পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৩৮

www-w **s, sw a !) সকল মত র্তfহাদের নিজেরই। র্তাহারা নানামতের সমালোচনা করিয়াছিলেন বলিয়াই আমরা সকল গ্রন্থেই সকল মতের খণ্ডন মুগুন দেখিতে পাই । সুতরাং তাহা দেখিয়া সাংখ্য ন্যায়ের পর বা ন্যায় সাংখ্যের পর এরূপ বিবেচনা হইতে পারে না। এমন হইতে পারে ন্যায়সুত্রকার মিথিলায় বসিরা বুদ্ধির নিত্যতা খণ্ডন করিলেন। সাংগ্যস্বত্রকার পঞ্জাবে বসিয়া বুদ্ধিনিত্যতার উপর সমস্ত সাংখ্যশাস্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিলেন । বুদ্ধিনিত্যতা মত তাহদের কাহারই নিজের নয়। অথচ তৎকালে প্রচলিত ছিল। ব্রাহ্মণবিরুদ্ধপক্ষীরদিগের মধ্যেও পূৰ্ব্বোক্তরূপ সংগ্ৰহ হইল । ব্রাহ্মণবিরুদ্ধমতে কয়খানি দশন সংগ্ৰহ ছিল ও তাছাদের কি প্রকার ভাব জানিবার উপায় নাই । অনেক গ্রন্থ বিলুপ্ত হষ্টরাছে । বৌদ্ধদিগের দর্শনাবলী অধ্যয়ন করিলে অনেক দূর বলা যাইতে পারে কিন্তু ঐ সকল দর্শন আজিও মুত্রিত হয় নাই । এখন এই পৰ্য্যস্ত বলা যায় বেদের প্রামাণ্য স্বীকার করা আর ন৷ করা ব্রাহ্মণ্য ও ব্লাহ্মণবিরোধী দর্শন নির্ণয়ের উপায়। তোময় शङलूङ्ग वायौन ভাবে চিন্তা করন বেদের প্রামাণ্য অর্থাৎ ব্ৰাহ্মণদিগের প্রাধান্য স্বীকার করিলেই ব্ৰাহ্মণের তোমাকে আপন দলভুক্ত করিরা লইবে । নচেৎ তোমাকে নাস্তিক बगिब्बा वाश्ब्रि कब्रिग्रा लिएद भन्न ७ fयष८ब्रग्न जात्रौ । श्रांभाटनब्र cशोब्रटबई छुट्टै जभब्र । gw→ যোংমন্তেত তে মূলে (শ্রতিস্বতী) হেতু শাস্ত্রাশ্রয়াজিঃ । স সাধুভিৰ্বহিষ্কার্য্যো নাস্তিকো বেদ নিনা কঃ ॥ (যে কেহ হেতুশাস্ত্র আশ্রয় করিয়া ধৰ্ম্মের মূল শ্রুতি ও স্মৃতিকে অপমান করিবে সে নাস্তিক বেদ নিন্দক । তাহাকে সাধুবা সমাজচ্যুত করিবেন।) বেদের বিরুদ্ধে হেতু প্রয়োগ করিলেই নাস্তিক ও সাধুদিগের বহিস্কার্য্য হইল। নচেৎ সকল মতেই ধৰ্ম্ম । এক্ষণে প্রমাণ হইল ষড় দর্শন, ষড় দর্শনের মূল উপনিষদ, ও ব্রাহ্মণবিরোধী দর্শন এই কালের । (খ) সদয় বৃত্তির উন্নতিও এই সময়ে যথেষ্ট হয়। বিস্তারে তৎকালীন সমাজের হৃদয়বৃত্তির উন্নতি বর্ণন করিতে গেলে, “পুথি বেড়ে যায়।” এই বলিলেই যথেষ্ট হইবে এই কালে ধৰ্ম্মশাস্ত্রের সৃষ্টি হর । পূৰ্ব্বে ব্রাহ্মণাদি যাহা ছিল তাহ যাগ যজ্ঞ লইয়া reবং নারী থই কল্প প্রভৃতি পুরাণ ও গল্প মত্রিয়ু, থাকিত। এই কালে যে সকল ধৰ্ম্মশাস্ত্র হয় তাহাতে স্ত্রীর স্বামীর প্রতি, পুল্লের পিতা মাতার প্রতি, গুহুস্থের অতিথির প্রতি, রাজার প্রজার প্রতি, শিষ্যের গুবর প্রতি, কিরূপ ব্যবহার করিতে হয় তাই বিস্তাররূপে ৰর্ণিত আছে । মমুয্য মন্থষ্যের প্রতি অনেক অধিক পরিমাণে সদ্ব্যবহার করিতে শিখে । এমন কি অনেক চিন্তাশীল ব্যক্তি যেমন মতুষ্যের প্রতি তেমনি পশুপক্ষার প্রতি ব্যবহার করিতে