* २४ 8 l) श्रान दौभl, cवधूं, भनिबl, भूबख, আমার যা কিছু ;–মানস পঙ্কজ ফুটাব আজ ৷ রতি তাহাকে অপূৰ্ব্ব সাজে সাঙ্গাইল। এম গু কালে বৃত্ৰান্থর রণজর করিয়া আসিল । কুঞ্জের শোভা,ও ঐন্দ্রিলার সাজ দেখিয়া, অস্বশ্বের মুগ্ধ হইলেন, কিন্তু দেখিলেন যে ঐন্দ্রিলার বৈভব সকল কুঞ্জমধ্যে রক্ষিত হইয়াছে। কারণ জিজ্ঞাসা করিলে ঐন্দ্রলা বলিল, কোথা তবে আর রাখিব এ সব, कह सुनि अप्ठ्ठ झणज्ञ-तल्लज्र ! কার গুহ, হায়, ভবন ও সব দেখিছ ওখানে ? অমর বিভব ! শচী-ভবন ! শুনিয়া, অস্থর বড় ক্রুদ্ধ হইল । অমরার রাণী !—ইন্দ্রের ইন্দ্রাণী । কহিলা রতিরে, কহিলা বাখানি, এ ভুবন তার !—কহিলা কি জানি তস্কর আমরা ?—চাহে না সে ধনি করি। মোচন । “আমার আদেশ হেলিলি ইন্দ্রাণি ? বিফল করিলি দৈত্যরাজ-বাণী ?” বল ছিড়ি কেশ দুই হস্তে টনি ছুটিল হুঙ্কারি ;–হেরি দৈত্যরাণী - दांभ कङ्कब्र নিল ফুলধনু আপনার হাতে ; বাকাইল চাপ (ফুলবাণ তাতে) আকৰ্ণ পুরিয়া ; বসি হাটু গাড়ি (সবাস সুনারি ) বাণ দিল ছাড়ি छैश्९ इनि । বৃত্রসংহার। 8总邨 অব্যর্থ সন্ধান ! মদনের বাণ আকুল করিল দস্তুজ-পরাণ ; ফিরিয়া দেখিল স্থির সৌদামিনী হাসিছে ঐন্দ্রলা—দানব কামিনী 尊 * লাবণ্য-রাশি ! কহে দৈত্যপতি “তোমায়, সুন্দর, দিলাম সঁপিয়া ইন্দ্র সহচরী ; যে বাসনা তব, তার দর্পহরি, পুরাও মহিষ ;–ফণা চুর্ণ করি আনো ফণিনী।” সপ্তদশ সর্গে, রুদ্রপীড়ের যুদ্ধে যাত্রা । রূদ্রপীড় অগ্নি এবং জয়ন্তের কাছে পরাভূত হইয়াছিলেন, সেই দুঃখে তাহার শরীর দহিতেছিল। পিতায় নিকট,পুনবার যুদ্ধগমনের আজ্ঞা লইলেন। মাতার কাছে আশীৰ্ব্বাদ গ্রহণ করিলেন। এবং পত্নী ইন্দুবালার কাছে বিদায় গ্রহণ করিতে গেলেন। পরদুঃখকাতর ইন্দুবালায় প্রাণে সহে না, যে কেহ যুদ্ধ করে—স্বামী যুদ্ধ করে একান্ত অসহ। ইন্দুবালা কিছুতেই তাহকে যুদ্ধে যাইতে দিবেন না। রুদ্রপীড়ও যাইবেন । ইন্দু বালা বলিল, ‘যাবে নাপ?-যাবে,কি হে,ছিড়িয়া এ লতা ? বেঁধেছি তোমার যাহে এত সাধ করি! ছিড়ে, কি হে, তরুবর, ঘেয়ে যদি তায়, তরুলতা, ধীরে ধীরে আশ্রয় লভিয়া ? ছিড়িলে, তবুও, নাথ, লতিকা ছাড়ে না— গতি তার কোথা আর বিনা সে পাদপ? কোথা, নাথ, বলো বলে তরঙ্গের গতি বিনা সে সাগয়গর্ভ ?
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৪৪৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।