু একটু অস্পষ্ট আলোক প্রবেশ কfরতেছে । এখানে ওখানে কোথায় কি যেন আস্তে আস্তে খুস খাস্ করিতেছে। ঠিক বলিতে পারা যায় না, কিন্তু বোধ হইতেছে যেন শূন্যে কোন একটা শব্দের নিস্তব্ধ রকম প্রতিধ্বনি শুনা গেল । যেন কাণের কাছে একট। গাছের পাতা আস্তে আস্তে নড়িয়। উঠিল। যেন কোথায় কে রুদ্ধকণ্ঠে ‘অৰু 'হাম' এইরূপ একটা শঙ্ক করিল।
- কোকিল কুহু বলে না, কুউ ললে ।
কবিদিগের কু-হুর হু কোঞ্চিলের নয়, ८१{५ रुग्न ऐदि মহাশদিগের ष्ट्रश् ६ि°१tश्ङ्ग श् ।
