ՅօԵր দিনি কোথায় ?” রতিকাত্ত এবং শরৎকুমার আগন্তুককে রজনীকান্ত বলিয়া চিনিতে পারিল এবং তাহাদিগের চিরশত্রু বিবেচনায় অতি বেগে তাহাকে আক্রমণ করিল। রজনীকান্ত কিছুক্ষণ আত্মরক্ষা করিলেন কিন্তু শত্রুদিগের অপেক্ষ আপনাকে হীনবল দেখিয়া পশ্চাৎ হটিতে লাগিলেন। এই প্রকারে কিছু দূর আসিতে লাগিলেন,পশ্চাতে এক বৃহৎ গহবর ছিল তাহাতে ভগ্ন মন্দিরের ইট ও বন্যলতা ও কঁটি ছিল ; অন্ধকারে পশ্চাৎ হটিতে হটিতে ঐ গহবর মধ্যে পতিত হইলেন, এবং তৎক্ষণাৎ অচেতন হইলেন । চত্ত্বারিংশ পরিচ্ছেদ ।
- অার একবার এলেt **
যখন রজনীকান্ত চক্ষুরুন্মীলন করিলেন তখন দেখিলেন যে তিনি একটি মৃত্তিকানিৰ্ম্মিত কুটীরে একখানি জীর্ণ তক্তপোষে শয়ন করিরা আছেন । পূৰ্ব্বদিকের গবাক্ষ দিরা উবার মুকুটজ্যোতিতে কুটরের অন্ধকার অপেক্ষাকৃত অপনীত হইয়াছে, মন্যান্দোলিত বৃক্ষ শাখায় পক্ষিগণ কুজন করিতেছে,পশ্চিম দিকের গবাক্ষও মুক্ত রহিয়াছে। তন্মধ্য দিরা এক বিস্তীর্ণ বহুজলপুর্ণ বিল দেখা यङेिं७८छ् ; खणछब्र विश्लभङ्न नि:শব্দে তাহার বক্ষে বিচরণ করিতেছে । উষার সুমন বায়ু সরসীরহগণকে দো बत्राक्रेन । ( कांसुन } লাষ্টর এবং বিস্তৃত তড়াগবক্ষে অস্ফুট অসংখ্য ধীfচমালা প্রক্ষিপ্ত করিয়া গবাক্ষ দিয়া কুটীর মধ্যে প্রবেশ করিতেছে। কুটীর মধ্যে নিঃশব্দ ; যেন কেহ নাই । কেবল অপর পাশ্বে একটি ইতর জাতীর বৃদ্ধ স্ত্রীলোক নিদ্রিত আছে, তাহার নাসিক গর্জন শুনা যাইতেছে । রজনীকাত্ত চক্ষুরুন্মীলন করিয়া চারি দিক্ নিরীক্ষণ কfরলেন। দেখিলেন একটি স্ত্রীলোক তাহার শিয়রে নীরবে বসিয়া তাহার অঙ্গের ক্ষত সকলে সাবধানে ঔষধি লেপন করিতেছে। রজনী পাশ ফিরিয়া তাহাকে দেখিবার চেষ্টা করিলেন, কিন্তু তিলাৰ্দ্ধ সরিতে পারিলেন না ; সৰ্ব্বাঙ্গে দারুণ বেদনা। রমণী রজনীর উদ্যম দেখিয়া অতিমধুর এবং অস্ফুট স্বরে বলিল “স্থির থাক, চঞ্চল হইও না ।” কিন্তু রজনী তাহা শুনিল না; সবলে পােশ ফিরিতে চেষ্টা করিল, কিন্তু তখনি ক্ষত হইতে দরবিগলিত রক্ত ধারা পড়িতে লাগিল, এবং ক্রমে চেতনারহিত হইল। সেই দিবস বেলা দুইপ্রহরের সময় রজনীর অতিশয় জর হইল, জরে জ্ঞানশূন্য হইলেন,মধ্যে মধ্যে এক একবার চৈতন্য হইতেছে এবং রমণীর প্রতি চাহিয়া বলিতেছেন “বিনোদিনি ! তুমি এখানে কেন ? বাড়ী যাও।” এমত অবস্থায় একদিন এক রাত গেল। দ্বিতীয় দিনে चरनक मूल्ल इदेऊ ७क कविब्रांछ श्रांসিল । কবিরাজ মহাশয় রজনীর নাজী