পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२४8 ) কৃষ্ণকাস্তের উইল । रै२s নজেই ভূমরকে আনিতে হইল। কৃষ্ণনম্ভের মৃত্যুর পরদিনেই গোবিন্দলালের iাতা উদ্যোগী হুইয়া পুত্রবধূকে আনিতে পঠাইলেন। ভূমর আসিয়া কৃষ্ণকাস্তের লা কাদিতে আরম্ভ করিল। গোবিন্দলালের সঙ্গে ভুমরের প্রথম বাক্ষাতে, রোহিণীর কথা লইয়া কোন মহাপ্রলয় ঘটিবার সম্ভাবনা ছিল কি না, sांश श्रांभब्रां टैिंक दणि८ऊ *ांब्रि नां, কন্তু কৃষ্ণকাস্তের শোকে সে সকল কথা এখন চাপা পড়িয়া গেল। ভ্রমরের সঙ্গে গোবিন্দলালের যখন প্রথম সাক্ষাৎ হইল, তখন ভ্রমর জ্যেষ্ঠ শ্বশুরের জন্য ক্টাদিতেছে । গোবিন্দলালকে দেখিয়া আরও কাদিতে লাগিল । গোবিন্দলালও অশ্রীবর্ষণ করিলেন । অতএব যে বড় হাঙ্গামার আশঙ্কা ছিল, সেটা গোলেমালে মিটিয়া-গেল । দুই জনেই তাহ বুঝিল । দুইজনেই মনে মনে স্থির করিল যে, যখন প্রথম দেখায় কোন কথাই ছইল না, তবে আর গোলযোগ করিয়া কাজ নাই—গোলযোগের এ সময় নহে ; মানে মানে কৃষ্ণকাস্তের শ্ৰাদ্ধ সম্পন্ন হইয়া যাকৃ—তাহার পরে যাহার মনে যা থাকে তাহা হইবে। তাই ভাবিয়া গোবিন্দলাল, একদা উপযুক্ত সময় বুঝিয়া ভ্রমরকে বলিয়া রাখিলেন, “ভ্রমর, তোমার সঙ্গে আমায় কয়েকটি কথা আছে । কথাগুলি বলিতে আমার বুক ফাটিয়া যাইবে । পিতৃশোকের অধিক যে শোক আমি সেই শোকে এক্ষণে কাতর। এখন আমি সে সকল झथं।। ८ङांक्षांश्च बलिंङ श्itग्नेिद् न! ॥ শ্রান্ধের পয় যাহা বলিবায় আছে তাহ{ বলিব। ইহার মধ্যে সে সকল কথার কোন প্রসঙ্গে কাজ নাই ।” ভ্রমর, অতি কষ্ট্রেনয়নাশ্ৰ সম্বরণ করিয়া বাল্যপরিচিত দেবতা, কালী, দুর্গা, শিব, হরি স্মরণ করিয়া বলিল, “আমারও কিছু বলিবার আছে। তোমার যখন অবকাশ रुहेंtद, खिडळांमां कबि७ ।” त्रांद्र ८कांन कथां इद्देश मां । नेिन যেমন কাটিত, তেমনি কাটিতে লাগিল— দেখিতে, তেমনি দিন কাটিতে লাগিল ; দাস দাসী, গৃহিণী, পৌরস্ত্রী, আত্মীয় স্বজন কেহ জানিতে পারিল না, যে আকাশে মেঘ উঠিয়াছে, কুস্কমে কীট প্রবেশ করিয়াছে, এ চারু প্রেমপ্রতিমায় ঘুন লাগিয়াছে। কিন্তু খুন লাগিয়াছে ত সত্য । যাহা ছিল, তাহা আর নাই। যে হাসি ছিল, সে হাসি আর নাই । ভ্রমর কি হাসে না ? গোবিন্দলাল কি হাসে না ? হাসে, কিন্তু সে হালি আর নাই। নয়নে নয়নে মিলিতে মিলিতে যে হাসি আপনি উছলিয়া উঠে, সে হাসি আর নাই ; ষে হাসি আধ হালি আধ প্রীতি, সে হাসি আর নাই ; যে হাসি অৰ্দ্ধেক বলে, সংসার মুখময়, অৰ্দ্ধেক বলে, মুখের আকাঙ্ক্ষা পুরিল না-সে হাসি আর নাই। সে চাহনি নাই—যে চাহনি দেখিয়া, ভ্রমর ভাবিত, “ এত রূপ!”—যে চাহলি দেখিয়া গোবিন্দলাল