পাতা:বঙ্গদর্শন-নবম খন্ড.djvu/৫৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( هيا : لا সন্তানোৎপাদন করিয়া তিনি স্বয়ং স্বাস্থ্য হীরাইবেন এবং সস্তুfনগুলিকেও রুগ্ন করিয়। ফেলিবেন । এ কথার অর্থ এই যে, পতি শিশুপত্নীর সহিত অযথ। ব্যবস্থার করিবেন । আজি কাল এই সকল কথা অনেকের মুখে শুন। যার এবং অনেকেই বাঙ্গালীর শারীরিক দুৰ্ব্বলহু নিবারণ করিবার অাশায়, কিছু বেশী বয়সে, কন্যার বিবাহের ব্যবস্থ৷ দিয়া থাকেন । কিন্তু চরক শুশ্রুতের মত উল্লেখ করিয়াই বলুন, আর সর বেনজমিন ব্রোডির মত উল্লেখ করিয়াই বলুন, যিনি যেমন করিয়াই বলুন, বাঙ্গা লীর শারীরিক দুর্বলত। যে প্রধানতঃ বাল্য বিষাঙ্গের ফল, তাহ সপ্রমাণিত বলিয়। স্বীকার করিতে পারি না । দ্বিতীয় কথ। এই যে, শারীরিক প্রয়োজনে যে বিবাহ করে, বালিকা-পত্নী তাছার জন্য নয় । সে পশু, বালিকা-রূপ পবিত্র কুসুম তাহাকে দেওয়া যাইতে পারে না। আধ্যাক্সিক উদ্দেশে, যে রকম উদ্দেশে জামাদের পূর্ব পুরুষেরা বিবাহ করি স্তেন, সেই রকম পবিত্র উদ্দেশে যে বিবাহ করে, বলিঙ্কা-পত্নী তাঁহারই প্রাপ্য। যিনি জ্ঞানবান, বিদ্যাবান, পরিণতবয়স্ক, फेब्रडमनाः भश्९ चानरब्र भश्यिांबिङ, ॐांशद्र श्रईौ क्लिग्ननाशहे cजोईद ५द९ সৌন্দর্য্যের প্রতিমা, তাহার সস্তান বিবাহের বয়স এবং উদেশ্য। ደሳቡ সস্তুতি সকল সময়েই স্বপ্রস্ফুটন্ত পুষ্প । তাই বলি, যদি বিবাহের অপৰ্যবহার নিবারণ করিতে হয়, তাহা হইলে পুত্রকে বিদ্যা দান করিয়া বেশী বয়সে তাহার বিবাহ দিও, কিন্তু অল্প বয়সে কস্তার বিবাহ দিতে তাপত্তি করি ও না । নীচ প্রকৃতির প্রকৃত শাসন ৰাহশাসনে নাই । চোর বার বার জেলেষায়, তবু চুরি করিতে ছাড়ে ন । নীচপ্রকৃতির প্রকৃত শাসন অtধ্যাত্মিক উন্নতি । এখন এ দেশে আধ্যাত্মিকতা নাই বলিয়াই বtলা বিবাহের অপব্যবহার হয় । এখন এদেশে বিবাহের মহৎ উদ্দেশু নাই বলিয়াই, বিবাহের সহিত ধৰ্ম্মের অর্থাৎ বিশ্বের সম্বন্ধ নাই বলিয়াই বিবাহের ফল কদৰ্য্য হইতেছে এবং সংসারধৰ্ম্ম প্রকৃত সৌন্দর্য্যহীন । নৈতিক উন্নতি কর, জীবনের মহৎ উদ্দেপ্ত স্থির কর, করিয়া লক্ষ্মীরূপ। নারীর হৃদয়ে মিশিয়া থাক, দেখিবে এদেশ আর এদেশ নাই, দেশ ধৰ্ম্মবলে অমিত বল প্রাপ্ত হইয়াছে, হিন্দুর ঘরে জগতের সৌন্দৰ্য ফুটিয়াছে, সপত্নীক হিন্দু পূৰ্ণাৰয়ব প্রাপ্ত হইয়া বীরপুরুষ হইয়াছে এবং জগতের সৌন্দৰ্য্যের ছটায় ডুবিয়া রহিয়াছে, দেশে রোগ নাই, শোক নাই, ভয় নাই, হীনতা নাই—সকলই উন্নত, সকলই পবিত্র, সকলই বীরোচিত, সকলই সঙ্গীতময়।

  • + . . .