$\ు ●यांशुं&ाइट्स जशक्रशं नभांtनांछन । (दणवर्षम ६ ज* s२vs । তাহা প্রকাশ নাই বোধ হয় সম্প্রতির মুদ্রাঙ্কন নহে। গ্ৰন্থখানি উৎকৃষ্ট অক্ষরে উৎকৃষ্ট কাগজে মুদ্রিত হইয়াছে। গ্রন্থ কার স্বয়ং অপরিচিত নহেন,শ্ৰীকৃষ্ণ বাবু জানায়ুর পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন । ७द९ प्रब्रव इहेण्डtझ् ७३ हेडिहॉग জ্ঞানাঙ্কুর পত্রিকায় তিনি সময়ে সময়ে প্রকাশিত করিয়াছিলেন। তৎকালে অনেকেই ইহা পাঠ করিয়াছেন, এই জন্য আমারা ইহার প্রকৃত সমালোচনায় প্রবৃত্ত হইলাম না। কিন্তু তথাপি ইহার মৰ্ম্মবোধার্থ প্রথম অধ্যায়ের স্বচী পত্র নিয়ে উদ্ধৃত করিয়া দিলাম। ১। মনুষ্য কি ? শরীর সহ কি সম্বন্ধ যুক্ত ? ২ । স্বকীয় ও সামাজিক সভ্যতা । ৩। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক সভ্যতা । ৪ । প্রকৃত সভ্যত । ৫। উন্নতি ও অবনতিশীল সমাজের সভ্যতা । ৬। বকুর মত । ৭ । বক্ল সম্বন্ধীয় ঐতিহাসিক প্রমাণ। ৮। মানসিক ও ধৰ্ম্মপ্রবৃত্তির একত্র উল্পতি । ৯ । এতৎসম্বন্ধীয় আপত্তি । ১০ । গ্রীক ও রোমেয় । সুধীরঞ্জন। ৮ দ্বারকানাথ অধিকাৰী প্রণীত তৎপুত্র শ্ৰীনীলরতন অধিকারী কর্তৃক প্রকাশিত। দ্বারকানাথ বাৰু যখন কালেজে অধ্যয়ন করিতেন সেই সময় বালকদিগের নিমিত্ত এই পদ্য গুলি প্রকাশ করেন এবং বিজ্ঞাপনে লিখিয়াছিলেন যে “ পাঠক মহাশয়েরা গ্ৰন্থ কারের নাম দেখিয়াই ঘৃণা প্রকাশ পূৰ্ব্বক পুস্তক খানি পরিত্যাগ করিবেন না অমু । গ্ৰহ করিয়! একবার আদ্যোপান্ত পাঠ করিয়া দেখিবেন।" কিন্তু র্তাহার এই অনুরোধ কতদূর রক্ষা হইয়াছিল তাহ আমরা জানি না । বহুকালের পর আবার সুধীরঞ্জন প্রকাশ হইয়াছে। গ্রন্থকর্তার পুত্র লিখিরাছেন যে “ আমার স্বৰ্গীয় পিতার এক অতুলকীৰ্ত্তি বিলুপ্ত হয় দেখিয়া উহ। দ্বিতীয়বার মুদ্রিত করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছি।” এখানে পিতৃভক্তি অতি প্রবল,সমালোচনার আর স্থান নাই। ঈশ্বর গুপ্তের সময় দ্বারকানাথ বাবু সরল কবি বলিয়া যশোলাভ করিয়াছিলেন,বালকের তাহার কবিতা পড়িতে ভাল বাসিত। এখন ভাল বাসিবে কি না, আমরা নিশ্চয় অনুভব করিতে পারিতেছি না । محہrrwٹھپْربھُتْوپُیعیعہیہ
পাতা:বঙ্গদর্শন-পঞ্চম খন্ড.djvu/৯১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।