* २ ४ 8 !) গোবিন্দলাল আর কিছু বলিলেন না । রোহিণী একাই গেল । তখন গোবিন্দলাল, সেই ৰিজন কক্ষমধ্যে সহসা ভূপতিত হইয়া ধূল্যবলুটিত হুষ্টয়া রোদন করিতে লাগিলেন। মাটীতে মুখ লুকাইয়া, দরবিগলিত লোচনে ডাকিতে লাগিলেন, “হ নাথ ! নাথ ! তুমি আমায় এ বিপদে রক্ষা কব ! আমার হৃদয় অবশ হুইয়াছে--অামার প্রাণ গেল ! রোহিণীর পাপৰূপে আমার হৃদয় ভবিয়া গিয়াছে—তুমি বল না দিলে, কাহার বলে আমি এ বিপদ হইতে উদ্ধার পাইব ? আমি মরিব—ভমর মরিবে । তুমি এই চিত্তে বিরাজ করিও—আমি তোমার বলে আত্মজয় করিব !” অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ । গোবিন্দলাল গুহে প্রত্যাগমন করিলে, ভ্রমর জিজ্ঞাসা করিল, “আজি এত রাত্রি পর্যস্ত বাগানে ছিলে কেন ?” গো । কেন জিজ্ঞাসা করিতেছ ? আয় কখন কি থাকি লা ?” ভ্র । থাক—ৰিস্তু আজি তোমার মুপ দেখিয়া, তোমার কথার আওয়াঙ্কে বোধ হইতেছে, আজি কিছু হইয়াছে ? cभंi । कि झई ब्रां८छ् ? ब । कि श्छेब्रां८झ्, उांश छूमि ना বলিলে আমি কি প্রকারে বলিব ? আমি কি সেখানে ছিলাম ? কৃষ্ণক স্কেব উইল ףסיכי গে । কেন সেটা মুখ,দেখিয়া বলিতে পার না ? ভ্র । তামাসা রাখ। কথাটা ভাল কথা নহে, সেটা মুখ দেখিয়া বলিতে পারিতেছি ।—ঙ্গামায় বল, আমার প্রাণ বড় কাতর হইতেছে । বলিতে বলিতে ভ্রমরের চক্ষু দিয়া জল পড়িতে লাগিল । গোবিন্দ লাল, ভ্রমরের চক্ষের জল মুছাইয়া, আদর করিয়া বলিলেন, আর একদিন বলিব ভ্রমর—আজি নহে । ভ্র । আজ নহে কেন ? গো । তুমি এখন বালিকা সে কথা বালিকার শুনিয়া কাজ নাই । ভ্র । কাল কি আমি বুড়া হইব ? গো । কাল ও বলিব না—দুই বৎসর পরে বলিব । এখন আর জিজ্ঞাসা করিও না ভ্রমর । ভ্রমর দীর্ঘনিশ্বাস ত্যাগ করিল। বলিল “ তবে তাই—দুই বৎসর পরেই বলিও । আমার শুনিবার বড় সাধ ছিল—কিন্তু তুমি যদি বলিলে না—তবে আমি শুনিব কি প্রকারে ? আমার বড় মন কেমন কেমন করিতেছে ।” কেমন একটা বড় ভারি দুঃখ ভোম্। রার মনের ভিতর অন্ধকার করিয়া উঠিতে লাগিল । যেমন বসত্তের আকাশबज्र श्कब, वस्त्र नौद्य, बज्र ख्ञ्चण,– কোথাও কিছু নাই—অকস্মাৎ একখানা মেঘ উঠিয়া চারিদিক্ আঁধার করিয়া ফেলে—uভাম্রার বোধ হইল,যেন, তার じヌ
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/১৩২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।