পাতা:বঙ্গদর্শন-নবম খন্ড.djvu/৫৪২

দেবী চৌধুরাণী । تبصره بدام দশম পরিচ্ছেদ । যে बूज़ भब्रिग्राप्झ, उोश्ीन्न अश्लिल्लग्न প্রফুল্ল কিছুই পায় নাই, সুতরাং প্রফুল কিছুই বুঝিতে পারে নাই যে, সে এত ধন কোথায় পাইল । কিন্তু আমরা তাহার পরিচয় জানি । এস্থলে সে বুড়ার কিছু পরিচয় দিতে হইল । বুড়ার নাম কৃষ্ণগোবিন্দ দাস । কৃষ্ণগোবিন্ধ কায়স্থের সন্তান। সে সচ্ছদে দিনপাত করিত, কিন্তু অনেক বয়সে একটা সুন্দরী বৈষ্ণবীর হাতে পড়িয়া, রসকলি ও খঞ্জনীতে চিত্ত বিক্রীত করিয়া, ভেক লইয়া বৈষ্ণবীর সঙ্গে ঐব্লন্দাবন প্রয়াণ করিল। এখন প্রবৃন্দাবন গিয়া কৃষ্ণগোবিন্দের বৈষ্ণবী ঠাকুরাণী, সেখানকার বৈষ্ণবদিগের মধুর জয়দেব গীতি, প্রীমদ্ভাগবতে পাণ্ডিত্য, আর মধর গড়ন দেখিয়া তৎপাদপদ্মনিকর সেবন পূৰ্ব্বক পুণ্য সঞ্চয়ে মন দিল --দধিয়া কৃষ্ণগোবিন বৃন্দাবন পরিত্যাগ করিয়া বৈষ্ণবী লইয়। বাঙ্গালায় ফিরিয়া আসিলেন । কৃষ্ণগোবিন তখন গরিব ; বিষয় কৰ্ম্মের অন্বেষণে মুর্শিদাবাদে গিয়া উপস্থিত হইলেন। কৃষ্ণগোবিদের চাকরি যুটিল। কিন্তু ষ্টাহার বৈষ্ণী যে বড় মৃঙ্গরী, নবাব মহলে সে সম্বাদ পৌছিল । একজন হাবসী খোজা বৈষ্ণবীকে বেগম করিবার অভিপ্রায়ে তাহার নিকেতনে যাতায়াত করিতে লাগিল । বৈষ্ণবী লোভে পড়িয়া রাজি হঠল। আবার বেগোছ দেখিয়া, কৃষ্ণগোবিন বাবাঞ্জি, বৈষ্ণবী লইয়া সেখান হইতে পলায়ন করিলেন । কিন্তু কোথায় যান ? কৃষ্ণগোবিন্দ মনে করিলেন, এ অমূল্য ধন লইয়া লোকালয়ে বাস অনুচিত । কে কোন দিনে কাড়িয়া লইবে । তথন ধাথজি বৈষ্ণবীকে পদ্মাপার লইয়। আসিয়া একটা নিভৃত স্থান অম্বেষণ করিতে লাগিলেন। পৰ্যটন করিতে कद्रि:ङ ७झे छ? श्रद्धेॉनिकोछ श्रांगिग्रा উপস্থিত হইল । দেখিল, লোকের চক্ষু হষ্টতে তার অমূল্য রত্ন লুকাইয়। রাখিবার স্থান বটে। এখানে যম ভিন্ন জার কাহারও সন্ধান রাখিবার সম্ভাধনা নাই । অতএব তাস্থার সেইখানে ব্লছিল। বাবাঞ্জি न४ाcश् गश्वारश्, शtछे भिग्रां वामींद्र कब्रिग्रा श्राह्मम ।। ४श्वषीदौ८क ८कथt's दांश्छि इ३८छ cमन ना । । একদিন কৃঞ্চগোবিন্স একটা নীচের