»२४ 8 1) গেল, সন্ধান পাওয়া গেল না । " মাধবীনাথ সরিয়া গেলে ভ্রমর অনেক কাদিল, কিন্তু কি জন্য কুঁাদিল তাছা বলিতে পারি না । এ দিকে গোবিন্দলাল খালাস পাইয়াই প্রসাদপুরে গেলেন । গিয়া দেখিলেম, প্রসাদপুরের গৃহে কিছু নাই, কেছ নাই । গিয়া শুনিলেন সে অট্টালিকায়, তাহার যে সকল দ্রব্যসামগ্রী ছিল, তাহা কতক পাঁচজনে লুটিয়া লইয়া গিয়াছিল—অবশিষ্ট লাওয়ারেশ বলিয়। বিক্রয় হইয়াছিল । কেবল বাড়ীটি পড়িয়া আছে— তাহারও কবাট চৌকাট পৰ্য্যন্ত বারভুতে লইয়া গিয়াছে। প্রসাদপুরের বাজারে .দুই একদিন বাস করিয়া গোবিন্দলাল, বাড়ীর অবশিষ্ট ইটকাট জলের দামে এক ব্যক্তিকে বিক্রয় করিয়া যাহা কিছু পাইলেন, তাহ লইয়। কলিকাতায় গেলেন। কলিকাতায় অতি গোপনে সামান্য অবস্থায় গোবিন্দলাল দিনযাপন করিতে লাগিলেন । প্রসাদপুর হইতে অতি অল্প টাকাই আনিয়াছিলেন, তাহ এক বৎসরে ফুরাইয়া গেল। আর দিনপাতের সম্ভাবনা নাই। তখন, ছয় বৎসরের পর, গোবিন্দলাল মনে ভাবিলেন, ভ্রমরকে একখানি পত্র লিখিব । গোবিন্দলাল কালি কলম, কাগজ লইয়া, ভ্রমরকে পত্র লিখিব বলিয়া বসিলেন। আমরা সত্য কথা বলিয,— .গোবিন্দলাল পত্র লিখিতে আরম্ভ করিতে কৃষ্ণকাস্তের উইল 8, ി গিয়া কঁদিলেন । কঁদিতে কঁাদিতে মনে পড়িল, ভ্রমর যে আজিও বাচিয়া আছে তাহারই বা ঠিকানা কি? কাহাকে পত্র লিখিব ? তার পর ভাবিলেন, একবার লিখিয়াই দেখি। না হয়, আমার পত্র ফিরিয়া আসিবে । তাহা হইলেই छामिद cश यभन्न नाहे । কি লিখিব, এ কথা গোবিন্দলাল কতক্ষণ ভাবিলেন তাহ বলা যায় না। তার পর, শেষ ভাবিলেন, যাহাকে বিনাদোযে জন্মের মত ত্যাগ করিয়াছি, তাহাকে যা হয়, তাই লিখিলেই বা অধিক কি ক্ষতি হইবে ? গোবিন্দলাল লিখিলেন,
- "ভ্রমর }
ছয়বৎসরের পর এ পামর আবার তোমায় পত্র লিখিতেছে। প্রবৃত্তি হয়, পড়িও ; না প্রবৃত্তি হয়, না পড়িয়াই ছিড়িয়া ফেলিও । “ श्राभाद्र श्रमृष्ठे षाश याशं घफ़ेिब्रां८छ्, বোধ হয় সকলই তুমি শুনিয়াছ। যদি बलि, cन श्रांभाद्र कईकण, छूमि भटन করিতে পার, আমি তোমার মনরাখা কথা বলিতেছি। কেন না, আজি আমি তোমার কাছে ভিখারী । “আমি এখন নিঃস্ব । তিন বৎসর ভিক্ষা করিয়া দিমপাত করিয়াছি। তীর্থস্থানে ছিলাম, তীর্থস্থানে ভিক্ষা মিলিত । এখানে ভিক্ষা মিলে না—সুতরাং আমি অল্লাভাবে মারা যাইতেছি । “আমার . যাইবার একস্থান ছিল— কাশীতে মাতৃক্রোড়ে। মার কাশীপ্রাপ্তি