১১৮ s ) সম্বন্ধে পরজাতি ; আর মনুষ্য’ শ্রেণীটী ‘প্রাণী’ শ্রেণী সম্বন্ধে অপরজাতি ‘প্রাণী’ শ্রেণী অপেক্ষা মনুষ্য’ শ্রেণী অধিক ধৰ্ম্ম সংচিহ্ণিত করে । ‘প্রাণী” বলিলে ‘জীবনীশক্তি’ মাত্র সংচিহ্ণিত হয় ; আর মনুষ্য’ বলিলে ‘জীবনীশক্তি বুদ্ধিবৃত্তি ও নির্দিষ্ট প্রকারের আকার সংচিহ্ণিত হয় । ‘বুদ্ধিবৃত্তি ও নির্দিষ্ট প্রকারের আকার’ ‘মনুষ্য অপরজাতির প্রভিন্নক ধৰ্ম্ম । অর্থাৎ প্রাণী শ্রেণীর অস্তগত অপরাপর অপরজাতি সমূহ হইতে “ বুদ্ধিবৃত্তি ও নির্দিষ্ট প্রকারের অীকার’ এই ধৰ্ম্মম্বর “भन्नुषा' अभन्नछोडिएक छिन्न कब्रिग्रा -ि তেছে । অপর জাতীর ধৰ্ম্মকে তবে প্রভিন্নক ধৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে। নির্দিষ্ট শ্ৰেণীয় নিত্য ধৰ্ম্ম হইতে যে ধৰ্ম্ম উৎপন্ন হয় তাহাকে উৎপন্ন নিত্য ধৰ্ম্ম বলে। ‘বুদ্ধিবৃত্তি’ ‘মনুষ্য’ শ্রেণীর একটি নিত্য ধৰ্ম্ম, অর্থাৎ ‘বুদ্ধিবৃত্তি’ না থাকিলে নির্দিষ্ট সংকে ‘ মনুষ্য’ শ্রেণীতে নিবদ্ধ করা যায় না । মমুষোর বুদ্ধিবৃত্তি (নিতাধৰ্ম্ম) অাছে বলিয়াই ‘বাকৃশক্তি’ ও আছে ; অর্থাৎ বাকুশক্তি বুদ্ধিবৃত্তি হইতে উৎপন্ন। অতএষ বাকৃশক্তি’ মঞ্জুষা শ্রেণীর একটি উৎপন্ন ধৰ্ম্ম। অtবার যেখানেই বুদ্ধিবৃত্তি দেখিতে পাওয়া যায় সেইখানেই বাকৃশক্তি’ দেখিতে পাওয়া যায়। অতএব বাকৃশক্তি’ একটি উৎপন্ন নিত্যধৰ্ম্ম। আষার এমত কতक७गि श{ आtइ दाशरफ़्त्व निकिंटे অপরজাতি সম্বন্ধে প্রায়ই দেখিতে পা তর্কতত্ত্ব । 8ᏬNy ওয়া যায় কিন্তু যাহারা নিত্য নহে । এইরূপ ধৰ্ম্মকে নৈমিত্তিকধৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে । ককেয় “কৃষ্ণবর্ণজ্ব’ এই রূপ নৈমিত্তিকধৰ্ম্মেয় একটি উদাহরণ । প্রথম পরিচ্ছেদের অষ্টম অধ্যায়ের বিষয় ব্যাখ্যা । বিজ্ঞানে প্রযুক্ত পরিভাষাসমূহের স্পষ্ট ব্যাখ্যা করা সাতিশয় প্রয়োজনীয়। ব্যাখ্যার প্রকৃতি, ব্যাখ্যা কিরূপে করিতে হয় ও কিরূপে করিলে বিশুদ্ধ হয়, এবং ব্যাখ্যা ও বিবরণে কি প্রভিন্নতা আছে--এই গুলি দেখান এই অধ্যায়ের উদ্দেশ্য। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে এ পুস্তকের প্রকৃত বিষয়—অর্থাৎ অনুমান—বিবেচিত হইয়াছে। এই পরিচ্ছেদের প্রথম অধ্যায়ে অনুমানের প্রকৃতি সমালোচিত হইয়াছে। জ্ঞাত সত্য হইতে অজ্ঞাত সত্যকে অমুমান করণকেই প্রকৃত অকুমান বলে। তদ্ব্যতীত নির্দিষ্ট সামান্ত প্রসঙ্গ হইতে তদীর বিশেষ প্রসঙ্গ অনুমিত করণ ইত্যাদি অনেক প্রকার অপ্রকৃত অমুমানও আছে । এই অধ্যায়ে ঐ সমস্ত অপ্রকৃত অনুমানের উদাহরণ সমালোङि श्हेब्राप्छ् । দ্বিতীয় তাধ্যায়ে দ্যয়াবয়ব বিবেচিত হইয়াছে। পাশ্চাত্য নৈয়ায়িকের স্তায়া বয়বকে মধ্যবাক্যের (Middle Torm ) স্থানানুসারে চারিটি মুখ্য ভাগে বিভক্ত করেন । কিন্তু তর্কতত্ত্বকার বাঙ্গালা ভাষার প্রকৃতানুসারে উক্ত বিভাগকে নিম্প্রয়োজনীয় বিবেচনা করিয়াছেন।
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৪৫৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।