*○> ● এখানে আসিয়াও তাহাদিগের ভ্রাতা “আতস পরস্ত" ( পার্ষী ) গণের ন্যায় অগ্নি উপাসনা করিতে বিস্কৃত হয়েন ना३, ७छनाहे ८वरन डाशबा अग्निब यहे রূপ উপাসনা করিয়াছেন—“অগ্নি পূৰ্ব্বেভিঋষিভি রে ঝে মূটনৈরূত” “অগ্নিং দূতং বৃণীমহে ছোতারং বিশ্ববেদসং” “নাভিরগ্নিপৃথিব্যাঃ” ইত্যাদি। আর্য্যদিগের লিখিবার এবং ক্রিয়া কাও করিবার ও শাস্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণের ভাষা সংস্কৃত,তদ্ভিন্ন সৰ্ব্বদা ব্যবহার ও গুহ কৰ্ম্ম করিবার ভাষা ভিন্ন ছিল ইহা অনুমান হয়। “নাপভ্রংশিত বৈ ন মেচ্ছিত বৈ” —“যদ্যযঞ্জীয়ং বাচং বদেৎ’ ইত্যাদি বেদবাক্য দ্বারা স্পষ্ট সপ্রমাণ হইতেছে। ইহার অর্থ যজ্ঞকার্য্যে অপভ্রংশ বা ম্লেচ্ছভাষা ব্যবহার করিবে না। যদি অযন্দ্রীয় অর্থাৎ অপভাষা (চলিত ভাষা) দৈবাৎ भूथ रुहेष्ठ निर्शङ झग्न, ऊरब cगई श्रयভীয় বাক্যব্যয়ের জন্য প্রারশ্চিত্ত করিতে হইবে। বৈদিক কালে আর্য্যগণ বিবিধ প্রকার যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিতেন । তাহাতে शूद्रां ७ मांनासि५ &ाभा ७ बना °७ब्र মাংস প্রদত্ত হইত। এমন কি পাঠকবর্গ শুনিয়া এককালে হতবুদ্ধি হইবেন যে কোন যজ্ঞে পুরুষ অর্থাৎ নরমাংস পৰ্য্যন্ত দেবতায় উদ্দেশে প্রদান করা
- ৪০ কfগুকার দ্বিতীয় মন্ত্রে ।
रुक्रम *न । ( কাৰ্ত্তিক । হইত। এই রোমহর্ষণ ব্যাপার কেবল গুরুষজুর্বেদে মাধ্যনিন্দিনী শাখায় বর্ণিত আছে । এই যজ্ঞে পুরুষ, অশ্ব, গো, অজা, ও মেঘ এই পঞ্চ পশুর মুণ্ড গৃহীত হইত। পুরুষ শির সম্বন্ধে যথা— “ আদিত্যঙ্কৰ্ভম্পয় মসমঙধি সহস্রস্য প্রতিমাং বিশ্বরূপম, পরিবৃঙধি হরসামাভিম9,স্থাঃ শত্যযুষমুগুহিচীয়মানঃ ” ("পূৰ্ব্ব মন্ত্রে" গৃহীত পুরুষশির এই মন্ত্রে উখার মধ্যে উপধান করিবে ।”) চয়ন কার্য্যে ব্যবস্ত্রীয়মান হেপুরুষ ! তুমি আদিতাবৎ তেজস্বী, সহস্ৰপোষী, সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর এই যজমান পুরুষকে অমৃতে সিঞ্চিত কর, তেজে পরিবৰ্দ্ধিত কর ; তোমার শিরগ্রহণ করা হইয়াছে, ইহাতে জাতক্রোধ হইও না । প্রত্যুত যজমানকে শতায় কর + পুনশ্চ “এই যজ্ঞে চীয়মান, সহস্রাক্ষ হে অগ্নে ! তুমি দ্বিপদ পশুর এই মুণ্ড নষ্ট করি ও না ৷”— ७डाछ* खब्रादश् शख्छ टैबनिक कांटल है লোপ হষ্টয়াছিল। মধ্যকালে টীকাকারগণ কৃত্রিম নিৰ্ম্মিত পুরুষ মুণ্ড যজ্ঞে স্থাপন করিতে বিধি দিয়াছেন । পূৰ্ব্বে আর্য্যগণের পশু ও শস্য প্রধান ধনমধ্যে পরিগণিত হইত। “পশুকামঃ পুত্রকামো ভাৰ্য্যাকামঃ” ইত্যাদি ব্রাহ্মণবাক্যগত বিধি দৃষ্টে বোধ হয়, পশু, পুত্র, ? शङ्करकर्तन मशश्ठिा । भाथानिनैौ*itश्रl 8s'कसिका ।। २७ अशांब । भ७िठबन সত্যব্রত সামশ্রমী মহোদয় কর্তৃক বঙ্গভাষায় অনুবাদিত ।