পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बनवलन ज*ः, »९>s ) যে সকল বিষয়ে রাজশাসন নাই, ধৰ্ম্মশাসন নাই, কোন প্রকার শাসনকৰ্ত্তার শাসন নাই—সে সকল বিষয়ে সমাজ কাহার মতে চলে ? অধিকাংশের মতে । যে খানে সমাজের এক মত, সে থানে কোন গোলই নাই—কোন অত্যাচার নাই । কিন্তু এরূপ ঐকমত্য অতি বিরল। সচরাচরই মতভেদ ঘটে। মতভেদ ঘটিলে, অধিকাংশের যে মত, অগ্নাংশকে সেই মতে চলিতে হয় । অল্পাংশ ভিন্নমতাবলম্বী হইলেও,অধিকাংশের মতানুসারে কার্য্যকে ঘোরতর হুঃখ বিবেচনা করিলেও, তাহাদিগকে অধিকাংশের মতে চলিতে হইবে। নহিলে অধিকাংশ অল্পাংশকে সমাজবহিস্কৃত করিয়া দিবে—বা অন্ত সামাজিক দণ্ডে পীড়িত করিবে । ইহা ঘোরতর সামাজিক অত্যাচার । ইহা অল্পাংশের উপর অধিকাংশের অত্যাচার বলিয়া কথিত হইয়াছে। এদেশে অধিকাংশের মত যে, কেছ हिन्दूवश्लम श्हेब्र। विश्वास्त्र विनाश् नि८ङ *ांग्निर व नt, बाcकइ शिन्शूद९*ब श्हेम्ना সমুদ্র পার হইবে না । অল্পাংশের মত বিধবার বিবাহ দেওয়া অবশ্য কর্তব্য এবং ইংলণ্ডদর্শন পরম ইeলাशरू । किढ़ गर्मि ७हे अब्रांश* श्रां°मां দিগের মতানুসারে কার্য্য করে,-বিধবা কঙ্কার বিবাহ দের ব: ইংলণ্ড যার, थ्:१ अंशब्र अश्किाइभकर्पुक जमाधবহিষ্কৃত হয়। ইহা অধিকাংশকর্তৃক অষ্টাংশের উপয় সাম:e ক অঙ চাব । বাহুবল ও বাক্যপুল । 为y ইংলণ্ডে অধিকাংশ, লোক খ্ৰীষ্টভক্ত, ५द१ झेश्वद्रदानैौ ।। ८ग अनैौहहरुtनैौ, या খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মে ভক্তিশূন্ত, সে সাহস করিয়া আপনার অবিশ্বাস ব্যক্ত করিতে পারে না । ব্যক্ত করিলে নানা প্রকার সামাজিক পীড়ায় পীড়িত হয় । মিল জম্মীবচ্ছিল্পে আপনার অভক্তি ব্যক্ত করিতে পারিলেন না; ব্যক্ত না করিয়াও, কেবল সন্দেহের পাত্র হষ্টয়াও, পালিমেণ্টে অভিবেক কালে অনেক বিঘ্নবিত্রত হইয়াছিলেন । এবং মৃত্যুর পর অনেক গালি थाहेब्राझिालन । ईश! ८थाद्रष्ठब्र नामाचिक অভ্যাচার } অতএব সামাজিক অত্যাচারী দুই শ্রেণীভুক্ত ; এক সমাজের শাস্তা এবং थिाछू१० ; डौिग्र नभा८न्नब्र अबिरूाश्त्र লোক । ইহুদিগের অত্যাচারে সামাজিক দুঃখের উৎপত্তি । সেই সকল সামাজিক ছুঃখ, সমাজের অবনতির কারণ। তাহার নিরীকরণ মন্থষ্যের সাধা, এবং অবশ্য কৰ্ত্তব্য । কি কি উপায়ে, সেই সকল অত্যাচারের নিরাকরণ হইতে পারে ? দুই উপায় ; বাহুবল এবং বাক্যবল । 1হুবল কাহাকে বলি, এবং বাক্যবল কাছাকে বলি, তাছা দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে বুঝাইব । তৎপরে এই বলের প্রয়োগ বুঝাইব । এবং এই দুই বলের প্রভেদ ও ভারতম্য দে পাইব । ঐবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।