०२४8 ) বে। মা সকল দৌরাত্ম্য করিতে পারেন। কিন্তু আমরা স্থঃখী প্রাণী, আমাদিগের উপর এ দৌরাত্ম্য কেন ? তিনি রাষ্ট করিয়াছেন যে, তুমি রোহিণীকে সাত হাজার টাকার অলঙ্কার দিয়াছ । আরও কত কদৰ্য্য কথা রটিয়াছে—তাহা তোমাকে লিখিতে লজ্জা করে —যাহা হৌক, তোমার কাছে আমার নালিশ–তুমি ইহার বিহিত করিবে । নহিলে আমি এখানকার বাস উঠাইব । ইতি ", শৈশব সহচরী ᎼᏓy Ꮌ গোবিন্দলাল আবার বিস্মিত হইলেন। -छुभद्र ब्रछाईग्रांप्छ् ? - মৰ্ম্ম কিছুই না বুঝিতে পারিয়া গোবিন্দলাল সেইদিন আজ্ঞা প্রচার করিলেম, যে এখানকার জল বায়ু আমার সহ हहैতেছে না—আমি কালই বাট যাইণ্ড নৌকা প্রস্তুত কর। পর দিন নৌকারোহণে, বিষন্ন মনে, গোবিন্দলাল গৃহে যাত্রা করিলেন । , শৈশব সহচরী। পঞ্চবিংশতি পরিচ্ছেদ । দেশাস্তরে । সেই নিশীথে—সেই জ্যোৎস্নময়ী নিশীথে দুইটি অবগুণ্ঠনবতী যুবতী রাজপথ দিয়া যাইতেছিলেন। যেমন বসন্তপবনসঞ্চালনে বৃক্ষুের কুস্কমপন্থসমন্বিত শাখা সকল অতি ধীরে ধীরে দুলিতে থাকে, অবগুণ্ঠনবতীদিগের ক্ষীণাঙ্গ সেই রূপ হলিতেছিল।" রাজপথ জনশূন্ত; চন্দ্রালোকে অতি মুনার,এবং পরিষ্কার দেখাইতেছিল। তাহার পাখে মধ্যে মধ্যে ভীম তরু সকল প্রহরীস্বরূপ দাড়াইয়া শন শন করিয়া ধ্বনি করিতেছিল ; চন্দ্রীলোকবিচ্ছেদে বৃক্ষতলে স্থানে স্থানে নিবিড় অন্ধকার হইয়াছিল। যুবতীদ্বয় অতি সঙ্কুচিত চিত্তে ক্রতপদে যাইতেছিলেন, মধ্যে মধ্যে অতি মৃদুমধুর স্বরে কথোপকথন করিতেছিলেন এবং কখন কখন পশ্চাদ্বৰ্ত্তিনী পরিচারিকাকে ডাকিতেছিলেন ‘এবিধু চলে আtয় না” আবার মৃদ্ধ মৃত্ত্ব স্বরে কথোপকথন করিতেছিলেন। বয়ঃকনিষ্ঠ কহিল, “ দিদি তুমি অন্তমনস্ক হইতেছ কেন ?” বয়োজ্যেষ্ঠ উত্তর করিল—“বিনোদ আমি কিছু বুঝিতে পারিতেছি না। এই গুনিगाय ब्रखनौबं बड़ जब इहेबाइ-चषाब হইয়া আছে—এমন লোকটি তাহার নিকট নাই ষে তাহাকে দেখে—সেই জন্য বাবাকে বলে আময়া তাড়াতাড়ি
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/১৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।