১২৮৪ ) পরিবেন। যেমন রাজপথ, গৃহ গুলিও তদনুরূপ । এক একটী ঘর যেন এক একটী সিন্ধুক। তন্মধ্যে কোন প্রকারে নিশ্বাস প্রশ্বাস কাৰ্য্য চলিতে পারে মাত্র । জীবাত্মার এত বদ্ধভাব আর কোথাও নাই। নগরের প্রাচীর, তৎপরে গৃহের প্রাচীর, তৎপরে দেহের প্রাচীর, এই প্রকার প্রাচীরের পর প্রাচীরে বন্ধ হইয়া জীবাত্মাকে বড়ই জড়সড় হইয়া বাস করিতে হয় । প্রাচীরের বাহিরে মেখলার ন্যায় সমগ্র নগর পরিবেষ্টন করির অতি রম শঙ্করাচার্ঘ্যের সংক্ষিপ্ত জীবনী । £>ግ الم
- ौग्न ठेलाॉन ciांखां श्रृंॉईटङ८झ । नशंद्भ হইতে বাহির হইয়া যাইতে হইলে সেই खेलाॉप्नद्र भशा निम्नां शांहे८ङ इग्न । भश्নগর লণ্ডনের উপবন সকলের ন্যায় লাহোরের এই উদ্যানকে উহার শ্বাসনালী বলিলেও চলে । জাহাঙ্গীর বাদসাহের সমাধি, রণজিৎ সিংহের সমাজ, ও সালিমীবাগ লাহোরে এই কয়েকটি স্থান বিশেষরূপ দ্রষ্টব্য। সালিমাবাগ অতি রমণীয় ও আশ্চৰ্য্য:উদ্যান। উহাজৈাহাঙ্গীরের স্বই । এ প্রকার ত্রিতলউদ্যান আর কোথায় আছে কিনা জানি না ।
শঙ্করাচার্য্যের সংক্ষিপ্ত জীবনী । আজি আমরা শঙ্করাচার্য্যের জীবনচরিত লিখিব, লিখিবার পূৰ্ব্বে একটি কথার মীমাংস চাই। সে কথাটি এই, শঙ্করাচার্য্যের জীবনচরিতের জন্য যে দুই খানি গ্রন্থ আমরা পাইয়াছি, তাহাতে অনেক অদ্ভুত ঘটনার উল্লেখ আছে। সেগুলি উনবিংশ শতাব্দীর লোকে কখমই বিশ্বাস করিতে পারিবেন না। এক জায়গায় আছে, শঙ্করাচার্য্য বেদব্যাসের সঙ্গে বিচার করিতেছেন, অথচ বেদব্যাস র্তাহার জন্মিবার হাজার বৎসর পুৰ্ব্বে স্বৰ্গারোহণ করিয়াছেন । নিতাস্ত ভক্তি-অন্ধ লোক ভিন্ন এ সকল কথা কাহারও বিশ্বাস করিবার ষো নাই । এরূপস্থলে কি করা উচিত ? একদল লোক আছেন, তাম্বারা বলেন, সত্য বাছির লইয়া মিথ্যা পরিত্যাগ করাই 하 যুক্তিযুক্ত। আর একদল আছেন, তাহাদের মতে এরূপস্থলে কোন কথাই বিশ্বাস করা যায় না । প্রথমোক্ত মতের উত্তর এই যে, কোন ঘটনাট সত্য, কোনট মিথ্যা স্থির করিয়া উঠা যায় না। অনেক সময়ে লেখক সকলই সত্য বিবেচনা করিয়া লিখেন । অনেক সময়ে ধৰ্ম্মভাৰে উন্মত্ত হইয়া গুরুদেব বা ধৰ্ম্মপ্রচারককে ঈশ্বরতুল্য বিবেচনা করিয়া তাহার সমস্ত কাৰ্য্যই ঈশ্বরের কার্য্য বলিয়া লিখিয়া বসেন। সেস্থলে কোনটী লেখকের স্বকপোলকল্পিত ও কোনটীতে কত পরিমাণে ঐতিহাসিক সত্য আছে স্থির কয়া যায় না। সুতরাং সত্য বাছিয়া লইয়া মিথ্য পরিত্যাগের চেষ্টা বিফল । আবার এই রূপ অৰ্দ্ধ ঐতিহাসিক গ্রন্থে কিছুমাত্র সত্য নাই, ইহা বলাও নিতাস্ত