১২৮৪ t) কোঙ্গা অবিরলশ্রেণী—দু’ একটি কোথা । 鬱 দিগন্ত ব্যাপিয়া শোভা ! দেখিতে তেমতি হে কাশি, তোমার তটে—জাহ্নবীর জলে ভাসে যথা দীপমালা তরঙ্গে নচিয়া কাৰ্ত্তিকের অমাবস্ত উৎসব নিশিতে,— মত্ত যবে কাশীবাসী দেয়ালি-উল্লাসে । অথবা দেখিতে, অ’হ, নক্ষত্র যেমন— নক্ষত্র নিশীথ পুষ্প—নীলাম্বর মাঝে শোভে যবে অন্ধকারে রজনীরে ঘেরি ! দীপ্ত সে আলোকে নানা বৰ্ম্ম, প্রহরণ, খড়গ, অসি, শূল, ভল্ল, নারাচ, পরশু, কোদও বিশাল মুৰ্ত্তি, গদা ভয়ঙ্কর, জ্যোতিৰ্ম্ময় দীপ্ত তমু তুণীর, ফলক, তোমর, মার্গণ, ভীম টাঙ্গী খরশান । কোন খানে শু পাকা জিলিছে তিমিরে বিবিধ অস্ত্রের রাশি ; কোথাও উঠিছে রথের ঘর্ঘর শব্দ—নেমি দীপ্তিময় ; কোথাও শ্রেণীবদ্ধ রথ, কোথাও মণ্ডলে । 尊 尊 韓 কত স্থানে শু,পাকার মেঘের বরণ বিশাল শরীর, মুণ্ড, ভূজদও, উরু, রুধিরাক্ত দৈত্যবপু, দেখিতে ভীষণ, ভয়ঙ্কর করিয়াছে দেবরণস্থল । ত্রয়োদশ সর্থারম্ভে, ইঞ্জ, পৃথিবীতলে অবতরণ করিয়া অয়ণ্যমধ্যে প্রবেশ করিলেন । দধীচির আশ্রমে যাইবেন । অরণ্যমধ্যে দৈত্যভয়ে স্বর্গচুতী দেবকন্যাগণ পশু পক্ষীর রূপ ধারণ করিয়া দিন ।পন করতেন ' এখন, রজনীর অীশ্রয় পাইয়া স্বস্ব দেহ বৃত্রসংহার। 8●。 ধারণ করিয়া দিব্যাঙ্গনীগণ সেই অটী মধ্যে কেলিরঙ্গ করিতেছিলেন । অল্প কথায় এই চিত্রট বর্ণিত হইয়াছে, কিন্তু সে পড়িবে সে সহজে ভুলিবে না । দেবকন্যাগণ ইন্দ্রকে দধীচির আশ্রমের পথ বলিয়া দিলেন । লোকহিতৈষী পরছি তব্ৰত, শাস্তির সনিমগ্ন মহর্ষির আশ্রমাদির বর্ণনা বড় মনোহর । ঋষির আশ্রমে দেখা দিলেন । ঋষি, ইন্দ্রের বন্দনা করিয়া তাহার অভিপ্রায় জিজ্ঞাসা করিলেন । কিন্তু, ইন্দ্র, ঋষির প্রাণভিক্ষণ চাচিতে আসিয়াছেন—কিপ্রকারে তাহা বলিবেন ? মুখে বলিতে পরিলেন न-नौब्रद झझेब्र! मैंIड़ाईब्रां ब्रश्लिन । তাঙ্গায় পর যাহা লিখিত হইয়াছে, তৎসদৃশ করুণা ও বীররসপরিপূর্ণ লোমহর্ষণ মহাচিত্র বাঙ্গালসিঙ্গিতো দুলভ। এই সরল, স্বধামর, কথা গুলি বিস্তুত ইষ্টলেও উদ্ধত না করিয়া থাকিতে পবিলাম না । বাসব, ক্ষণকালে, ধ্যানেতে জানিলা অতিথির অভিলাষ গদ গদ স্বরে মহামন্দে তপোধন কহিলা তখন, “পুবন্দর,শচীকান্ত ?—কি সৌভাগ্য মম, জীবন সার্থক আজি—পবিত্র আশ্রম ! এ ঞ্জীর্ণ পল্পর অস্থি পঞ্চভূতে ছার না হ’য়ে অমরোদ্ধারে নিয়োজিত আজি! হা দেব,এ ভাগ্য মম স্বপ্নের(ও) অতীত ! এতেক কহিয়া মহা তপোধন ধীরে, শুদ্ধচিত্তে পট্টবস্ত্র, উত্তরীয় ধরি,
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৪৪৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।