• ৰঘু"শ", বৈঃ ১৪৮৪ !) একাদশ পরিচ্ছেদ । গোবিন্যলীল কৃষ্ণকান্ত রায়ের সদর কাছারিতে গিয়া দর্শন দিলেন । ক্লষ্ণকান্ত প্রাতঃকালেই কাছারিতে বসিয়াছিলেন। গদির উপর মসনদ করিয়া বসিয়া, সোনার আলবোলায় অম্বুরি তামাকু চড়াইয়া,মর্ত্যলোকে স্বর্গের অনুকরণ করিতেছিলেন । একপাশে রাশি2 দপ্তরে বাধা চিঠ, খতিয়ান, দাখিলা,জমা ওয়াশীল,থোকা,করচ,বাকি জার, শেহী, রোকড়—আর একপাশে নায়েব, গোমস্তা, কারকুন, মুহুরি, তহশীলদার, আমীন, পাইক, প্রজা । সম্মুখে, অধোবদনা, অবগুণ্ঠনবতী রোহিণী । ८ञविनाव्नांव्न यांनरब्रव्र खांडूच्यूंछ । প্রবেশ করিয়াই জিজ্ঞাসা করিলেন, “ কি হয়েছে জ্যেঠা মহাশয় ? ” র্তাহার কণ্ঠস্বর শুনিয়া, রোহিণী অবগুণ্ঠন ঈষৎ মুক্ত করিয়া তাহার প্রতি ক্ষণিক কটাক্ষ করিল। কৃষ্ণকান্ত র্তাহার কথার কি উত্তর করিলেন, তৎপ্রতি গোবিন্দলাল বিশেষ মনোযোগ করিতে পারিলেন না। ভাবিলেন, সেই কটাক্ষের অর্থ কি । শেষ সিদ্ধাস্ত করিলেন, “ এ কাতর কটাক্ষের অর্থ, ভিক্ষণ ।” . কি ভিক্ষা ? গোবিন্দলাল ভাবিলেন, আর্তের ভিক্ষা আর কি ? বিপদ হইতে উদ্ধার। সেই বাণীতীরে সোপানোপরে ऍप्लिाहेब cय करशां★ाकर्षन रुहेबांझिल, তাহাও তাহার এই সময়ে মনে পড়িল। क्लस्कटिस्रश्न उँहेश । - o গোবিন্দলাল রোহিণীকে বলিয়ছিলেন, * তোমার যদি কোন বিষয়ের কষ্ট থাকে তবে আজি হউক, কালি হউক, আমাকে জানাইও ।” আজ ত রোহিণীর কষ্ট বটে, বুঝি এই ইঙ্গিতে রোহিণী র্তাহাকে তাহা জানাইল । গোবিন্দলাল মনে ২ ভাৰিলেন “তোমীর মঙ্গল সাধি, ইহা আমার ইচ্ছা । কেন না ইহলোকে তোমার সহায় কেহ নাই দেখিতেছি । কিন্তু তুমি যে লোকের হতে পড়িয়াছ-তোমার রক্ষা সহজ নহে।’’এই ভাবিয়া প্রকাশ্যে জ্যেষ্ঠতাতকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ কি হয়েছে জ্যেঠা মহাশয় ? ” বুদ্ধ কৃষ্ণকান্ত একবার সকল কথা অনুপূৰ্ব্বিক গোবিন্দলালকে বলিয়াছলেন, কিন্তু গোবিন্দলাল রোহিণীর কটাক্ষের ব্যাখ্যায় ব্যতিব্যস্ত ছিলেন, কানে কিছুই শুনেন নাই। ভ্রাতুষ্পুত্র আবার জিজ্ঞাসা করিল, “কি হয়েছে, জ্যেঠমহাশয় ?” শুনিয়া বৃদ্ধ মনে মনে ভাবিল, “ হয়েছে! ছেলেটা বুঝি মাগির চাদ পান মুখখান দেখে ভুলে গেল ” কৃষ্ণকান্ত আবার আমুপুৰ্ব্বিক গতরাষ্ট্রের বৃত্তান্ত গোবিন্দলালকে শুনাইলেন। সমাপন করিয়া বলিলেন, “ এ সেই হয়৷ পাজির কারসাজি । বোধ হইতেছে, এ মাগি তাহার কাছে फैक थाईब्रा छांश खेशेन ब्रांविग्नां श्रांगल উইল চুরি করিবার জন্য আসিয়াছিল।
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।