১১৮৪ i) चछन श्श्च स्रiद्रॐ षषिंख् खांश्च Gयं कश्fि छझेल ८बांश इब्र । ५है अछूभाcन खां ক্ষণসময়ের লোক যজ্ঞকাওে বেদমন্ত্র ব্যবহার করিতে লাগিলেন । কিন্তু তাচার ব্যাখ্যা চাহি ; ব্রাহ্মণ গ্রন্থে ভূরিভুরি ঋকমন্ত্রের ব্যাপ্য আছে । এই ব্যাখ্যাই বেদের প্রথম বাখ্যা । বেদ রচনার অল্প পরেই ব্রাহ্মণ প্রণীত হয়, কিন্তু এই সময়ের মধ্যেই অনেক কথার অর্থ লোকে ভুলিয়া গিয়াছিলেন। এখন আমরা যেমন বিদ্যাপতির গ্রন্থের অনেক ভাব অনেক কথা বুঝিতে পারি না, ইংরেজের যেমন এখন চসরের . অনেক ভাব অনেক কথা বুঝিতে পারেন না, তাতারাও সেইরূপ বেদের অনেক কথা অনেক ভাব বুঝিতে সমর্থ হন নাই । অনেক স্তানে কথার অর্থ করিতে গিয়া আজগবি গল্প তৈয়ারি করিয়াছেন ; আজअनि थाङ्क ७ङाग्न बारुहाब्र कब्रिब्राप्छन । দ্বিতীয় ব্যাখ্যা প্রথম বুদ্ধিবিপ্লবের সমর হয়। এই সময় বেদের উপর ব্যাকরণাদি লিপিত হয়। স্বর প্রক্রিয়া, ধাতুপ্রझिब्र], अनि अङिथान छन्झाट्दाक्षालि পুস্তক লিখিত হয় । ব্রাহ্মণ প্রয়োজন মত মন্ত্র ব্যাখ্যা করিয়াছেন; ইষ্ঠার সেই ব্যাখ্যায় জন্য বৈজ্ঞানিক নিয়মাবলী স্থাপন করিলেন । ব্রাহ্মণ যে প্রণালী আরম্ভ করিয়াছিলেন এক্ষণে তাহার পরিশিষ্ট হ'ষ্টল। নিগম নিরুক্ত বাকরণষ্ট এই ব্যাখ্যা । 影 এই সময়ের পর বৌদ্ধধৰ্ম্মোৎপত্তি। লেদ ও বেদৰ্যাখ্যা । كي 8} | পৌরাণিক ধৰ্ম্ম দ্বারা বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রভাব নাশে,পৌরাণিক ধৰ্ম্ম নাশের জন্য শঙ্করাচাৰ্য্য কর্তৃক অদ্বৈতধৰ্ম্ম প্রচারে, প্রায় ১৫•• শত বৎসর গত হইল। বৈদিকধৰ্ম্মের পুনঃপ্রচার শঙ্করাচার্য্যের পূর্ব চষ্টতেই আরম্ভ হয় । প্রচারকগণ বেদব্যাখ্যায় তত চেষ্টা করেন নাই । কেবল যাগযজ্ঞের যাহা প্রয়োজন তাহাব জন্য আধুনিক সংস্কৃতে গ্রন্থ লিখিয়া ও বেদমন্ত্র কেবল মুখস্ত করিয়াই ক্ষান্ত থাকিতেন । খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীতে মাধবাচার্য দেখিলেন লোকে কেবল মুখস্থ করিয়াই কাৰ্য্য শেষ করে.এই জন্য তিনি বিজয়নগরের রাজার সাহায্যে সরল ংস্কৃতে ব্যাখ্যা লিপিতে আরম্ভ কfর লেন । মুখস্থ মাত্র কয়ার প্রথার তৎ কালে যে বহুলপ্রচায় ছিল তাহার প্রমাণ এক্ট, যে, গকৃবেদ অমুক্ৰমণিকায় মাধবাচার্য্য একটি মত খণ্ডন করিয়াছেন। সে মতটি এই যে “বেদমন্ত্র যজ্ঞের জন্য প্রয়োজন, মুখস্থ থাকিলেই যথেষ্ট হইল, বেদের অর্থ হয় না, অর্থ জানার আবশাকত্তাই নাই।” এই মত খণ্ডন করিয়াড়েন আর শুদ্ধ মুখস্থ মতাবলম্বীদের বিলক্ষণ গালি দিয়াছেন । স্থাণুৰ্বরং ভারহারঃ কিলাভূত অধীত্য বেদং ন বিজানাতি যোহর্থং। যে বেদ পড়িয়া অর্থ না বুঝে সে কেবল গোড়া মাত্র ; সে কেবল ভার বহন করে। মাধবাচার্য্যের টীকার এক প্রধান দোষ তাহার টীকা তাহার নিজের লেখা 竭
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৪১০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।